ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এক বছরের জন্য নয় হাজার ৭০০ কোটি ইউরো বা ১৪ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ধার দিয়েছে। মন্দার কবলে পড়া আর্থিক খাত চাঙা করে তুলতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এই ঋণ দেয় ইসিবি।
২২৪টি বাণিজ্যিক ব্যাংক গতকাল বুধবার ইসিবি থেকে এই ঋণ নেয়; যা গত সেপ্টেম্বরে ব্যাংকগুলোকে দেওয়া ইসিবির ঋণের চেয়ে বেশি। তখন ইসিবি ব্যাংকগুলোকে সাড়ে সাত হাজার কোটি ইউরো ঋণ দেয়।
এ ছাড়া গত জুনে ইউরোপের এক হাজার ১০০টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে ১ শতাংশের নির্ধারিত সুদে ৪৪ হাজার ২০০ কোটি ইউরো ঋণ দেওয়া হয়েছিল। সেটিই হচ্ছে ব্যাংকগুলোকে দেওয়া ইসিবির সবচেয়ে বড় অঙ্কের ঋণ।
তবে ইউরোপের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এবার ইসিবি যে ঋণ দিয়েছে, তার সুদের হার কত হবে, সেটি এখনো নির্ধারিত হয়নি। ভবিষ্যতে তা ইসিবির দেওয়া পুনরর্থায়ন সুবিধার বিপরীতে নেওয়া গড় সুদের সমান হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, ইসিবি থেকে কম সুদে ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোর মধ্যে তা বেশি সুদে খাটিয়ে মুনাফা করার প্রবণতা থাকার কারণে এটি করা হয়েছে।
ইউরোপের আর্থিক খাতকে বিপর্যয়ের কবল থেকে সামনের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে ইসিবি আগামী বছরের মার্চের শেষ দিকে আবার ঋণের জোগান দিতে পারে।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে লেহম্যান ব্রাদার্স বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই ব্যাংকসহ আর্থিক খাতের বিপর্যয় রোধে ইসিবি আর্থিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছে।
এদিকে আর্থিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচির আওতায় যে অর্থ দেওয়া হয়েছে, তা ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ১৬ জাতির ইসিবিকে।
২২৪টি বাণিজ্যিক ব্যাংক গতকাল বুধবার ইসিবি থেকে এই ঋণ নেয়; যা গত সেপ্টেম্বরে ব্যাংকগুলোকে দেওয়া ইসিবির ঋণের চেয়ে বেশি। তখন ইসিবি ব্যাংকগুলোকে সাড়ে সাত হাজার কোটি ইউরো ঋণ দেয়।
এ ছাড়া গত জুনে ইউরোপের এক হাজার ১০০টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে ১ শতাংশের নির্ধারিত সুদে ৪৪ হাজার ২০০ কোটি ইউরো ঋণ দেওয়া হয়েছিল। সেটিই হচ্ছে ব্যাংকগুলোকে দেওয়া ইসিবির সবচেয়ে বড় অঙ্কের ঋণ।
তবে ইউরোপের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এবার ইসিবি যে ঋণ দিয়েছে, তার সুদের হার কত হবে, সেটি এখনো নির্ধারিত হয়নি। ভবিষ্যতে তা ইসিবির দেওয়া পুনরর্থায়ন সুবিধার বিপরীতে নেওয়া গড় সুদের সমান হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, ইসিবি থেকে কম সুদে ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোর মধ্যে তা বেশি সুদে খাটিয়ে মুনাফা করার প্রবণতা থাকার কারণে এটি করা হয়েছে।
ইউরোপের আর্থিক খাতকে বিপর্যয়ের কবল থেকে সামনের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে ইসিবি আগামী বছরের মার্চের শেষ দিকে আবার ঋণের জোগান দিতে পারে।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে লেহম্যান ব্রাদার্স বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই ব্যাংকসহ আর্থিক খাতের বিপর্যয় রোধে ইসিবি আর্থিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছে।
এদিকে আর্থিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচির আওতায় যে অর্থ দেওয়া হয়েছে, তা ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ১৬ জাতির ইসিবিকে।
No comments