লবণ কখন আপনার দেহের ক্ষতি করে!
বেশি
লবণ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এটি অনেকেরই জানা। এটি মানুষের
কিডনি, হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এ লেখায় রয়েছে
লবণের তেমন কিছু অপকারিতা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হাফিংটন পোস্ট।
১. দেহের জলীয় পদার্থ বৃদ্ধিঃ
লবণ দেহে জলীয় পদার্থ ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দেহে লবণ যত বৃদ্ধি পাবে এ ধারণক্ষমতা তত বাড়বে। এটি হতে পারে বাড়তি লবণযুক্ত বাজে ডায়েটের কারণে। এ কারণে বেশি লবণ খাওয়া হলে দেহে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এ কারণে খাবারের সঙ্গে বেশি লবণ গ্রহণ করা উচিত নয়।
২. জলীয় পদার্থ বৃদ্ধির লক্ষণঃ
লবণের কারণে দেহে জলীয় পদার্থ বৃদ্ধি পেলে তাতে দেহের নানা স্থান ফুলে যায়। এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। আপনার দেহের লবণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে দেহ যদি ফুলে যায় তাহলে এসব লক্ষণ দেহে তা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। লবণের কারণে আপনার দেহের ওজন বৃদ্ধি পাবে, পোশাক টাইট হয়ে যেতে পারে ও চলাফেরায় অসুবিধা হবে। তবে এ ধরনের পরিস্থিতির শিকার হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
রক্তচাপের ওপর প্রভাবঃ
লবণের অন্যতম ক্ষতিকর দিক হলো রক্তচাপ বৃদ্ধি পাওয়া। আসুন জেনে নেই লবণ থেকে রক্তচাপ বৃদ্ধির লক্ষণ ও প্রতিকার।
১. রক্তচাপ বৃদ্ধিঃ
লবণের কারণে দেহের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। মূলত লবণের কারণে দেহের জলীয় পদার্থ বৃদ্ধি পায়। আর জলীয় পদার্থের এ বৃদ্ধির কারণে রক্তচাপও বৃদ্ধি পায়।
এ ছাড়া এটি লিভারের ওপর চাপও বৃদ্ধি করে। এটি হৃৎপিণ্ড, কিডনি ও মস্তিষ্কের সমস্যা সৃষ্টি করে। আপনি যদি পরিপাকতন্ত্র, হৃৎপিণ্ড ও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ রাখতে চান তাহলে লবণ ত্যাগ করুন।
২. রক্তচাপ বৃদ্ধির লক্ষণঃ
লবণের কারণে রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তাতে মাথাব্যথা হতে পারে। এছাড়া আরও বহু লক্ষণে বোঝা যাবে আপনার দেহে বাড়তি লবণ প্রবেশ করেছে। এক্ষেত্রে রক্তচাপ যদি মারাত্মক আকার ধারণ করে কেবল তখনই তা বোঝা সম্ভব। এছাড়া নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে একটি বড় লক্ষণ। এ ধরনের পরিস্থিতিতে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ছাড়াও লবণ গ্রহণ কমানো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
দৈনিক লবণের পরিমাণ কেমন হওয়া উচিত
সুস্থ থাকার জন্য দৈনিক লবণ গ্রহণের পরিমাণ কমানো প্রয়োজন। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বলছেন খাবারের লবণের বাইরে বাড়তি লবণ কোনোক্রমেই গ্রহণ করা উচিত নয়। এটি আপনার পরিপাকতন্ত্রের ক্ষতি ছাড়াও দেহের নানা অঙ্গের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। দৈনিক লবণ গ্রহণের নিরাপদ মাত্রা হলো ১৫০০ মিলিগ্রাম থেকে সর্বোচ্চ ২৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত। কোনো প্যাকেটজাত খাবার কিনলে তাতে কী পরিমাণ লবণ রয়েছে তা জেনে নিন। কোনো খাবারে ১৪০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ গ্রহণ করবেন না। এ ছাড়া যাদের লিভারের সমস্যা রয়েছে তাদের লো-সোডিয়াম ডায়েট গ্রহণ করা উচিত।
