কাশ্মীরে কিছু লুকানোর না থাকলে, সেখানে ঢুকতে দিতে ভয় কেন? -মার্কিন কংগ্রেসের সিনেটর ক্রিস ভ্যান
ক্রিস ভ্যান হোলেন |
মার্কিন
কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট দলীয় সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন কাশ্মীরে ঢুকতে না
পারায় নরেন্দ্র মোদী সরকারের তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, ‘কিছু লুকানোর না
থাকলে, সেখানে ঢুকতে দিতে ভয় পাওয়ার কথা নয়।’
সম্প্রতি ভারত সফরে এসেছিলেন সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার তিনি দিল্লিতে একাধিক আমলা ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এর একসপ্তাহ আগে ভারত সরকারকে চিঠি দিয়ে কাশ্মীরে ঢোকার আবেদন জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে যাওয়ার অনুমতি না পাওয়ায় তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করেছেন।
গণমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিজের চোখে দেখতে চেয়েছিলাম। সেইমতো একসপ্তাহ আগে থেকে আবেদন জানিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু তা সত্ত্বেও অনুমতি মেলেনি। কাশ্মীরে যাওয়ার পক্ষে এখন সময় অনুকূল নয় বলে জানিয়ে দেয়া হয় আমাদের।’
কাশ্মীরে গিয়ে নিজের চোখে পরিস্থিতি কেমন তা দেখতে চেয়েছিলাম। ভারত সরকারের আপত্তিতে তা হয়ে ওঠেনি। কোনও কিছু লুকনোর না থাকলে, সেখানে পা রাখা নিয়ে ভয় থাকার কথা নয়। আমার মতে, কাশ্মীরের যা ঘটছে, ভারত সরকার তা কাউকে দেখতে দিতে চায় না।’
গত দু’মাস ধরে উপত্যকাকে কার্যত অবরুদ্ধ ও বহির্বিশ্বের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন।
সেনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন আগেও জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন। তাঁর উদ্যোগেই গত সপ্তাহে হাউজ অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস্ কমিটিতে জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে একটি বিশেষ বিল গৃহীত হয়। এতে উপত্যকার মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে কাশ্মীরের সর্বত্র কারফিউ প্রত্যাহার করা, সমস্ত বন্দিদের মুক্তি দেয়া, যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করে ইন্টারনেট পরিসেবা চালু করতে হবে বলে দাবি জানানো হয়েছে।
গতমাসে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর জম্মু-কাশ্মীরে রাজনৈতিক নেতাদের আটকে রাখা এবং যোগাযোগ নিষেধাজ্ঞার পরে বিপুল সংখ্যক লোককে আটক করার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারতকে মানবাধিকারের প্রতি সম্মান জানাতে অনুরোধ করেছিল।
আমেরিকা ভারতীয় কর্মকর্তাদের রাজ্যের স্থানীয় নেতাদের সাথে রাজনৈতিক সংলাপ শুরু করতে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেখানে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্যও বলেছিল।
ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সেনেটর হোলেনের পুরো নাম ক্রিস্টোফার জে ভ্যান হোলেন। তিনি ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের করাচিতে জন্মগ্রহণ গ্রহণ করেন। হোলেন বর্তমানে দলের প্রচার কমিটির চেয়ারম্যান।
সম্প্রতি ভারত সফরে এসেছিলেন সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার তিনি দিল্লিতে একাধিক আমলা ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এর একসপ্তাহ আগে ভারত সরকারকে চিঠি দিয়ে কাশ্মীরে ঢোকার আবেদন জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে যাওয়ার অনুমতি না পাওয়ায় তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করেছেন।
গণমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিজের চোখে দেখতে চেয়েছিলাম। সেইমতো একসপ্তাহ আগে থেকে আবেদন জানিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু তা সত্ত্বেও অনুমতি মেলেনি। কাশ্মীরে যাওয়ার পক্ষে এখন সময় অনুকূল নয় বলে জানিয়ে দেয়া হয় আমাদের।’
কাশ্মীরে গিয়ে নিজের চোখে পরিস্থিতি কেমন তা দেখতে চেয়েছিলাম। ভারত সরকারের আপত্তিতে তা হয়ে ওঠেনি। কোনও কিছু লুকনোর না থাকলে, সেখানে পা রাখা নিয়ে ভয় থাকার কথা নয়। আমার মতে, কাশ্মীরের যা ঘটছে, ভারত সরকার তা কাউকে দেখতে দিতে চায় না।’
গত দু’মাস ধরে উপত্যকাকে কার্যত অবরুদ্ধ ও বহির্বিশ্বের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন।
সেনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন আগেও জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন। তাঁর উদ্যোগেই গত সপ্তাহে হাউজ অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস্ কমিটিতে জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে একটি বিশেষ বিল গৃহীত হয়। এতে উপত্যকার মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে কাশ্মীরের সর্বত্র কারফিউ প্রত্যাহার করা, সমস্ত বন্দিদের মুক্তি দেয়া, যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করে ইন্টারনেট পরিসেবা চালু করতে হবে বলে দাবি জানানো হয়েছে।
গতমাসে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর জম্মু-কাশ্মীরে রাজনৈতিক নেতাদের আটকে রাখা এবং যোগাযোগ নিষেধাজ্ঞার পরে বিপুল সংখ্যক লোককে আটক করার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারতকে মানবাধিকারের প্রতি সম্মান জানাতে অনুরোধ করেছিল।
আমেরিকা ভারতীয় কর্মকর্তাদের রাজ্যের স্থানীয় নেতাদের সাথে রাজনৈতিক সংলাপ শুরু করতে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেখানে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্যও বলেছিল।
ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সেনেটর হোলেনের পুরো নাম ক্রিস্টোফার জে ভ্যান হোলেন। তিনি ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের করাচিতে জন্মগ্রহণ গ্রহণ করেন। হোলেন বর্তমানে দলের প্রচার কমিটির চেয়ারম্যান।
No comments