মিয়ানমারে সিমেন্ট রপ্তানি বাড়ছে
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে মিয়ানমারে কয়েক মাস ধরে সিমেন্ট রপ্তানি বাড়ছে। প্রতি মাসে গড়ে ৭০০ মেট্রিক টন সিমেন্ট (১৪ হাজার বস্তা) মিয়ানমারে রপ্তানি হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা জানান।
ব্যবসায়ীরা জানান, গত জুলাই মাস থেকে মিয়ানমারে বাংলাদেশি সিমেন্টের রপ্তানি বাড়ছে। তবে চোরাচালানেও মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচার হচ্ছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন।
টেকনাফ স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে গত জুলাই মাসে সিমেন্টসহ গেঞ্জি, গেঞ্জি তৈরির কাপড় ও ওষুধ মিলিয়ে ২৯ লাখ ৯৮ হাজার ৬৬৯ টাকার পণ্য রপ্তানি হয়। পরের মাসে (আগস্ট) মোট রপ্তানিমূল্য বেড়ে দাঁড়ায় ৫০ লাখ ২৭ হাজার ৯৭৫ টাকায়, যা সেপ্টেম্বর মাসে ৫৬ লাখ ৩১ হাজার টাকায় এবং অক্টোবরে আরও বেড়ে ৬২ লাখ টাকায় উন্নীত হয়। টেকনাফ স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুদ প্রথম আলোকে জানান, এসব রপ্তানি পণ্যের মধ্যে ৯০ শতাংশ হচ্ছে সিমেন্ট আর গেঞ্জি। রপ্তানিকারক পায়েল অ্যান্ড ব্রাদার্স ও শাকিল ট্রেডার্সের মালিক কামরুল ইসলাম মিয়ানমারে সিমেন্ট রপ্তানি বাড়ছে বলে জানান।
ব্যবসায়ীরা জানান, গত জুলাই মাস থেকে মিয়ানমারে বাংলাদেশি সিমেন্টের রপ্তানি বাড়ছে। তবে চোরাচালানেও মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচার হচ্ছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন।
টেকনাফ স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে গত জুলাই মাসে সিমেন্টসহ গেঞ্জি, গেঞ্জি তৈরির কাপড় ও ওষুধ মিলিয়ে ২৯ লাখ ৯৮ হাজার ৬৬৯ টাকার পণ্য রপ্তানি হয়। পরের মাসে (আগস্ট) মোট রপ্তানিমূল্য বেড়ে দাঁড়ায় ৫০ লাখ ২৭ হাজার ৯৭৫ টাকায়, যা সেপ্টেম্বর মাসে ৫৬ লাখ ৩১ হাজার টাকায় এবং অক্টোবরে আরও বেড়ে ৬২ লাখ টাকায় উন্নীত হয়। টেকনাফ স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুদ প্রথম আলোকে জানান, এসব রপ্তানি পণ্যের মধ্যে ৯০ শতাংশ হচ্ছে সিমেন্ট আর গেঞ্জি। রপ্তানিকারক পায়েল অ্যান্ড ব্রাদার্স ও শাকিল ট্রেডার্সের মালিক কামরুল ইসলাম মিয়ানমারে সিমেন্ট রপ্তানি বাড়ছে বলে জানান।
No comments