যাত্রা শুরু করল এবি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক
পুঁজিবাজারে প্রথমবারের মতো কোনো একটি ব্যাংকের সহযোগী বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল এবি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (এবিআইএল)।
বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংক লিমিটেডের সহযোগী এ প্রতিষ্ঠানটি দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্তাব্যক্তিরা।
রাজধানীর দিলকুশার বিসিআইসি ভবনে গতকাল বুধবার এবিআইএলের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবি ব্যাংক ও নতুন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান এম ওয়াহিদুল হক। এ সময় এবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাইজার এ চৌধুরী, পরিচালক সেলিম আহমেদ এবং এবিআইএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফজলুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, মার্চেন্ট ব্যাংকিং বিভাগকে মূল ব্যাংক থেকে পৃথক করার বাংলাদেশ ব্যাংকের আদেশ মেনেই এ কোম্পানিটি গঠন করা হয়েছে। ৩০০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানিটির ৯৯ শতাংশের বেশি শেয়ারের মালিক এবি ব্যাংক লিমিটেড। অর্থাত্ এ কোম্পানির লভ্যাংশ মূল ব্যাংকের হিসাবেই জমা হবে।
ফজলুর রহমান বলেন, বাংলাদেশে মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যক্রম প্রধানত শেয়ারে বিনিয়োগের জন্য গ্রাহকদের ঋণ দেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু তাঁরা এ সীমাবদ্ধতা থেকে বেরিয়ে আসতে চান। এর অংশ হিসেবে তাঁরা প্রচলিত ঋণ কার্যক্রমের বাইরে শিল্পায়ন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে সমমূলধন অর্থায়ন বা ইকুইটি ফাইন্যান্সের মতো বিকল্প অর্থায়নও করবেন। সরাসরি বিভিন্ন কোম্পানির অগ্রাধিকার বা প্রেফারেন্স শেয়ারে বিনিয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের অর্থায়ন কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ফজলুর রহমান আরও জানান, এবিআইএলের মাধ্যমে দেশের বাইরে বসবাসরত অনিবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) উপার্জিত অর্থ দেশে বিনিয়োগের কাজে লাগাতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ জন্য দেশের বাইরে এবিআইএলের শাখা খুলে এনআরবিদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য সব ধরনের সেবা দেওয়া হবে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পাওয়া গেলে বিদেশে বসেই দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনের ব্যবস্থা করবে এবিআইএল। ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ধরনের শাখা খোলা হবে।
বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংক লিমিটেডের সহযোগী এ প্রতিষ্ঠানটি দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্তাব্যক্তিরা।
রাজধানীর দিলকুশার বিসিআইসি ভবনে গতকাল বুধবার এবিআইএলের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবি ব্যাংক ও নতুন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান এম ওয়াহিদুল হক। এ সময় এবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাইজার এ চৌধুরী, পরিচালক সেলিম আহমেদ এবং এবিআইএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফজলুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, মার্চেন্ট ব্যাংকিং বিভাগকে মূল ব্যাংক থেকে পৃথক করার বাংলাদেশ ব্যাংকের আদেশ মেনেই এ কোম্পানিটি গঠন করা হয়েছে। ৩০০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানিটির ৯৯ শতাংশের বেশি শেয়ারের মালিক এবি ব্যাংক লিমিটেড। অর্থাত্ এ কোম্পানির লভ্যাংশ মূল ব্যাংকের হিসাবেই জমা হবে।
ফজলুর রহমান বলেন, বাংলাদেশে মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যক্রম প্রধানত শেয়ারে বিনিয়োগের জন্য গ্রাহকদের ঋণ দেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু তাঁরা এ সীমাবদ্ধতা থেকে বেরিয়ে আসতে চান। এর অংশ হিসেবে তাঁরা প্রচলিত ঋণ কার্যক্রমের বাইরে শিল্পায়ন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে সমমূলধন অর্থায়ন বা ইকুইটি ফাইন্যান্সের মতো বিকল্প অর্থায়নও করবেন। সরাসরি বিভিন্ন কোম্পানির অগ্রাধিকার বা প্রেফারেন্স শেয়ারে বিনিয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের অর্থায়ন কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ফজলুর রহমান আরও জানান, এবিআইএলের মাধ্যমে দেশের বাইরে বসবাসরত অনিবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) উপার্জিত অর্থ দেশে বিনিয়োগের কাজে লাগাতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ জন্য দেশের বাইরে এবিআইএলের শাখা খুলে এনআরবিদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য সব ধরনের সেবা দেওয়া হবে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পাওয়া গেলে বিদেশে বসেই দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনের ব্যবস্থা করবে এবিআইএল। ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ধরনের শাখা খোলা হবে।
No comments