পানিশূন্যতা প্রতিরোধে করণীয়
গরমে
ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা একটা বড় দুশ্চিন্তার কারণ৷ শরীরে যখনই পানির
পরিমাণ কমে যায় তখনই ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়। দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণসহ
নানাবিধ শারীরিক চক্র সচল রাখতে পানির গুরুত্ব অপরিসীম৷
ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা প্রয়োজন। ডিহাইড্রেশনের মাত্রা কম হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলেই তা ঠিক হয়ে যায়। তবে গুরুতর ডিহাইড্রেশন হলে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে৷
গরমের দিন অনেকটা সময় বাইরে রোদে থাকতে হয়৷অনেকে আবার নিয়মিত ব্যায়ামও করেন৷ এই দুই কারণে অতিরিক্ত ঘাম হয়। তখন শরীরে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা হতে পারে৷ এ কারণে সারাদিন কম বেশি পানি পান করা উচিত৷ তা না হলে ডিহাইড্রেশন হয়, শরীরে অবসাদ দেখা দেয়।
ডিহাইড্রেশন হলে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন-প্রচণ্ড পানি পিপাসা পায়, মুখ শুকিয়ে যায়, মাথা যন্ত্রণা হয়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে, পেশীতে টান ধরে, চামড়া শক্ত হয়ে যায়, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন হয়, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় ইত্যাদি।
ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-
১. বাইরে বের হওয়ার সময় পানির বোতল সঙ্গে রাখুন৷ যত বেশি ঘাম হবে তত বেশি পানি পান করুন৷
২. তাপমাত্রা বেশি থাকলে শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের পরিমাণ কমিয়ে আনুন৷
৩. বাইরে বের হওয়ার সময়ে হালকা রঙের ঢিলেঢালা পোশাক পড়ুন।
৪. একটানা বেশি সময় গরম এলাকায় থাকবেন না। মাঝে মধ্যে ছায়ায়, ফ্যান বা এসির নীচে অবস্থান নিন৷
৫. গরমের সময় নিয়মিত মৌসুমি ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৬. বেশি গরম অনুভূত হলে শরীরে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দেওয়া উচিত৷ সম্ভব হলে শরীরে একটু ভেজা তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখলে ভালো হয়৷
ডিহাইড্রেশনকে অবহেলা করা উচিত নয়৷ ডায়রিয়া কিংবা বমিজনিত ডিহাইড্রেশন অনেক সময় মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়৷
ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা প্রয়োজন। ডিহাইড্রেশনের মাত্রা কম হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলেই তা ঠিক হয়ে যায়। তবে গুরুতর ডিহাইড্রেশন হলে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে৷
গরমের দিন অনেকটা সময় বাইরে রোদে থাকতে হয়৷অনেকে আবার নিয়মিত ব্যায়ামও করেন৷ এই দুই কারণে অতিরিক্ত ঘাম হয়। তখন শরীরে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা হতে পারে৷ এ কারণে সারাদিন কম বেশি পানি পান করা উচিত৷ তা না হলে ডিহাইড্রেশন হয়, শরীরে অবসাদ দেখা দেয়।
ডিহাইড্রেশন হলে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন-প্রচণ্ড পানি পিপাসা পায়, মুখ শুকিয়ে যায়, মাথা যন্ত্রণা হয়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে, পেশীতে টান ধরে, চামড়া শক্ত হয়ে যায়, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন হয়, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় ইত্যাদি।
ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-
১. বাইরে বের হওয়ার সময় পানির বোতল সঙ্গে রাখুন৷ যত বেশি ঘাম হবে তত বেশি পানি পান করুন৷
২. তাপমাত্রা বেশি থাকলে শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের পরিমাণ কমিয়ে আনুন৷
৩. বাইরে বের হওয়ার সময়ে হালকা রঙের ঢিলেঢালা পোশাক পড়ুন।
৪. একটানা বেশি সময় গরম এলাকায় থাকবেন না। মাঝে মধ্যে ছায়ায়, ফ্যান বা এসির নীচে অবস্থান নিন৷
৫. গরমের সময় নিয়মিত মৌসুমি ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৬. বেশি গরম অনুভূত হলে শরীরে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দেওয়া উচিত৷ সম্ভব হলে শরীরে একটু ভেজা তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখলে ভালো হয়৷
ডিহাইড্রেশনকে অবহেলা করা উচিত নয়৷ ডায়রিয়া কিংবা বমিজনিত ডিহাইড্রেশন অনেক সময় মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়৷
No comments