জানুয়ারিতেই শিল্পনীতি চূড়ান্ত হচ্ছে, অগ্রাধিকার পাচ্ছে ২৮টি শিল্প খাত
সরকার আগামী জানুয়ারি মাসেই শিল্পনীতি-২০০৯ চূড়ান্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে। ইতিমধ্যে শিল্পনীতির খসড়ার ওপর মতামত দেওয়ার জন্য শিল্প মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে সংযোজন করা হয়েছে। এবারের শিল্পনীতিতে কৃষিভিত্তিক শিল্প ও কৃষিপণ্য বা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পসহ মোট ২৮টি শিল্প খাতকে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
উদ্যোক্তারা বলেন, সরকার বিভিন্ন সময় কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্পকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। কিন্তু কৃষিভিত্তিক কর্মকাণ্ড ও কৃষিপণ্য বা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের পরিধি সুনির্দিষ্ট করে না দেওয়ায় অনেকেই সরকারের দেওয়া এসব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। এবারের খসড়া শিল্পনীতিতে সেই ব্যাপারে একটি তালিকা দেওয়ায় বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের উদ্যোক্তারা উপকৃত হবে।
খসড়া শিল্পনীতিতে রেশমবস্ত্র ও বস্ত্র উত্পাদনকে কৃষিভিত্তিক শিল্পের তালিকায় রাখায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সিল্ক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি আলাউদ্দিন আহমেদ। তবে তিনি পলু পোকা পালন, রেশম গুটি চাষ ও রেশম সুতা উত্পাদনকে এ তালিকায় না রাখায় হতাশ হয়েছেন। তিনি এগুলোকে তালিকায় রাখার দাবি জানান।
খসড়া শিল্পনীতিতে কৃষিভিত্তিক কর্মকাণ্ড ও কৃষিপণ্য বা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের তালিকায় যেসব খাত স্থান পেয়েছে সেগুলো হলো প্রক্রিয়া করা ফলজাত খাদ্য, ফল (টমেটো, আম, পেয়ারা, ইক্ষু, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, নারকেল ইত্যাদি), শাকসবজি, ডাল প্রক্রিয়াকরণ, ব্রেড অ্যান্ড বিস্কুট, সেমাই, লাচ্ছা, চানাচুর ও নুডল্স্ ইত্যাদি প্রক্রিয়াকরণ, আটা, ময়দা, সুজি প্রস্তুতকরণ, মাশরুম ও স্পাইরুলিনা প্রক্রিয়াকরণ, দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ, স্টার্চ, গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ এবং অন্যান্য স্টার্চপণ্য উত্পাদন, আলু থেকে প্রক্রিয়াজাত খাদ্য উত্পাদন, বিভিন্ন গুঁড়ো মসলা উত্পাদন, ভোজ্য তেল পরিশোধন ও হাইড্রোজিনেশন এবং লবণ প্রক্রিয়াকরণ।
এ তালিকায় আরও স্থান পেয়েছে চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ প্রক্রিয়াকরণ ও হিমায়িতকরণ, হারবাল ও ভেষজ প্রসাধনী প্রস্তুতকরণ, ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক ওষুধ প্রস্তুতকরণ, হাঁস-মুরগি ও গবাদি পশু এবং মাছের জন্য সুষম খাদ্য প্রস্তুতকরণ, বীজ প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ, পাটজাত দ্রব্য প্রস্তুতকরণ, রেশমবস্ত্র ও বস্ত্র উত্পাদন, কৃষিজাত পণ্য উত্পাদনে সহায়ক যন্ত্রশিল্প স্থাপন ও মেরামত, চাল, মুড়ি, চিঁড়া, খই ইত্যাদি প্রস্তুতকরণ, সুগন্ধি চাল উত্পাদন, চা প্রক্রিয়াকরণ, নারকেলের তেল প্রস্তুতকরণ, রাবার টেপ, লাক্ষা প্রক্রিয়াকরণ, কোল্ডস্টোরেজ, কাঠ, বাঁশ ও বেতের আসবাব তৈরি (কুটিরশিল্প ছাড়া), ফুল সংরক্ষণ ও রপ্তানি, মাংস প্রক্রিয়াকরণ, জৈব সার, মিশ্র সার ও গুটি ইউরিয়া তৈরি, বায়োপেস্টিসাইড, নিম উত্পাদিত পেস্টিসাইড তৈরি, মৌমাছি চাষ ও মধু তৈরি, পার্টিকেল বোর্ড ও মিষ্টিজাতীয় পণ্য।
