স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিয়ন্ত্রণে বলার পরই রেকর্ড: ডেঙ্গু নিয়ে ২৪ ঘণ্টায় ১৮৭০ জন হাসপাতালে ভর্তি by ফরিদ উদ্দিন আহমেদ
ডেঙ্গু
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এমন বক্তব্য দেয়ার পরের দিনই
হাসপাতালে রোগী ভর্তির নতুন রেকর্ড হয়েছে। বেড়েছে মৃত্যুর সংখ্যাও। শনিবার
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছিলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
আসছে। তবে গতকাল সর্বোচ্চ রোগী ভর্তি হয়েছেন হাসপাতালে। ২৪ ঘণ্টায়
রাজধানীসহ সারা দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১৮৭০
রোগী। এ হিসাবে ঘণ্টায় ভর্তি হচ্ছেন প্রায় ৭৮ জন। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকাতেই
এক হাজার ৫৩ জন রোগী এবং ঢাকার বাইরে ৮১৭ জন ভর্তি হয়েছেন বিভিন্ন
হাসপাতাল ও ক্লিনিকে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস
সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল রাজধানীতে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। খুলনা ও চাঁদপুরে মারা গেছেন আরও তিন জন। বেসরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত ৬০ জনেরও বেশি মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। সরকারি হিসেবে যদিও মৃতের সংখ্যা ১৮ বলা হচ্ছে। গতকাল রাজধানীতে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে অতিরিক্ত আইজিপি শাহাবুদ্দীন কোরেশীর সহধর্মিণী সৈয়দা আক্তার (৫৪) মারা গেছেন। রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) সোহেল রানা। জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে মারা গেছেন শান্তা নামের আরেক তরুণী।
এদিকে অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুসারে, আগস্ট মাসের চার দিনেই ভর্তি হয়েছেন ৬ হাজার ৯৬৭ জন। গত জুলাই মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন ১৫ হাজার ৬৫০ জন। এই সংখ্যা জুন মাসে ছিল এক হাজার ৮৬৩ জন। মে মাসে ছিল ১৯৩ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৭ হাজার ৩৮৮ জন। বর্তমানে ভর্তি আছেন ৭ হাজার ৩৯৮ জন। ঢাকার বাইরে জেলা-উপজেলায় প্রতিদিনই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসছেন ডেঙ্গু রোগীরা। রাজধানীর বাইরের ৬৪ জেলা থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ৭২৩ জন। ৩রা আগস্ট পর্যন্ত ছিল ৪ হাজার ৯০৫ জন। তার আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ১৯০ জন। ১লা আগস্ট এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৪৬৪ জন। ঢাকার বাইরে চিকিৎসাধীন আছেন ২ হাজার ৪২৯ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ হাজার ২৯৪ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৬৪টি জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিদিন দ্বিগুণ হারে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। অধিদপ্তর সূত্র বলছে, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৭ হাজার ৩৭৭ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৭ হাজার ৩৯৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান মতে, আগস্ট মাসে চরদিনে ৬ হাজার ৯৬৭ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। চলতি মাসে গড়ে এক হাজার ৭৪১ জনের উপরে। গত জুলাই মাসেই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ১৫ হাজার ৬৪৮ জন। গড়ে প্রতিদিন ৫০৪ জনের উপরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। জুন মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এক হাজার ৮৬৩ জন। আর মে মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৯৩ জন। রাজধানীর বাইরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হিসাবে ঢাকা জেলা থেকে ৩৮৯ জন, গাজীপুর থেকে ২০৪ জন, মুন্সীগঞ্জ ৫৩ জন, কিশোরগঞ্জ ২১৫ জন, নারায়ণগঞ্জ ৮৬ জন, গোপালগঞ্জ ৩৮ জন, মাদারীপুর ৬১ জন, মানিকগঞ্জ ১৩৮ জন, নরসিংদী ৭৮ জন, রাজবাড়ী থেকে ৭১ জন, শরীয়তপুর ৫২ জন, টাঙ্গাইল ১৪০ জন, ফরিদপুর ১৭ জন, ময়মনসিংহ ৩৯৭ জন, জামালপুর ৮৫ জন, শেরপুর ২৭ জন, নেত্রকোনায় ১৪ জন, চট্টগ্রাম থেকে ৩৫৪ জন, ফেনীতে ১৭১ জন, কুমিল্লা ১২২ জন, চাঁদপুর থেকে ১৮৩ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬২ জন, নোয়াখালীতে ১১৩ জন, কক্সবাজার ৪৪ জন, লক্ষ্মীপুর ৭২ জন, খাগড়াছড়ি ২০ জন, রাঙ্গামাটিতে ৭ জন, বান্দরবন একজন, খুলনায় ২৫৯ জন, কুষ্টিয়া থেকে ১২৬ জন, মাগুরা ৩২ জন, নড়াইল ২৮ জন, যশোর ১৮৫ জন, ঝিনাইদহ থেকে ৬০ জন, বাগেরহাট ১৫ জন, সাতক্ষীরা ৫৪ জন, চুয়াডাঙ্গা থেকে ২৯ জন, মেহেরপুর ১৭ জন, রাজশাহী থেকে ১৪৮ জন, বগুড়া ২২৩ জন, পাবনা ৬৭ জন, সিরাজগঞ্জ ১১৯ জন, নওগাঁয় ৩৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৮ জন, নাটোর ১৬ জন, জয়পুরহাট ১১ জন, রংপুর ১৬৫ জন, লালমনিরহাট ৯ জন, কুড়িগ্রাম ২৯ জন, গাইবান্ধায় ২৩ জন, নীলফামারী ২৯ জন, দিনাজপুরে ৬০ জন, পঞ্চগড় ৩ জন, ঠাকুরগাঁও ৩৩ জন, বরিশাল থেকে ২৯৮ জন, পটুয়াখালী ৫৩ জন, ভোলা ৩১ জন, পিরোজপুর ২১ জন, ঝালকাঠি ১১ জন, বরগুনা ৫০ জন, সিলেট থেকে ১৭১ জন, সুনামগঞ্জ ১১ জন, হবিগঞ্জ ২২ জন, মৌলভীবাজার ৩৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৯৭ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪২৮জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৪৮ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৬৯জন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ১৭৪ জন, বারডেম হাসপাতালে ৬৩ জন, বিএসএমএমইউতে ১৬৩ জন, পুলিশ হাসপাতাল রাজারবাগ ১৪৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৩৮০ জন, বিজিবি হাসপাতালে ২৮ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৮৩ জন, কুর্মিটোলায় ৩১৯ জন,রাজধানীর ধানমন্ডি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬৪ জন, ইবনে সিনা হাসপাতালে ৮২ জন, স্কয়ার হাসপাতালে ৭৫ জন, কমফোর্ট নার্সিংয়ে ১০ জন, শমরিতায় ৫২ জন, ল্যাব এইডে ৫৫ জন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে ১৩০ জন, হাই কেয়ার হাসপাতালে ৪৮ জন, হেলথ এন্ড হোপে ২৬ জন, গ্রীনলাইফে ৯০ জন, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল কাকরাইলে ১১০ জন, ইউনাইটেড হাসপাতালে ৯৮ জন, খিদমা হাসপাতালে ২৫ জন, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ৫৮ জন, সিরাজুল ইসলাম মেডিকেলে ১০২ জন, এ্যাপোলো হাসপাতালে ৮৯ জন, আদ-দ্বীন হাসপাতালে ১২৭ জন, সালাউদ্দিন হাসপাতালে ৫৪ জন, পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬২ জন, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ৯৩ জন, বিআরবি হাসপাতালে ৩৩ জন, আজগর আলীতে ৮০ জন, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৩৯ জন, উত্তরা আধুনিকে ৮৮ জন, আনোয়ার খান মর্ডানে ৮২ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
গতকাল রাজধানীতে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। খুলনা ও চাঁদপুরে মারা গেছেন আরও তিন জন। বেসরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত ৬০ জনেরও বেশি মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। সরকারি হিসেবে যদিও মৃতের সংখ্যা ১৮ বলা হচ্ছে। গতকাল রাজধানীতে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে অতিরিক্ত আইজিপি শাহাবুদ্দীন কোরেশীর সহধর্মিণী সৈয়দা আক্তার (৫৪) মারা গেছেন। রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) সোহেল রানা। জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে মারা গেছেন শান্তা নামের আরেক তরুণী।
এদিকে অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুসারে, আগস্ট মাসের চার দিনেই ভর্তি হয়েছেন ৬ হাজার ৯৬৭ জন। গত জুলাই মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন ১৫ হাজার ৬৫০ জন। এই সংখ্যা জুন মাসে ছিল এক হাজার ৮৬৩ জন। মে মাসে ছিল ১৯৩ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৭ হাজার ৩৮৮ জন। বর্তমানে ভর্তি আছেন ৭ হাজার ৩৯৮ জন। ঢাকার বাইরে জেলা-উপজেলায় প্রতিদিনই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসছেন ডেঙ্গু রোগীরা। রাজধানীর বাইরের ৬৪ জেলা থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ৭২৩ জন। ৩রা আগস্ট পর্যন্ত ছিল ৪ হাজার ৯০৫ জন। তার আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ১৯০ জন। ১লা আগস্ট এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৪৬৪ জন। ঢাকার বাইরে চিকিৎসাধীন আছেন ২ হাজার ৪২৯ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ হাজার ২৯৪ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৬৪টি জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিদিন দ্বিগুণ হারে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। অধিদপ্তর সূত্র বলছে, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৭ হাজার ৩৭৭ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৭ হাজার ৩৯৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান মতে, আগস্ট মাসে চরদিনে ৬ হাজার ৯৬৭ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। চলতি মাসে গড়ে এক হাজার ৭৪১ জনের উপরে। গত জুলাই মাসেই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ১৫ হাজার ৬৪৮ জন। গড়ে প্রতিদিন ৫০৪ জনের উপরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। জুন মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এক হাজার ৮৬৩ জন। আর মে মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৯৩ জন। রাজধানীর বাইরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হিসাবে ঢাকা জেলা থেকে ৩৮৯ জন, গাজীপুর থেকে ২০৪ জন, মুন্সীগঞ্জ ৫৩ জন, কিশোরগঞ্জ ২১৫ জন, নারায়ণগঞ্জ ৮৬ জন, গোপালগঞ্জ ৩৮ জন, মাদারীপুর ৬১ জন, মানিকগঞ্জ ১৩৮ জন, নরসিংদী ৭৮ জন, রাজবাড়ী থেকে ৭১ জন, শরীয়তপুর ৫২ জন, টাঙ্গাইল ১৪০ জন, ফরিদপুর ১৭ জন, ময়মনসিংহ ৩৯৭ জন, জামালপুর ৮৫ জন, শেরপুর ২৭ জন, নেত্রকোনায় ১৪ জন, চট্টগ্রাম থেকে ৩৫৪ জন, ফেনীতে ১৭১ জন, কুমিল্লা ১২২ জন, চাঁদপুর থেকে ১৮৩ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬২ জন, নোয়াখালীতে ১১৩ জন, কক্সবাজার ৪৪ জন, লক্ষ্মীপুর ৭২ জন, খাগড়াছড়ি ২০ জন, রাঙ্গামাটিতে ৭ জন, বান্দরবন একজন, খুলনায় ২৫৯ জন, কুষ্টিয়া থেকে ১২৬ জন, মাগুরা ৩২ জন, নড়াইল ২৮ জন, যশোর ১৮৫ জন, ঝিনাইদহ থেকে ৬০ জন, বাগেরহাট ১৫ জন, সাতক্ষীরা ৫৪ জন, চুয়াডাঙ্গা থেকে ২৯ জন, মেহেরপুর ১৭ জন, রাজশাহী থেকে ১৪৮ জন, বগুড়া ২২৩ জন, পাবনা ৬৭ জন, সিরাজগঞ্জ ১১৯ জন, নওগাঁয় ৩৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৮ জন, নাটোর ১৬ জন, জয়পুরহাট ১১ জন, রংপুর ১৬৫ জন, লালমনিরহাট ৯ জন, কুড়িগ্রাম ২৯ জন, গাইবান্ধায় ২৩ জন, নীলফামারী ২৯ জন, দিনাজপুরে ৬০ জন, পঞ্চগড় ৩ জন, ঠাকুরগাঁও ৩৩ জন, বরিশাল থেকে ২৯৮ জন, পটুয়াখালী ৫৩ জন, ভোলা ৩১ জন, পিরোজপুর ২১ জন, ঝালকাঠি ১১ জন, বরগুনা ৫০ জন, সিলেট থেকে ১৭১ জন, সুনামগঞ্জ ১১ জন, হবিগঞ্জ ২২ জন, মৌলভীবাজার ৩৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৯৭ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪২৮জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৪৮ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৬৯জন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ১৭৪ জন, বারডেম হাসপাতালে ৬৩ জন, বিএসএমএমইউতে ১৬৩ জন, পুলিশ হাসপাতাল রাজারবাগ ১৪৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৩৮০ জন, বিজিবি হাসপাতালে ২৮ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৮৩ জন, কুর্মিটোলায় ৩১৯ জন,রাজধানীর ধানমন্ডি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬৪ জন, ইবনে সিনা হাসপাতালে ৮২ জন, স্কয়ার হাসপাতালে ৭৫ জন, কমফোর্ট নার্সিংয়ে ১০ জন, শমরিতায় ৫২ জন, ল্যাব এইডে ৫৫ জন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে ১৩০ জন, হাই কেয়ার হাসপাতালে ৪৮ জন, হেলথ এন্ড হোপে ২৬ জন, গ্রীনলাইফে ৯০ জন, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল কাকরাইলে ১১০ জন, ইউনাইটেড হাসপাতালে ৯৮ জন, খিদমা হাসপাতালে ২৫ জন, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ৫৮ জন, সিরাজুল ইসলাম মেডিকেলে ১০২ জন, এ্যাপোলো হাসপাতালে ৮৯ জন, আদ-দ্বীন হাসপাতালে ১২৭ জন, সালাউদ্দিন হাসপাতালে ৫৪ জন, পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬২ জন, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ৯৩ জন, বিআরবি হাসপাতালে ৩৩ জন, আজগর আলীতে ৮০ জন, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৩৯ জন, উত্তরা আধুনিকে ৮৮ জন, আনোয়ার খান মর্ডানে ৮২ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
No comments