পূর্ব সীমান্ত থেকে আলাদা করে আফগান পরিস্থিতিকে বিবেচনা করা যাবে না: পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রী
পাকিস্তানের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি গত বুধবার বলেছেন যে, এটা অবশ্যই
বুঝতে হবে যে “আমাদের পূর্ব সীমান্তের পরিস্থিতিকে বাদ দিয়ে আফগানিস্তানের
পরিস্থিতিকে আলাদা করে দেখার কোন সুযোগ নেই”।
বুধবার সন্ধ্যায় ইসলামাবাদে কাশ্মীর কমিটির চেয়ারম্যান সাইয়েদ ফাখার ইমামের সাথে যৌথ এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
দিনের শুরুর দিকে, জম্মু ও কাশ্মীর বিষয়ক পার্লামেন্টারি কমিটির পঞ্চম বৈঠক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী কমিটির সদস্যদের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্র সফর সম্পর্কে ব্রিফিং করেন।
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে কাশ্মীর বিবাদসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করায় বিষয়টির প্রশংসা করে কমিটি।
বৈঠকের পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কোরেশি বলেন যে, আজকের বৈঠকের উদ্দেশ্য হলো কাশ্মীর ইস্যুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যস্থতর প্রস্তাব দেয়ার পর যে আশার আলো দেখা গেছে, সেটাকে কাজে লাগিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া”।
তিনি বলেন যে, জম্মু ও কাশ্মীরের ব্যঅপারে আন্তর্জাতিক মনোযোগ সৃষ্টি হওয়ার মাধ্যমে যে আশার আলো দেখা দিয়েছে, বিশেষ করে ভারতের দখলকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক রিপোর্ট প্রকাশের পর যে প্রতিক্রিয়া হয়েছে, তাতে এটা অবশ্যই বুঝতে হবে যে, আফগানিস্তানের পরিস্থিতিকে আমাদের পূর্ব সীমান্তের পরিস্থিতির বাইরে রেখে বিবেচনা করা যাবে না”।
“পশ্চিম সীমান্তে আমাদের সেনা মোতায়েন ভিন্ন বিষয়, কারণ পাকিস্তানী সেনাবাহিনী সেখানকার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ একত্রিত হয়েছে, সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে, সেখানকার উন্নয়নের জন্য বাজেটে তহবিল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এবং সেখানে আমরা অগ্রগতি অর্জন করছি”।
“আমরা এ ব্যাপারে চোখ বন্ধ করে থাকতে পারি না যখন পূর্ব সীমান্তের প্রসঙ্গ আসলে আমাদের মনোযোগ এমনভাবে ঘুরিয়ে দেয়া হয় যাতে সেটা আফগানিস্তান পরিস্থিতির উপর প্রভাব ফেলে এবং সেখানকার নেতিবাচক উপাদানগুলোকে ব্যবহার করে সব প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করা যায়। তাই এই বাস্তবতাগুলোকে মাথায় রেখেই আমাদেরকে সামনে তাকাতে হবে”।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এটাও বলেন যে, দুটো নতুন বিষয় রয়েছে যেটা আগামীতে পরিস্থিতির উপর বেশি প্রভাব রাখতে চলেছে।
“সেখানকার (ভারত-অধিকৃত কাশ্মীর) মানবাধিকার লঙ্ঘন, কিভাবে এটা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সামরিকায়িত অঞ্চল হয়ে উঠেছে, এবং কিভাবে সেখানে অতিমাত্রায় রাষ্ট্রীয় শক্তি প্রয়োগ করা হচ্ছে।
বুধবার সন্ধ্যায় ইসলামাবাদে কাশ্মীর কমিটির চেয়ারম্যান সাইয়েদ ফাখার ইমামের সাথে যৌথ এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
দিনের শুরুর দিকে, জম্মু ও কাশ্মীর বিষয়ক পার্লামেন্টারি কমিটির পঞ্চম বৈঠক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী কমিটির সদস্যদের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্র সফর সম্পর্কে ব্রিফিং করেন।
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে কাশ্মীর বিবাদসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করায় বিষয়টির প্রশংসা করে কমিটি।
বৈঠকের পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কোরেশি বলেন যে, আজকের বৈঠকের উদ্দেশ্য হলো কাশ্মীর ইস্যুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যস্থতর প্রস্তাব দেয়ার পর যে আশার আলো দেখা গেছে, সেটাকে কাজে লাগিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া”।
তিনি বলেন যে, জম্মু ও কাশ্মীরের ব্যঅপারে আন্তর্জাতিক মনোযোগ সৃষ্টি হওয়ার মাধ্যমে যে আশার আলো দেখা দিয়েছে, বিশেষ করে ভারতের দখলকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক রিপোর্ট প্রকাশের পর যে প্রতিক্রিয়া হয়েছে, তাতে এটা অবশ্যই বুঝতে হবে যে, আফগানিস্তানের পরিস্থিতিকে আমাদের পূর্ব সীমান্তের পরিস্থিতির বাইরে রেখে বিবেচনা করা যাবে না”।
“পশ্চিম সীমান্তে আমাদের সেনা মোতায়েন ভিন্ন বিষয়, কারণ পাকিস্তানী সেনাবাহিনী সেখানকার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ একত্রিত হয়েছে, সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে, সেখানকার উন্নয়নের জন্য বাজেটে তহবিল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এবং সেখানে আমরা অগ্রগতি অর্জন করছি”।
“আমরা এ ব্যাপারে চোখ বন্ধ করে থাকতে পারি না যখন পূর্ব সীমান্তের প্রসঙ্গ আসলে আমাদের মনোযোগ এমনভাবে ঘুরিয়ে দেয়া হয় যাতে সেটা আফগানিস্তান পরিস্থিতির উপর প্রভাব ফেলে এবং সেখানকার নেতিবাচক উপাদানগুলোকে ব্যবহার করে সব প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করা যায়। তাই এই বাস্তবতাগুলোকে মাথায় রেখেই আমাদেরকে সামনে তাকাতে হবে”।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এটাও বলেন যে, দুটো নতুন বিষয় রয়েছে যেটা আগামীতে পরিস্থিতির উপর বেশি প্রভাব রাখতে চলেছে।
“সেখানকার (ভারত-অধিকৃত কাশ্মীর) মানবাধিকার লঙ্ঘন, কিভাবে এটা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সামরিকায়িত অঞ্চল হয়ে উঠেছে, এবং কিভাবে সেখানে অতিমাত্রায় রাষ্ট্রীয় শক্তি প্রয়োগ করা হচ্ছে।
No comments