চলতি বছর যুক্তরাজ্য থেকে পাঁচটি সি-১৩০জে এয়ারলিফটার পাচ্ছে বাংলাদেশ by গারেথ জেনিংস
খর্বদেহী সি-১৩০জে |
যুক্তরাজ্য
থেকে দুই দফায় পাঁচটি খর্বদেহী সি-১৩০জে সামরিক পরিবহন বিমান কেনার অর্ডার
দিয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৮ ও ২০১৯ সালের গোড়ার দিকে অর্ডারগুলো দেয়া হয়।
রয়্যাল এয়ারফোর্সে (আরএএফ) বিমানগুলো সি৫ নামে পরিচিত। প্রথম দফায় দুইটি ও
দ্বিতীয় দফায় তিনটি বিমানের অর্ডার দেয়া হয়। মার্শাল এরোস্পেস এন্ড ডিফেন্স
গ্রুপ (এডিজি)-এর সঙ্গে বাংলাদেশ রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করার পর বিমানগুলো
কেনার খবর প্রকাশিত হয়। তবে মোট সংখ্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ব্রিটেনের
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী বলেছিলো যে আরএএফ থেকে সি-১৩০জে সংগ্রহ করা হলে তাদের বর্তমান এয়ারলিফট ক্যাপাসিটি ব্যাপকভাবে বাড়বে। বিমানগুলোর রক্ষণাবেক্ষণে সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি এয়ারক্রাটগুলোর কিছু পরিবর্তনও করবে মার্শাল। এর মধ্যে রয়েছে একটি মেডিকেল ইভাকুয়েশন (মেডিভ্যাক) ক্যাপাবিলিটি ডিজাইনিং, উন্নয়ন ও সংযোজন। ফলে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী দেশের ভেতরে কাজ করার পাশাপাশি বিদেশে জাতিসংঘ মিশনগুলোতেও সহায়তা দিতে পারবে।
সি-১৩০জে সংগ্রহ করার পর বাংলাদেশ বিমান বাহিনী তার চারটি সি-১৩০বি বিমান অবসরে পাঠাবে। এসব বিমান ২০০১ সাল থেকে কাজ করছে। এসব বিমান পুরনো অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া দেশটির আরো তিনটি এএন-৩২ ‘ক্লাইন’ ও তিনটি এল৪১০ইউভিপি-২০০ পরিবহন এয়ারক্রাফট রয়েছে। এগুলো যথাক্রমে ১৯৮৯ ও ২০১৫ সালে তৈরি।
বিমানবাহিনীর পরিবহন বহরের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি এয়ারবাস ডিফেন্স এন্ড স্পেস (ডিএস) সি২৯৫ ট্যাকটিক্যাল ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট হাতে পেয়েছে। ২০১৬ সালে এই বিমানের অর্ডার দেয়া হয়।
এর আগে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী বলেছিলো যে আরএএফ থেকে সি-১৩০জে সংগ্রহ করা হলে তাদের বর্তমান এয়ারলিফট ক্যাপাসিটি ব্যাপকভাবে বাড়বে। বিমানগুলোর রক্ষণাবেক্ষণে সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি এয়ারক্রাটগুলোর কিছু পরিবর্তনও করবে মার্শাল। এর মধ্যে রয়েছে একটি মেডিকেল ইভাকুয়েশন (মেডিভ্যাক) ক্যাপাবিলিটি ডিজাইনিং, উন্নয়ন ও সংযোজন। ফলে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী দেশের ভেতরে কাজ করার পাশাপাশি বিদেশে জাতিসংঘ মিশনগুলোতেও সহায়তা দিতে পারবে।
সি-১৩০জে সংগ্রহ করার পর বাংলাদেশ বিমান বাহিনী তার চারটি সি-১৩০বি বিমান অবসরে পাঠাবে। এসব বিমান ২০০১ সাল থেকে কাজ করছে। এসব বিমান পুরনো অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া দেশটির আরো তিনটি এএন-৩২ ‘ক্লাইন’ ও তিনটি এল৪১০ইউভিপি-২০০ পরিবহন এয়ারক্রাফট রয়েছে। এগুলো যথাক্রমে ১৯৮৯ ও ২০১৫ সালে তৈরি।
বিমানবাহিনীর পরিবহন বহরের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি এয়ারবাস ডিফেন্স এন্ড স্পেস (ডিএস) সি২৯৫ ট্যাকটিক্যাল ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট হাতে পেয়েছে। ২০১৬ সালে এই বিমানের অর্ডার দেয়া হয়।
No comments