শারদীয় দুর্গাপূজা ঘিরে কুলিয়ারচরে মণ্ডপে মণ্ডপে প্রাণের উচ্ছ্বাস
ব্যাপক
উৎসাহ-উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে আনন্দঘন পরিবেশে
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরের ছয়টি ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় এ বছর ৩৩টি পূজামণ্ডপে
শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দুষ্টের দমন, শিষ্টের পালন ও
বিশ্বব্যাপী অবারিত মঙ্গলধ্বনি বয়ে যাক এমন বার্তা নিয়ে দেবী দুর্গা ঘোড়ায়
চড়ে এবার লোকালয়ে আসছেন। দেবী দুর্গার আগমনী বার্তায় আনন্দে মাতোয়ারা
ভক্তবৃন্দ। পূজায় কোনো কিছুই যেন কমতি না থাকে এই নিয়ে ব্যস্ত প্রতিটি
পূজামণ্ডপ। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় এই উৎসবকে ঘিরে এ অঞ্চলের
হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে বিরাজ করছে মহাআনন্দ, সাজ সাজ রব।
আলোকসজ্জা গেট, ব্যানার, ফেস্টুন ইত্যাদি বিভিন্ন রং-বেরংয়ের উপাদান দিয়ে
সজ্জিত করেছে পূজামণ্ডপের স্থান ও আশেপাশের এলাকা। পূজারি, ভক্তবৃন্দ,
শিশু-কিশোররা নতুন বিভিন্ন ডিজাইনের জামা-কাপড় পরিধান করে উৎসবে অংশগ্রহণ
করছে। গত বৃহস্পতিবার পঞ্চমীর সন্ধ্যায় বোধনের মধ্য দিয়ে আসনে স্থাপন হয়েছে
দেবীর প্রতিমা।
শুক্রবার ঢাকের তালে ধূপের সুগন্ধে দেবী বন্দনায় ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে সর্বজনীন শারদীয় দূর্গোৎসবের মূল আনুষ্ঠানিকতা। যা প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে। ষষ্ঠীতে কল্পারম্ভ এবং দেবী দুর্গার আমন্ত্রণ ও অধিবাস শেষে মাতৃরূপে বিভিন্ন পূজামণ্ডপে ঠাঁই করে নেন। কৈলাস ছেড়ে মর্ত্যে আসে মা দুর্গা।
মূলত দুর্গাপূজা হয় আশ্বিনের শুক্লাষষ্ঠী থেকে শুরু করে দশমী পর্যন্ত। এ বছর দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে উপজেলার পৌর এলাকায় বিশেষ করে কুলিয়ারচর বাজারে এক ধরনের উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। সামপ্রদায়িক সমপ্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী এ উপজেলার সকল শ্রেণি-পেশার বিভিন্ন বয়সের বিভিন্ন স্তরের মানুষ, স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সুশিল সমাজের সহযোগিতায় ধুমধামের সঙ্গে শারদীয় দুর্গাপূজা পালন করা হচ্ছে। সনাতন ধর্মাবলম্বী সমপ্রদায়ের আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা, শিশু-কিশোর নির্বিশেষে সকল স্তরের ভক্তবৃন্দের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে পূজামণ্ডপগুলো।
শারদীয় দুর্গাপূজা পালনে এ বছর উপজেলার পৌর এলাকায় ১১টি, সালুয়া ইউনিয়নে ৯টি, রামদী ইউনিয়নে ৫টি, ফরিদপুরে ২টি, উছমানপুর ইউনিয়নে ২টি, গোবরিয়া আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নে ১টি ও ছয়সূতী ইউনিয়নে ৩টি মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পূজা অনুষ্ঠানের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতি মণ্ডপে ৫০০ কেজি করে চাল সরকারিভাবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। নির্বিঘ্নে পূজাঅর্চনা পালনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া সার্বক্ষণিকভাবে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন কুলিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ইয়াছির মিয়া, কুলিয়ারচর পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমতিয়াজ বিন মুছা জিসান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউসার আজিজ, কুলিয়ারচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল হাই তালুকদার, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি নিশিকান্ত দাস, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনমথ চন্দ্র দাস। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা পূজামণ্ডপগুলো পরিদর্শন করে ভক্তদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করছেন।
