দল না পেয়ে ওদের অবসর
হকির বিশেষ দলবদলের জন্য তাঁরা এসেছিলেন ফেডারেশনে। কিন্তু দলবদল তো দূরের কথা, তাঁদের সঙ্গে দেখা করার জন্য কোনো ক্লাব কর্মকর্তার ছায়াও খুঁজে পাওয়া গেল না ফেডারেশনের বারান্দায়। তখনো তাঁরা অপেক্ষায়, কেউ না কেউ হয়তো আসবেন তাঁদের দলে নিতে। কিন্তু কোনো ক্লাব থেকে সাড়া না পেয়ে জাতীয় দল থেকে অবসরই নিয়ে ফেললেন পুলভুক্ত ছয় হকি খেলোয়াড় মশিউর রহমান (বিপ্লব), জাহিদ বিন তালিব (শুভ), খন্দকার হাসান, আবদুস সাজ্জাদ (জন), মোশারফ হোসেন (কুটি) ও রিমন কুমার ঘোষ।
জাতীয় দলের অধিনায়ক মশিউরের আক্ষেপ, ‘এভাবে চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। পুলের গ্যাঁড়াকলে পড়ে এখন পর্যন্ত কোনো দল পাইনি। আবাহনীর কাছ থেকে প্রস্তাব পেলেও চুক্তির অঙ্কটা আগের বছরের চেয়ে কম। তা ছাড়া আমি একা গেলে বাকিদের কী হবে? এসব ভেবেই আমরা সবাই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম।’ পুলের খেলোয়াড়দের জন্য একটা কিছু ব্যবস্থা করা হবে—এমনই আশ্বাস দিয়েছিলেন ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক খোন্দকার জামিলউদ্দিন। কিন্তু তিনি কাল বললেন, ‘আমার কিছুই করার নেই।’ তবে আগামী বছর থেকে এই পুলপ্রথা তুলে দিতে চান তিনি, ‘আমি আগামী কার্যনির্বাহী সভায় প্রস্তাব তুলব ভবিষ্যতে যেন পুল না রাখা হয়। পুলের জটিলতায় পড়ে খেলোয়াড়দের জীবন নষ্ট হোক, সেটা আমি চাই না। ফেডারেশন সভাপতিকে রাজি করিয়েছি। আশা করছি আগামী মৌসুম থেকে পুলপ্রথা থাকবে না।’
জাতীয় দলের অধিনায়ক মশিউরের আক্ষেপ, ‘এভাবে চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। পুলের গ্যাঁড়াকলে পড়ে এখন পর্যন্ত কোনো দল পাইনি। আবাহনীর কাছ থেকে প্রস্তাব পেলেও চুক্তির অঙ্কটা আগের বছরের চেয়ে কম। তা ছাড়া আমি একা গেলে বাকিদের কী হবে? এসব ভেবেই আমরা সবাই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম।’ পুলের খেলোয়াড়দের জন্য একটা কিছু ব্যবস্থা করা হবে—এমনই আশ্বাস দিয়েছিলেন ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক খোন্দকার জামিলউদ্দিন। কিন্তু তিনি কাল বললেন, ‘আমার কিছুই করার নেই।’ তবে আগামী বছর থেকে এই পুলপ্রথা তুলে দিতে চান তিনি, ‘আমি আগামী কার্যনির্বাহী সভায় প্রস্তাব তুলব ভবিষ্যতে যেন পুল না রাখা হয়। পুলের জটিলতায় পড়ে খেলোয়াড়দের জীবন নষ্ট হোক, সেটা আমি চাই না। ফেডারেশন সভাপতিকে রাজি করিয়েছি। আশা করছি আগামী মৌসুম থেকে পুলপ্রথা থাকবে না।’
No comments