মুম্বাই কলকাতা দিল্লি ও পুনেতে সোয়াইন ফ্লুর ব্যাপক সংক্রমণ
দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ ও মহারাষ্ট্রে সোয়াইন ফ্লুর ব্যাপক সংক্রমণ ঘটেছে। এ কারণে ইতিমধ্যে মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুম্বাই ও পুনের সব স্কুল-কলেজ বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দিল্লিতে এখন পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে ৩৮ জন। রাজ্যের ১৩টি হাসপাতালে খোলা হয়েছে আইসোলেশন ওয়ার্ড।
মহারাষ্ট্রে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে ৩০০ জন। তাদের মধ্যে পাঁচজন চিকিত্সকও রয়েছেন। তবে পুনের অবস্থা ভয়াবহ। এখানে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ১৫৮ জনকে। তাদের মধ্যে ৩৮ জনের দেহে সোয়াইন ফ্লুর জীবাণু পাওয়া গেছে। মুম্বাইতে আক্রান্ত হয়েছে ২৫ জন। এখন পর্যন্ত সারা দেশে ৬১৫ জন সন্দেহভাজন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।
পুনেতে স্কুল-কলেজের পাশাপাশি এখানে রাত নয়টার পর সব হোটেল, রেস্তোরাঁ, থিয়েটার ও বিনোদনকেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সোয়াইন ফ্লু এড়াতে মুম্বাই ও পুনেতে মাস্ক বিক্রি বেড়ে গেছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব নরেশ দয়াল গত শুক্রবার জানান, বৃহস্পতি ও শুক্রবার দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৪৫১ জনকে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯৬ জনের দেহে এই জীবাণু পাওয়া গেছে।
কলকাতায় সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে ৪৫ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ৪০ জনের রক্ত পরীক্ষা করে নয়জনের দেহে সোয়াইন ফ্লুর জীবাণু পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে ছয়জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।
এদিকে গতকাল শনিবার কলকাতার বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে আরও পাঁচজন সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চারজন এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে তাদের আনা হয় হাসপাতালে। বাকি একজন হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের চিকিত্সক।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ বলেন, সোয়াইন ফ্লু নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। কেন্দ্রীয় সরকার সোয়াইন ফ্লু প্রতিরোধে সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এ রোগের চিকিত্সার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থ্রি লেয়ার মাস্ক সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রতিষেধক হিসেবে মজুদ রাখা হয়েছে এক কোটি ট্যামি ফ্লু ট্যাবলেট। দেশের ১৯টি পরীক্ষাগারে বিনামূল্যে রক্ত পরীক্ষারও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মহারাষ্ট্রে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে ৩০০ জন। তাদের মধ্যে পাঁচজন চিকিত্সকও রয়েছেন। তবে পুনের অবস্থা ভয়াবহ। এখানে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ১৫৮ জনকে। তাদের মধ্যে ৩৮ জনের দেহে সোয়াইন ফ্লুর জীবাণু পাওয়া গেছে। মুম্বাইতে আক্রান্ত হয়েছে ২৫ জন। এখন পর্যন্ত সারা দেশে ৬১৫ জন সন্দেহভাজন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।
পুনেতে স্কুল-কলেজের পাশাপাশি এখানে রাত নয়টার পর সব হোটেল, রেস্তোরাঁ, থিয়েটার ও বিনোদনকেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সোয়াইন ফ্লু এড়াতে মুম্বাই ও পুনেতে মাস্ক বিক্রি বেড়ে গেছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব নরেশ দয়াল গত শুক্রবার জানান, বৃহস্পতি ও শুক্রবার দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৪৫১ জনকে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯৬ জনের দেহে এই জীবাণু পাওয়া গেছে।
কলকাতায় সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে ৪৫ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ৪০ জনের রক্ত পরীক্ষা করে নয়জনের দেহে সোয়াইন ফ্লুর জীবাণু পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে ছয়জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।
এদিকে গতকাল শনিবার কলকাতার বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে আরও পাঁচজন সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চারজন এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে তাদের আনা হয় হাসপাতালে। বাকি একজন হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের চিকিত্সক।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ বলেন, সোয়াইন ফ্লু নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। কেন্দ্রীয় সরকার সোয়াইন ফ্লু প্রতিরোধে সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এ রোগের চিকিত্সার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থ্রি লেয়ার মাস্ক সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রতিষেধক হিসেবে মজুদ রাখা হয়েছে এক কোটি ট্যামি ফ্লু ট্যাবলেট। দেশের ১৯টি পরীক্ষাগারে বিনামূল্যে রক্ত পরীক্ষারও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
No comments