উদ্যোক্তারা বলেন, সরকার বিভিন্ন সময় কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্পকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। কিন্তু কৃষিভিত্তিক কর্মকাণ্ড ও কৃষিপণ্য বা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের পরিধি সুনির্দিষ্ট করে না দেওয়ায় অনেকেই সরকারের দেওয়া এসব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। এবারের খসড়া শিল্পনীতিতে সেই ব্যাপারে একটি তালিকা দেওয়ায় বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের উদ্যোক্তারা উপকৃত হবে।
খসড়া শিল্পনীতিতে রেশমবস্ত্র ও বস্ত্র উত্পাদনকে কৃষিভিত্তিক শিল্পের তালিকায় রাখায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সিল্ক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি আলাউদ্দিন আহমেদ। তবে তিনি পলু পোকা পালন, রেশম গুটি চাষ ও রেশম সুতা উত্পাদনকে এ তালিকায় না রাখায় হতাশ হয়েছেন। তিনি এগুলোকে তালিকায় রাখার দাবি জানান।
খসড়া শিল্পনীতিতে কৃষিভিত্তিক কর্মকাণ্ড ও কৃষিপণ্য বা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের তালিকায় যেসব খাত স্থান পেয়েছে সেগুলো হলো প্রক্রিয়া করা ফলজাত খাদ্য, ফল (টমেটো, আম, পেয়ারা, ইক্ষু, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, নারকেল ইত্যাদি), শাকসবজি, ডাল প্রক্রিয়াকরণ, ব্রেড অ্যান্ড বিস্কুট, সেমাই, লাচ্ছা, চানাচুর ও নুডল্স্ ইত্যাদি প্রক্রিয়াকরণ, আটা, ময়দা, সুজি প্রস্তুতকরণ, মাশরুম ও স্পাইরুলিনা প্রক্রিয়াকরণ, দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ, স্টার্চ, গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ এবং অন্যান্য স্টার্চপণ্য উত্পাদন, আলু থেকে প্রক্রিয়াজাত খাদ্য উত্পাদন, বিভিন্ন গুঁড়ো মসলা উত্পাদন, ভোজ্য তেল পরিশোধন ও হাইড্রোজিনেশন এবং লবণ প্রক্রিয়াকরণ।
এ তালিকায় আরও স্থান পেয়েছে চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ প্রক্রিয়াকরণ ও হিমায়িতকরণ, হারবাল ও ভেষজ প্রসাধনী প্রস্তুতকরণ, ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক ওষুধ প্রস্তুতকরণ, হাঁস-মুরগি ও গবাদি পশু এবং মাছের জন্য সুষম খাদ্য প্রস্তুতকরণ, বীজ প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ, পাটজাত দ্রব্য প্রস্তুতকরণ, রেশমবস্ত্র ও বস্ত্র উত্পাদন, কৃষিজাত পণ্য উত্পাদনে সহায়ক যন্ত্রশিল্প স্থাপন ও মেরামত, চাল, মুড়ি, চিঁড়া, খই ইত্যাদি প্রস্তুতকরণ, সুগন্ধি চাল উত্পাদন, চা প্রক্রিয়াকরণ, নারকেলের তেল প্রস্তুতকরণ, রাবার টেপ, লাক্ষা প্রক্রিয়াকরণ, কোল্ডস্টোরেজ, কাঠ, বাঁশ ও বেতের আসবাব তৈরি (কুটিরশিল্প ছাড়া), ফুল সংরক্ষণ ও রপ্তানি, মাংস প্রক্রিয়াকরণ, জৈব সার, মিশ্র সার ও গুটি ইউরিয়া তৈরি, বায়োপেস্টিসাইড, নিম উত্পাদিত পেস্টিসাইড তৈরি, মৌমাছি চাষ ও মধু তৈরি, পার্টিকেল বোর্ড ও মিষ্টিজাতীয় পণ্য।
No comments