১. দেহের জলীয় পদার্থ বৃদ্ধিঃ
লবণ দেহে জলীয় পদার্থ ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দেহে লবণ যত বৃদ্ধি পাবে এ ধারণক্ষমতা তত বাড়বে। এটি হতে পারে বাড়তি লবণযুক্ত বাজে ডায়েটের কারণে। এ কারণে বেশি লবণ খাওয়া হলে দেহে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এ কারণে খাবারের সঙ্গে বেশি লবণ গ্রহণ করা উচিত নয়।
২. জলীয় পদার্থ বৃদ্ধির লক্ষণঃ
লবণের কারণে দেহে জলীয় পদার্থ বৃদ্ধি পেলে তাতে দেহের নানা স্থান ফুলে যায়। এ কারণে অনেকেরই পা, হাত ও কনুই ফুলে যায়। আপনার দেহের লবণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে দেহ যদি ফুলে যায় তাহলে এসব লক্ষণ দেহে তা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। লবণের কারণে আপনার দেহের ওজন বৃদ্ধি পাবে, পোশাক টাইট হয়ে যেতে পারে ও চলাফেরায় অসুবিধা হবে। তবে এ ধরনের পরিস্থিতির শিকার হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
রক্তচাপের ওপর প্রভাবঃ
লবণের অন্যতম ক্ষতিকর দিক হলো রক্তচাপ বৃদ্ধি পাওয়া। আসুন জেনে নেই লবণ থেকে রক্তচাপ বৃদ্ধির লক্ষণ ও প্রতিকার।
১. রক্তচাপ বৃদ্ধিঃ
লবণের কারণে দেহের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। মূলত লবণের কারণে দেহের জলীয় পদার্থ বৃদ্ধি পায়। আর জলীয় পদার্থের এ বৃদ্ধির কারণে রক্তচাপও বৃদ্ধি পায়।
এ ছাড়া এটি লিভারের ওপর চাপও বৃদ্ধি করে। এটি হৃৎপিণ্ড, কিডনি ও মস্তিষ্কের সমস্যা সৃষ্টি করে। আপনি যদি পরিপাকতন্ত্র, হৃৎপিণ্ড ও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ রাখতে চান তাহলে লবণ ত্যাগ করুন।
২. রক্তচাপ বৃদ্ধির লক্ষণঃ
লবণের কারণে রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তাতে মাথাব্যথা হতে পারে। এছাড়া আরও বহু লক্ষণে বোঝা যাবে আপনার দেহে বাড়তি লবণ প্রবেশ করেছে। এক্ষেত্রে রক্তচাপ যদি মারাত্মক আকার ধারণ করে কেবল তখনই তা বোঝা সম্ভব। এছাড়া নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে একটি বড় লক্ষণ। এ ধরনের পরিস্থিতিতে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ছাড়াও লবণ গ্রহণ কমানো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
দৈনিক লবণের পরিমাণ কেমন হওয়া উচিত
সুস্থ থাকার জন্য দৈনিক লবণ গ্রহণের পরিমাণ কমানো প্রয়োজন। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বলছেন খাবারের লবণের বাইরে বাড়তি লবণ কোনোক্রমেই গ্রহণ করা উচিত নয়। এটি আপনার পরিপাকতন্ত্রের ক্ষতি ছাড়াও দেহের নানা অঙ্গের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। দৈনিক লবণ গ্রহণের নিরাপদ মাত্রা হলো ১৫০০ মিলিগ্রাম থেকে সর্বোচ্চ ২৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত। কোনো প্যাকেটজাত খাবার কিনলে তাতে কী পরিমাণ লবণ রয়েছে তা জেনে নিন। কোনো খাবারে ১৪০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ গ্রহণ করবেন না। এ ছাড়া যাদের লিভারের সমস্যা রয়েছে তাদের লো-সোডিয়াম ডায়েট গ্রহণ করা উচিত।
No comments