এ বছর কুলিয়ারচর পৌর এলাকার কুলিয়ারচর শ্রী শ্রী কালীবাড়ী দাসপাড়া সর্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা, দাসপাড়া শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা বাবু জয়কৃষ্ণ দাস মহাশয়ের বাড়ী, ঘোষপাড়া শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা রামানন্দ ঘোষের বাড়ী, সনাতন যুব সংঘ শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা পূর্বগাইলকাটা ডাকবাংলার সামনে, কুলিয়ারচর বাজার শ্রী শ্রী কালীবাড়ী, ছয়সূতী ইউনিয়নের হাজারিনগর স্বর্গীয় নিবারন ভৌমিক ও স্বর্গীয় সুরেশ ভৌমিক মহাশয়ের বাড়ি, ছয়সূতী দাসপাড়া শ্রী শ্রী দুর্গা মণ্ডপ অমৃত দাসের বাড়িসহ এ বছর গত বছরের চেয়ে ২টি বেশী অর্থাৎ ২টি স্থানে নতুন করে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
শুক্রবার ঢাকের তালে ধূপের সুগন্ধে দেবী বন্দনায় ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে সর্বজনীন শারদীয় দূর্গোৎসবের মূল আনুষ্ঠানিকতা। যা প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে। ষষ্ঠীতে কল্পারম্ভ এবং দেবী দুর্গার আমন্ত্রণ ও অধিবাস শেষে মাতৃরূপে বিভিন্ন পূজামণ্ডপে ঠাঁই করে নেন। কৈলাস ছেড়ে মর্ত্যে আসে মা দুর্গা।
মূলত দুর্গাপূজা হয় আশ্বিনের শুক্লাষষ্ঠী থেকে শুরু করে দশমী পর্যন্ত। এ বছর দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে উপজেলার পৌর এলাকায় বিশেষ করে কুলিয়ারচর বাজারে এক ধরনের উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। সামপ্রদায়িক সমপ্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী এ উপজেলার সকল শ্রেণি-পেশার বিভিন্ন বয়সের বিভিন্ন স্তরের মানুষ, স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সুশিল সমাজের সহযোগিতায় ধুমধামের সঙ্গে শারদীয় দুর্গাপূজা পালন করা হচ্ছে। সনাতন ধর্মাবলম্বী সমপ্রদায়ের আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা, শিশু-কিশোর নির্বিশেষে সকল স্তরের ভক্তবৃন্দের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে পূজামণ্ডপগুলো।
শারদীয় দুর্গাপূজা পালনে এ বছর উপজেলার পৌর এলাকায় ১১টি, সালুয়া ইউনিয়নে ৯টি, রামদী ইউনিয়নে ৫টি, ফরিদপুরে ২টি, উছমানপুর ইউনিয়নে ২টি, গোবরিয়া আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নে ১টি ও ছয়সূতী ইউনিয়নে ৩টি মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পূজা অনুষ্ঠানের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতি মণ্ডপে ৫০০ কেজি করে চাল সরকারিভাবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। নির্বিঘ্নে পূজাঅর্চনা পালনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া সার্বক্ষণিকভাবে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন কুলিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ইয়াছির মিয়া, কুলিয়ারচর পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমতিয়াজ বিন মুছা জিসান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউসার আজিজ, কুলিয়ারচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল হাই তালুকদার, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি নিশিকান্ত দাস, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনমথ চন্দ্র দাস। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা পূজামণ্ডপগুলো পরিদর্শন করে ভক্তদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করছেন।
এ বছর কুলিয়ারচর পৌর এলাকার কুলিয়ারচর শ্রী শ্রী কালীবাড়ী দাসপাড়া সর্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা, দাসপাড়া শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা বাবু জয়কৃষ্ণ দাস মহাশয়ের বাড়ী, ঘোষপাড়া শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা রামানন্দ ঘোষের বাড়ী, সনাতন যুব সংঘ শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা পূর্বগাইলকাটা ডাকবাংলার সামনে, কুলিয়ারচর বাজার শ্রী শ্রী কালীবাড়ী, ছয়সূতী ইউনিয়নের হাজারিনগর স্বর্গীয় নিবারন ভৌমিক ও স্বর্গীয় সুরেশ ভৌমিক মহাশয়ের বাড়ি, ছয়সূতী দাসপাড়া শ্রী শ্রী দুর্গা মণ্ডপ অমৃত দাসের বাড়িসহ এ বছর গত বছরের চেয়ে ২টি বেশী অর্থাৎ ২টি স্থানে নতুন করে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
No comments