প্রাচীন মূর্তির আদলে মাইকেল জ্যাকসন
প্রয়াত পপসম্রাট মাইকেল জ্যাকসনের হাজারো ভক্তের দৃষ্টি এখন শিকাগোর ফিল্ড মিউজিয়ামে একটি আবক্ষ মূর্তির দিকে। সেটি দেখে তাঁদের বিস্ময় আর প্রশ্নের যেন শেষ নেই। এত কিছু থাকতে মাইকেল-ভক্তরা তিন হাজার বছরের প্রাচীন মিসরীয় মূর্তিটি নিয়ে পড়লেন কেন? উত্তরটাও খুব সোজা। কারণ, সেই আবক্ষ মিসরীয় মূর্তিটির মুখায়বের সঙ্গে মাইকেল জ্যাকসনের চেহারার রয়েছে আশ্চর্য মিল! জন্মের তিন হাজার বছর আগে কী করে মূর্তি তৈরি হলো! আর এ নিয়ে মাইকেল-ভক্তদের প্রশ্নেরও শেষ নেই। খবর এএফপির।
এ আবক্ষ মূর্তিটি চুনাপাথরের তৈরি এক নারীর। ১৯৮৮ সাল থেকে সেটি শিকাগো ফিল্ড মিউজিয়ামের একটি আকর্ষণীয় ও দ্রষ্টব্য বিষয় হয়ে আছে। খ্রিষ্টপূর্ব ১০৫০ থেকে ১৫৫০-এর মধ্যে মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছিল বলে সবার ধারণা।
মাইকেল জ্যাকসনের প্লাস্টিক সার্জারি করা চেহারার সঙ্গে মূর্তির মুখায়বের রয়েছে অদ্ভুত রকমের মিল। সবচেয়ে বেশি মিল মাইকেলের নাক এবং তাঁর চোখের সঙ্গে।
কিউরেটর জিম ফিলিপ বার্তা সংস্থাকে বলেন, ‘জাদুঘরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মাইকেল-ভক্তদের এ সংক্রান্ত নানা প্রশ্নে জর্জরিত হচ্ছেন। অনেকেই এসে জিজ্ঞেস করেন—মাইকেল কোথায়? তখন আমরা বলি, এখানে মাইকেল নেই, তবে তাঁর চেহারার সঙ্গে মিল আছে এমন একটি আবক্ষ মূর্তি এখানে রয়েছে।’
মাইকেল জ্যাকসনের চেহারার আদলে এ মূর্তি গড়ার সব সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে ফিলিপ বলেন, তাঁর জানা মতে মাইকেল কোনো দিন ওই জাদুঘরে যাননি। মূর্তিটি অনেক প্রাচীন এবং মাইকেলের চেহারার সঙ্গে এর মুখায়বের মিল কাকতালীয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
তবে জিম ফিলিপ স্বীকার করেন, মূর্তিটির মুখায়বের সঙ্গে মাইকেলের চেহারার মিলটা খুবই স্পষ্ট।
এ আবক্ষ মূর্তিটি চুনাপাথরের তৈরি এক নারীর। ১৯৮৮ সাল থেকে সেটি শিকাগো ফিল্ড মিউজিয়ামের একটি আকর্ষণীয় ও দ্রষ্টব্য বিষয় হয়ে আছে। খ্রিষ্টপূর্ব ১০৫০ থেকে ১৫৫০-এর মধ্যে মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছিল বলে সবার ধারণা।
মাইকেল জ্যাকসনের প্লাস্টিক সার্জারি করা চেহারার সঙ্গে মূর্তির মুখায়বের রয়েছে অদ্ভুত রকমের মিল। সবচেয়ে বেশি মিল মাইকেলের নাক এবং তাঁর চোখের সঙ্গে।
কিউরেটর জিম ফিলিপ বার্তা সংস্থাকে বলেন, ‘জাদুঘরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মাইকেল-ভক্তদের এ সংক্রান্ত নানা প্রশ্নে জর্জরিত হচ্ছেন। অনেকেই এসে জিজ্ঞেস করেন—মাইকেল কোথায়? তখন আমরা বলি, এখানে মাইকেল নেই, তবে তাঁর চেহারার সঙ্গে মিল আছে এমন একটি আবক্ষ মূর্তি এখানে রয়েছে।’
মাইকেল জ্যাকসনের চেহারার আদলে এ মূর্তি গড়ার সব সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে ফিলিপ বলেন, তাঁর জানা মতে মাইকেল কোনো দিন ওই জাদুঘরে যাননি। মূর্তিটি অনেক প্রাচীন এবং মাইকেলের চেহারার সঙ্গে এর মুখায়বের মিল কাকতালীয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
তবে জিম ফিলিপ স্বীকার করেন, মূর্তিটির মুখায়বের সঙ্গে মাইকেলের চেহারার মিলটা খুবই স্পষ্ট।
No comments