অপর্যাপ্ত ঘুমে হতে পারে মানসিক সমস্যা! by সত্যজিৎ পাল
অপর্যাপ্ত
ঘুম শিক্ষার্থী ও ক্রীড়াবিদদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব
ফেলে। সম্প্রতি জার্নাল স্লিপ-এ প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রবন্ধে দেখা গেছে
অপর্যাপ্ত ঘুম শিক্ষার্থী ও ক্রীড়াবিদদের মধ্যে উদ্বেগ, আত্মঘাতী
কর্মকাণ্ড, আত্মহত্যার পরিকল্পনা ইত্যাদি বাড়িয়ে দিতে পারে। এই গবেষণাটি এক
লাখ ১০ হাজার ৪৯৬ শিক্ষার্থীর উপর পরিচালনা করা হয়েছে যাদের মধ্যে মাত্র
৮৪৬২ জন বিভিন্ন খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত।
গবেষণা প্রবন্ধটির প্রধান লেখক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়া রামসে বলেন, ‘কলেজ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের মানসিক সমস্যার লক্ষণগুলোর সঙ্গে অপর্যাপ্ত ঘুম কারণ হিসেবে যুক্ত হয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই, এটি সত্যিই বিস্ময়কর।’
প্রতিটি নিদ্রাহীন রাত মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাকে ২০ শতাংশের ও বেশি বাড়িয়ে দেয় যার মধ্যে রয়েছে ২১ শতাংশ বিষণ্নভাব, ২৪ শতাংশ হতাশা, ২৪ শতাংশ রাগ, ২৫ শতাংশ উদ্বেগ, ২৫ শতাংশ আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড, ২৮ শতাংশ স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে জটিলতা এবং ২৮ শতাংশ আত্মহত্যার প্রবণতা।
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইকেল গ্র্যান্ডার বলেন, প্রকৃত অবস্থা এই যে, মানসিক সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পর্যাপ্ত ঘুমের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে। যদিও অধিকাংশ কলেজ শিক্ষার্থীর সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় সময় ঘুমাতে পারে না।
এ প্রসঙ্গে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক, ডা. মহাদেব চন্দ্র মণ্ডল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন অনিদ্রার কারণের মধ্যে রয়েছে ক্যাটেকোলামাইনসমূহ বিশেষত এপিনেফ্রিন (অ্যাড্রেনালিন), নরএপিনেফ্রিন (নরঅ্যাড্রেনালিন) হরমোন নিউরোট্রান্সমিটারের ভূমিকা এছাড়াও রয়েছে হরমোন, বিভিন্ন ড্রাগস, অতিমাত্রায় ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যাবহার, সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যাক্তিগত কারণ ইত্যাদি। শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি। ডিজিটাল ডিভাইসে গেমস খেলা নয় বরং শরীরচর্চামূলক খেলাধুলা করা উচিৎ এবং আত্মকেন্দ্রিক না হয়ে বন্ধুদের সাথে মেলামেশা করা, সেইসঙ্গে মাঝেমধ্যে মানসিক রোগের চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করার কথা উল্লেখ করেন এই মনোরোগবিদ্যা বিশেষজ্ঞ।
গবেষণা প্রবন্ধটির প্রধান লেখক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়া রামসে বলেন, ‘কলেজ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের মানসিক সমস্যার লক্ষণগুলোর সঙ্গে অপর্যাপ্ত ঘুম কারণ হিসেবে যুক্ত হয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই, এটি সত্যিই বিস্ময়কর।’
প্রতিটি নিদ্রাহীন রাত মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাকে ২০ শতাংশের ও বেশি বাড়িয়ে দেয় যার মধ্যে রয়েছে ২১ শতাংশ বিষণ্নভাব, ২৪ শতাংশ হতাশা, ২৪ শতাংশ রাগ, ২৫ শতাংশ উদ্বেগ, ২৫ শতাংশ আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড, ২৮ শতাংশ স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে জটিলতা এবং ২৮ শতাংশ আত্মহত্যার প্রবণতা।
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইকেল গ্র্যান্ডার বলেন, প্রকৃত অবস্থা এই যে, মানসিক সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পর্যাপ্ত ঘুমের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে। যদিও অধিকাংশ কলেজ শিক্ষার্থীর সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় সময় ঘুমাতে পারে না।
এ প্রসঙ্গে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক, ডা. মহাদেব চন্দ্র মণ্ডল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন অনিদ্রার কারণের মধ্যে রয়েছে ক্যাটেকোলামাইনসমূহ বিশেষত এপিনেফ্রিন (অ্যাড্রেনালিন), নরএপিনেফ্রিন (নরঅ্যাড্রেনালিন) হরমোন নিউরোট্রান্সমিটারের ভূমিকা এছাড়াও রয়েছে হরমোন, বিভিন্ন ড্রাগস, অতিমাত্রায় ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যাবহার, সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যাক্তিগত কারণ ইত্যাদি। শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি। ডিজিটাল ডিভাইসে গেমস খেলা নয় বরং শরীরচর্চামূলক খেলাধুলা করা উচিৎ এবং আত্মকেন্দ্রিক না হয়ে বন্ধুদের সাথে মেলামেশা করা, সেইসঙ্গে মাঝেমধ্যে মানসিক রোগের চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করার কথা উল্লেখ করেন এই মনোরোগবিদ্যা বিশেষজ্ঞ।
No comments