আফগানিস্তানে যুক্তরাজ্যের অবস্থান ৪০ বছর স্থায়ী হতে পারে
আফগানিস্তানের পুনর্গঠন কার্যক্রমে যুক্তরাজ্যের ভূমিকা কয়েক দশক পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে বলে জানিয়েছেন সে দেশের সেনা কর্মকর্তা জেনারেল স্যার ডেভিড রিচার্ডস। গতকাল শনিবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক টাইমস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি এ কথা বলেন। আগামী ২৮ অগাস্ট নতুন ব্রিটিশ সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেবেন স্যার ডেভিড রিচার্ডস। খবর বিবিসি ও এএফপির।
আফগানিস্তানে যুক্তরাজ্যের ভূমিকা সম্পর্কে ডেভিড রিচার্ডস বলেন, ‘সেখানে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম হয়তো শেষ হয়ে আসবে। কিন্তু জাতি গঠনের কার্যক্রম হবে দীর্ঘমেয়াদি। আর আমার বিশ্বাস, আফগানিস্তানের এই পুনর্গঠনে যুক্তরাজ্যও যথাযথ ভূমিকা রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা ৩০ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এ ক্ষেত্রে হয়তো মধ্যমেয়াদি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা পর্যন্ত ব্রিটিশ সেনাদের দরকার হবে। তবে সেখান থেকে ন্যাটো বাহিনীর পুরোপুরি প্রত্যাহারের কোনো সম্ভাবনা নেই।’
আফগানিস্তানের পুনর্গঠনে দীর্ঘ সময় ও যথেষ্ট অর্থের প্রয়োজন উল্লেখ করে ডেভিড রিচার্ডস বলেন, ‘আমরা আফগানিস্তানকে সুইজারল্যান্ড বানানোর লক্ষ্যে কাজ করছি না। তবে সে দেশে সুশৃঙ্খল পুলিশ ও সেনাবাহিনী গড়ে তোলার জন্যও অনেক কাজ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দেশটির উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও সুশাসন নিশ্চিত করতে সহায়তা করে যাবে যুক্তরাজ্য।’
এদিকে গত বৃহস্পতিবারও আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশে আরও তিনজন ব্রিটিশ সেনা নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে ২০০১ সালে অভিযান শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত সেখানে নিহত ব্রিটিশ সেনার সংখ্যা দাঁড়াল ১৯৫ জনে। অভিযান শুরুর পর সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে আফগানিস্তানে সবচেয়ে বেশি বিদেশি সেনা নিহত হয়েছেন। তবে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সফল হওয়ার আশাবাদ জানিয়েছেন ডেভিড রিচার্ডস।
আফগানিস্তানে যুক্তরাজ্যের ভূমিকা সম্পর্কে ডেভিড রিচার্ডস বলেন, ‘সেখানে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম হয়তো শেষ হয়ে আসবে। কিন্তু জাতি গঠনের কার্যক্রম হবে দীর্ঘমেয়াদি। আর আমার বিশ্বাস, আফগানিস্তানের এই পুনর্গঠনে যুক্তরাজ্যও যথাযথ ভূমিকা রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা ৩০ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এ ক্ষেত্রে হয়তো মধ্যমেয়াদি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা পর্যন্ত ব্রিটিশ সেনাদের দরকার হবে। তবে সেখান থেকে ন্যাটো বাহিনীর পুরোপুরি প্রত্যাহারের কোনো সম্ভাবনা নেই।’
আফগানিস্তানের পুনর্গঠনে দীর্ঘ সময় ও যথেষ্ট অর্থের প্রয়োজন উল্লেখ করে ডেভিড রিচার্ডস বলেন, ‘আমরা আফগানিস্তানকে সুইজারল্যান্ড বানানোর লক্ষ্যে কাজ করছি না। তবে সে দেশে সুশৃঙ্খল পুলিশ ও সেনাবাহিনী গড়ে তোলার জন্যও অনেক কাজ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দেশটির উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও সুশাসন নিশ্চিত করতে সহায়তা করে যাবে যুক্তরাজ্য।’
এদিকে গত বৃহস্পতিবারও আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশে আরও তিনজন ব্রিটিশ সেনা নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে ২০০১ সালে অভিযান শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত সেখানে নিহত ব্রিটিশ সেনার সংখ্যা দাঁড়াল ১৯৫ জনে। অভিযান শুরুর পর সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে আফগানিস্তানে সবচেয়ে বেশি বিদেশি সেনা নিহত হয়েছেন। তবে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সফল হওয়ার আশাবাদ জানিয়েছেন ডেভিড রিচার্ডস।
No comments