মাটির ঘরে রাত কাটালেন রাহুল
উত্তর প্রদেশের আমেথির সংগ্রামপুর গ্রামের এক মাটির ঘরে গত বৃহস্পতিবার রাত কাটালেন রাহুল গান্ধী।
ভারতে জনসংখ্যার দিক দিয়ে বৃহত্ রাজ্য উত্তর প্রদেশ ছিল একসময় কংগ্রেসের ঘাঁটি। কংগ্রেসকে বারবার ক্ষমতায় বসিয়েছে এই উত্তর প্রদেশ। কিন্তু এই প্রদেশে কয়েক বছর ধরে ধস নেমেছে কংগ্রেস ঘাঁটিতে। এবার সেই পুরোনো ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে মাঠে নেমে পড়েছেন কংগ্রেস নেতারা। আর এর মূল কাণ্ডারী হিসেবে হাল ধরেছেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং রাজীব-সোনিয়া তনয় রাহুল গান্ধী।
গত লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস মুলায়ম সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টি বা মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টির সঙ্গে কোনো আপসরফা না করে একা লড়ে উত্তর প্রদেশের ৮০টি আসনের মধ্যে ২১ আসন ছিনিয়ে নিয়েছিল। এর আগের ২০০৪ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের ঝুলিতে ছিল মাত্র আটটি আসন। আট থেকে ২১ আসন বাড়ানোর মূল কারিগর ছিলেন রাহুল গান্ধী।
সেই রাহুল গান্ধী এবার দলকে চাঙা করার জন্য এখন চষে বেড়াচ্ছেন উত্তর প্রদেশে। মিলছেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। খাচ্ছেন তাদের বাড়িতে। এমনকি রাত যাপনও করছেন গ্রামের গরিব মানুষের মাটির ঘরে। নির্বাচনের সময় তিনি দুই দিন কাটিয়েছিলেন এই মাটির ঘরে। আর এবার বৃহস্পতিবার আরেক রাত কাটালেন উত্তর প্রদেশের আমেথির সংগ্রামপুর গ্রামে। হঠাত্ তিনি এদিন রাতে গিয়ে ওঠেন অবদেশ ও সীমা শ্রীবাস্তবের বাড়িতে। গিয়েই তিনি খান তাঁদের রান্না। রাতও কাটান তিনি এই বাড়িতে। আর এতে করে রাহুলের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়তে শুরু করেছে।
ভারতে জনসংখ্যার দিক দিয়ে বৃহত্ রাজ্য উত্তর প্রদেশ ছিল একসময় কংগ্রেসের ঘাঁটি। কংগ্রেসকে বারবার ক্ষমতায় বসিয়েছে এই উত্তর প্রদেশ। কিন্তু এই প্রদেশে কয়েক বছর ধরে ধস নেমেছে কংগ্রেস ঘাঁটিতে। এবার সেই পুরোনো ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে মাঠে নেমে পড়েছেন কংগ্রেস নেতারা। আর এর মূল কাণ্ডারী হিসেবে হাল ধরেছেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং রাজীব-সোনিয়া তনয় রাহুল গান্ধী।
গত লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস মুলায়ম সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টি বা মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টির সঙ্গে কোনো আপসরফা না করে একা লড়ে উত্তর প্রদেশের ৮০টি আসনের মধ্যে ২১ আসন ছিনিয়ে নিয়েছিল। এর আগের ২০০৪ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের ঝুলিতে ছিল মাত্র আটটি আসন। আট থেকে ২১ আসন বাড়ানোর মূল কারিগর ছিলেন রাহুল গান্ধী।
সেই রাহুল গান্ধী এবার দলকে চাঙা করার জন্য এখন চষে বেড়াচ্ছেন উত্তর প্রদেশে। মিলছেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। খাচ্ছেন তাদের বাড়িতে। এমনকি রাত যাপনও করছেন গ্রামের গরিব মানুষের মাটির ঘরে। নির্বাচনের সময় তিনি দুই দিন কাটিয়েছিলেন এই মাটির ঘরে। আর এবার বৃহস্পতিবার আরেক রাত কাটালেন উত্তর প্রদেশের আমেথির সংগ্রামপুর গ্রামে। হঠাত্ তিনি এদিন রাতে গিয়ে ওঠেন অবদেশ ও সীমা শ্রীবাস্তবের বাড়িতে। গিয়েই তিনি খান তাঁদের রান্না। রাতও কাটান তিনি এই বাড়িতে। আর এতে করে রাহুলের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়তে শুরু করেছে।
No comments