গুয়ানতানামোর বন্দীদের যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত -রিপাবলিকানদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
কিউবার গুয়ানতানামো বে কারাগারের বন্দীদের একটি অংশকে যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের ক্যারল কাউন্টির টমসন জেলে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। ওবামা প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর বিতর্কিত ওই কারাগার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন। ওই ঘোষণা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেওয়া হলো। তবে এ ঘোষণায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিরোধী রিপাবলিকান সিনেটররা। খবর এএফপি ও বিবিসির।
মঙ্গলবার ওবামা প্রশাসন একটি চিঠিতে ঘোষণা দেয়, ইলিনয়ের প্রত্যন্ত টমসন সংশোধনী কেন্দ্রটি কেন্দ্রীয় সরকার ওই অঙ্গরাজ্যের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অধিগ্রহণ করেছে। সেখানেই গুয়ানতানামো বন্দীদের আটক রেখে বিচার করা হবে। নির্মাণের পর গত আট বছর কারাগারটি অব্যবহূত অবস্থায় পড়েছিল।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, গুয়ানতানামো বন্দিশিবিরে ২১০ জন সন্দেহভাজন এখনো আটক রয়েছেন। তাঁরা বিভিন্ন দেশের নাগরিক। এর মধ্যে ঠিক কতজনকে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করা হবে তা স্পষ্ট নয়।
তবে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বলেছেন, বন্দীদের মধ্যে ১১৬ জনকে মুক্তি কিংবা তাঁদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। বাকি অন্যদের ইলিনয়ের কারাগারে রেখে সামরিক কিংবা বেসামরিক আদালতে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। ইতিমধ্যে স্থানান্তর করা পাঁচ বন্দীর বিচার সামরিক আদালতে চলছে।
ওবামা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইলিনয়ের গভর্নর প্যাট কুইন এবং অঙ্গরাজ্যের সিনিয়র ডেমোক্র্যাট সিনেটর ডিক ডারবিনসহ পার্টির অন্য নেতারা।
তবে ওই সিদ্ধান্তে যারপরনাই ক্ষুব্ধ হয়েছে রিপাবলিকান শিবির। ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মাইক পেন্স বলেন, ‘গুয়ানতানামো কারাগার বন্ধ করে কিভাবে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে? পরিচিত ৭০ জন সন্ত্রাসীকে আমাদের প্রিয় স্বদেশের একেবারে অভ্যন্তরে নিয়ে আসা হচ্ছে। এ অবস্থায় কীভাবে আমাদের পরিবার নিরাপত্তা বোধ করবে?’
সমালোচনার জবাবে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, বন্দীদের এনে জেলে আটকে রেখে বিচার করা হবে, কাউকে যুক্তরাষ্ট্রে ছেড়ে দেওয়ার জন্য আনা হচ্ছে না। কারণ, এ ধরনের বিধান বর্তমান মার্কিন আইনে নেই। তাই এ নিয়ে বিরোধীদের দুশ্চিন্তারও কিছু নেই।
মঙ্গলবার ওবামা প্রশাসন একটি চিঠিতে ঘোষণা দেয়, ইলিনয়ের প্রত্যন্ত টমসন সংশোধনী কেন্দ্রটি কেন্দ্রীয় সরকার ওই অঙ্গরাজ্যের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অধিগ্রহণ করেছে। সেখানেই গুয়ানতানামো বন্দীদের আটক রেখে বিচার করা হবে। নির্মাণের পর গত আট বছর কারাগারটি অব্যবহূত অবস্থায় পড়েছিল।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, গুয়ানতানামো বন্দিশিবিরে ২১০ জন সন্দেহভাজন এখনো আটক রয়েছেন। তাঁরা বিভিন্ন দেশের নাগরিক। এর মধ্যে ঠিক কতজনকে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করা হবে তা স্পষ্ট নয়।
তবে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বলেছেন, বন্দীদের মধ্যে ১১৬ জনকে মুক্তি কিংবা তাঁদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। বাকি অন্যদের ইলিনয়ের কারাগারে রেখে সামরিক কিংবা বেসামরিক আদালতে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। ইতিমধ্যে স্থানান্তর করা পাঁচ বন্দীর বিচার সামরিক আদালতে চলছে।
ওবামা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইলিনয়ের গভর্নর প্যাট কুইন এবং অঙ্গরাজ্যের সিনিয়র ডেমোক্র্যাট সিনেটর ডিক ডারবিনসহ পার্টির অন্য নেতারা।
তবে ওই সিদ্ধান্তে যারপরনাই ক্ষুব্ধ হয়েছে রিপাবলিকান শিবির। ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মাইক পেন্স বলেন, ‘গুয়ানতানামো কারাগার বন্ধ করে কিভাবে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে? পরিচিত ৭০ জন সন্ত্রাসীকে আমাদের প্রিয় স্বদেশের একেবারে অভ্যন্তরে নিয়ে আসা হচ্ছে। এ অবস্থায় কীভাবে আমাদের পরিবার নিরাপত্তা বোধ করবে?’
সমালোচনার জবাবে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, বন্দীদের এনে জেলে আটকে রেখে বিচার করা হবে, কাউকে যুক্তরাষ্ট্রে ছেড়ে দেওয়ার জন্য আনা হচ্ছে না। কারণ, এ ধরনের বিধান বর্তমান মার্কিন আইনে নেই। তাই এ নিয়ে বিরোধীদের দুশ্চিন্তারও কিছু নেই।
No comments