এক বছরে বহু লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা উৎপাদন খাত by সুমায়রা এফএইচ
পাকিস্তানের
ক্ষমতাসীন তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সরকার এক বছরের স্বল্প সময়ে প্রতিরক্ষা
উৎপাদন খানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য পূরণের সক্ষম হয়েছে। বর্তমান
সরকারের এক বছরের মাথায় প্রকাশিত রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে।
ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মেইনটিন্যান্স রিপেয়ার অ্যান্ড ওভারহল (এমআরও) সুবিধার অনুমোদন দেয়া হয়েছে যেটা অন্যান্য আন্তর্জাতিক এমআরও’র সাথে সামঞ্জস্য রেখে গড়ে তোলা হবে। এটা গত বছরে দেয়া হয়েছে।
২০১৮ সালের আগস্ট থেকে ২০১৯ সালের জুলাই পর্যন্ত ২১২.১৫৯ মিলিয়ন ডলারের সার্বিক রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ ট্যাক্সিলার (এইচআইটি) জন্য আইনি অনুমোদন শক্তিশালী করার জন্য আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলছে। সে অনুসারে একটি বিল মন্ত্রিসভায় পাসের পর সেটা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে পাস হয়ে এখন সিনেটে রয়েছে।
এতে করে এইচআইটি বাণিজ্যিক পদক্ষেপ নিতে পারবে এবং রাজস্ব আয়ের সুযোগ পাবে। এটা শুধু প্রতিরক্ষা বাজেটের ক্ষেত্রেই সহায়তা করবে না বরং মূল্যবান বিদেশী মুদ্রা আয়েও ভূমিকা রাখবে।
পিওএফ বোর্ডের অর্ডিন্যান্সের ৬(২) ধারার অধীনে স্ট্যাটিউটোরি ডিরেকশান্স ইস্যু করা হয়েছে যাতে পিওএফ বোর্ড উৎপাদন ও বাণিজ্যিক কর্মকান্ড গতিশীল করতে পারে। সেই অনুসারে ডিজি প্রডাকশান এবং ডিজি কমার্শিয়াল দুটো পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। এটা উৎপাদন ও বাণিজ্যিক আয়ের ক্ষেত্রে গতি বাড়াবে এবং প্রচুর কর্মসংস্থার সৃষ্টির মাধ্যমে রাজস্ব আয়ের মাত্রা বাড়াবে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিরক্ষা উৎপাদন খাতে প্রাইভেট খাতের ভূমিকা বাড়ানোর জন্য সমন্বিত স্কিম গ্রহণ করা হয়েছে।
২০১৮ সালের আগস্টে লাহোরে স্যাভডেক্স শিরোনামের একটি প্রদর্শনী ও সেমিনার হয়েছে যেখানে সহযোগিতায় ছিল লাহোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি।
উপরন্তু, ২০১৯ সালের জুলাই মাসে জিএইচকিউতে ‘সিকিউরিটি থ্রু সেলফ রিলায়েন্স’ শিরোনামের একটি ডিফেন্স প্রডাকশান সেমিনারের আয়োজন করা হয়, যাতে প্রতিরক্ষা উৎপাদনের ক্ষেত্রে সরকারী-বেসরকারী অংশীদারিত্বের যৌথ ভূমিকার সাথে স্থানীয় বিক্রেতাদের যুক্ত করা যায়।
২০১৮ সালের নভেম্বরে ইন্টারন্যাশনাল ডিফেন্স এক্সিবিশান অ্যান্ড সেমিনার্সের (আইডিয়াজ-২০১৮) আয়োজন করা হয়, যেখানে রফতানির প্রচার ও পাকিস্তানের ইমেজ তুলে ধরার প্রচেষ্টা নেয়া হয়। সেখানে ৫২৪টি কোম্পানি অংশ নিয়েছিল এবং তাদের পণ্যের প্রদর্শণী করেছিল। করাচি এক্সপো সেন্টার পুরোপুরি ভর্তি হয়ে গিয়েছিল। সেখানে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছিল এবং আরও অনেকগুলো বর্তমানে চলমান রয়েছে।
ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মেইনটিন্যান্স রিপেয়ার অ্যান্ড ওভারহল (এমআরও) সুবিধার অনুমোদন দেয়া হয়েছে যেটা অন্যান্য আন্তর্জাতিক এমআরও’র সাথে সামঞ্জস্য রেখে গড়ে তোলা হবে। এটা গত বছরে দেয়া হয়েছে।
২০১৮ সালের আগস্ট থেকে ২০১৯ সালের জুলাই পর্যন্ত ২১২.১৫৯ মিলিয়ন ডলারের সার্বিক রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ ট্যাক্সিলার (এইচআইটি) জন্য আইনি অনুমোদন শক্তিশালী করার জন্য আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলছে। সে অনুসারে একটি বিল মন্ত্রিসভায় পাসের পর সেটা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে পাস হয়ে এখন সিনেটে রয়েছে।
এতে করে এইচআইটি বাণিজ্যিক পদক্ষেপ নিতে পারবে এবং রাজস্ব আয়ের সুযোগ পাবে। এটা শুধু প্রতিরক্ষা বাজেটের ক্ষেত্রেই সহায়তা করবে না বরং মূল্যবান বিদেশী মুদ্রা আয়েও ভূমিকা রাখবে।
পিওএফ বোর্ডের অর্ডিন্যান্সের ৬(২) ধারার অধীনে স্ট্যাটিউটোরি ডিরেকশান্স ইস্যু করা হয়েছে যাতে পিওএফ বোর্ড উৎপাদন ও বাণিজ্যিক কর্মকান্ড গতিশীল করতে পারে। সেই অনুসারে ডিজি প্রডাকশান এবং ডিজি কমার্শিয়াল দুটো পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। এটা উৎপাদন ও বাণিজ্যিক আয়ের ক্ষেত্রে গতি বাড়াবে এবং প্রচুর কর্মসংস্থার সৃষ্টির মাধ্যমে রাজস্ব আয়ের মাত্রা বাড়াবে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিরক্ষা উৎপাদন খাতে প্রাইভেট খাতের ভূমিকা বাড়ানোর জন্য সমন্বিত স্কিম গ্রহণ করা হয়েছে।
২০১৮ সালের আগস্টে লাহোরে স্যাভডেক্স শিরোনামের একটি প্রদর্শনী ও সেমিনার হয়েছে যেখানে সহযোগিতায় ছিল লাহোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি।
উপরন্তু, ২০১৯ সালের জুলাই মাসে জিএইচকিউতে ‘সিকিউরিটি থ্রু সেলফ রিলায়েন্স’ শিরোনামের একটি ডিফেন্স প্রডাকশান সেমিনারের আয়োজন করা হয়, যাতে প্রতিরক্ষা উৎপাদনের ক্ষেত্রে সরকারী-বেসরকারী অংশীদারিত্বের যৌথ ভূমিকার সাথে স্থানীয় বিক্রেতাদের যুক্ত করা যায়।
২০১৮ সালের নভেম্বরে ইন্টারন্যাশনাল ডিফেন্স এক্সিবিশান অ্যান্ড সেমিনার্সের (আইডিয়াজ-২০১৮) আয়োজন করা হয়, যেখানে রফতানির প্রচার ও পাকিস্তানের ইমেজ তুলে ধরার প্রচেষ্টা নেয়া হয়। সেখানে ৫২৪টি কোম্পানি অংশ নিয়েছিল এবং তাদের পণ্যের প্রদর্শণী করেছিল। করাচি এক্সপো সেন্টার পুরোপুরি ভর্তি হয়ে গিয়েছিল। সেখানে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছিল এবং আরও অনেকগুলো বর্তমানে চলমান রয়েছে।
No comments