গুগলে চট্টগ্রামের আবরার
বিশ্বের
সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলে যোগ দিলেন নাদিমুল আবরার। চট্টগ্রামের
সীতাকুণ্ড উপজেলার আবদুল কাদেরের সন্তান তিনি। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
হিসেবে তিনি শুক্রবার রাতে পোল্যান্ডে গুগলের ওয়ারশ অফিসে যোগ দিয়েছেন।
বৃহসপতিবার তিনি ঢাকা ছেড়েছেন। এর আগে তাকে লন্ডনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী
পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হয়েছে। পৃথিবীর অনেক নবীন প্রকৌশলীর মাঝ থেকে গুগল
তাকে নির্বাচন করেছে। নাদিমুল আবরার বুয়েট থেকে এবারই গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন
করেছেন। তার বিষয় ছিল কমিপউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং।
অবশ্যই পাস করার সঙ্গে সঙ্গে সিঙ্গাপুরের একটি কোমপানি ও গুগল থেকে তার চাকরির অফার আসে। এরমধ্যে সে গুগলকেই বেছে নেয়। তার নিকট স্বজন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এনাম-উল হক এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, নাদিমুল আবরারের বাড়ি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে।
তবে বাবার চাকরির সুবাদে তার শৈশব কেটেছে কুমিল্লায়। তার বাবা আবদুল কাদের বর্তমানে কুমিল্লা বার্ড-এর পরিচালক। তবে আরবি মাধ্যমে পড়ালেখার কারণে তার কৈশোর কেটেছে ফেনীতে। বলতে গেলে ফেনী তাদের সেকেন্ড হোম। তিনি জানান, ফেনীর জামিয়াতুল ফালাহিয়া মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাস করে কুমিল্লায় বাবার কর্মস্থলে ফিরে যান নাদিমুল আবরার। এইচএসসি পাস করেন কুমিল্লা ইসপাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে। মাদ্রাসায় পড়াকালীন সময়েই গণিত ও বিজ্ঞানের তুখোড় ছাত্র হিসেবে তার নাম ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। এইচএসসি পড়াকালীন সময়ে সে গণিত অলিমিপয়াডে চ্যামিপয়ন হয়। বুয়েটে গিয়ে তার কমিপউটার প্রোগ্রামিংয়ে নেশা জাগে। ইনফরমেটিকস অলিমিপয়াডসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামিং কনটেস্টে সে কৃতিত্ব প্রদর্শন করে। আইওআইয়ের জন্য চূড়ান্ত বাছাইয়ে সিলেক্ট হয়েও সে দুর্ভাগ্যবশত অংশগ্রহণ করতে পারেনি।
আবরারের দাদা সীতাকুণ্ড থেকে ফেনী অঞ্চলের কিংবদন্তি আধ্যাত্মিক সাধক ও পীর প্রফেসর নূরুল আবছার। তার চাচারা হলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. রশীদ আল ফারুকী (খাইরুল বশর), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এনাম-উল হক, সাংবাদিক আক্তার-উন নবী ও ডা. নুর মোহাম্মদ।
ব্যক্তি জীবনে নাদিমুল আবরার প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্যপিয়াসী। ‘গ্রামছাড়া ওই রাঙামাটির পথ’ তার মন ভোলায়। তাই তিনি পাহাড়-পর্বত আরোহণ ও দেখতে ভালোবাসেন। ক’দিন আগেই ঘুরে এসেছেন নেপালস্থ হিমালয়ের অর্নপূর্ণা বেইস ক্যামপ ও ভারতস্থ হিমাচলের মানালী পর্বত। সেখান থেকে ফিরেই বৃহস্পতিবার যাত্রা শুরু করেন পোল্যান্ডের ওয়ারশ শহরে।
অবশ্যই পাস করার সঙ্গে সঙ্গে সিঙ্গাপুরের একটি কোমপানি ও গুগল থেকে তার চাকরির অফার আসে। এরমধ্যে সে গুগলকেই বেছে নেয়। তার নিকট স্বজন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এনাম-উল হক এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, নাদিমুল আবরারের বাড়ি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে।
তবে বাবার চাকরির সুবাদে তার শৈশব কেটেছে কুমিল্লায়। তার বাবা আবদুল কাদের বর্তমানে কুমিল্লা বার্ড-এর পরিচালক। তবে আরবি মাধ্যমে পড়ালেখার কারণে তার কৈশোর কেটেছে ফেনীতে। বলতে গেলে ফেনী তাদের সেকেন্ড হোম। তিনি জানান, ফেনীর জামিয়াতুল ফালাহিয়া মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাস করে কুমিল্লায় বাবার কর্মস্থলে ফিরে যান নাদিমুল আবরার। এইচএসসি পাস করেন কুমিল্লা ইসপাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে। মাদ্রাসায় পড়াকালীন সময়েই গণিত ও বিজ্ঞানের তুখোড় ছাত্র হিসেবে তার নাম ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। এইচএসসি পড়াকালীন সময়ে সে গণিত অলিমিপয়াডে চ্যামিপয়ন হয়। বুয়েটে গিয়ে তার কমিপউটার প্রোগ্রামিংয়ে নেশা জাগে। ইনফরমেটিকস অলিমিপয়াডসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামিং কনটেস্টে সে কৃতিত্ব প্রদর্শন করে। আইওআইয়ের জন্য চূড়ান্ত বাছাইয়ে সিলেক্ট হয়েও সে দুর্ভাগ্যবশত অংশগ্রহণ করতে পারেনি।
আবরারের দাদা সীতাকুণ্ড থেকে ফেনী অঞ্চলের কিংবদন্তি আধ্যাত্মিক সাধক ও পীর প্রফেসর নূরুল আবছার। তার চাচারা হলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. রশীদ আল ফারুকী (খাইরুল বশর), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এনাম-উল হক, সাংবাদিক আক্তার-উন নবী ও ডা. নুর মোহাম্মদ।
ব্যক্তি জীবনে নাদিমুল আবরার প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্যপিয়াসী। ‘গ্রামছাড়া ওই রাঙামাটির পথ’ তার মন ভোলায়। তাই তিনি পাহাড়-পর্বত আরোহণ ও দেখতে ভালোবাসেন। ক’দিন আগেই ঘুরে এসেছেন নেপালস্থ হিমালয়ের অর্নপূর্ণা বেইস ক্যামপ ও ভারতস্থ হিমাচলের মানালী পর্বত। সেখান থেকে ফিরেই বৃহস্পতিবার যাত্রা শুরু করেন পোল্যান্ডের ওয়ারশ শহরে।
No comments