২০২২ সাল নাগাদ মহাকাশে মানুষ পাঠাবে পাকিস্তান
প্রথমবারের
মতো ২০২২ সাল নাগাদ মহাকাশে নভোচারী পাঠানোর লক্ষ্যের কথা ঘোষণা দিয়েছে
পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার দেশটি জানিয়েছে, আগামী বছর থেকে প্রার্থী বাছাই
শুরু করবে তারা।
সোভিয়েত নেতৃত্বাধীন মিশনের মাধ্যমে প্রতিবেশী ভারত ১৯৮৪ সালে প্রথম মহাকাশে নভোচারী পাঠায়।
সোমবার নয়াদিল্লি মহাকাশে রকেট পাঠায়। চাঁদে একটি রোভারের নিরাপদ অবতরণের চেষ্টার অংশ হিসেবে এই রকেট পাঠানো হয়েছে। ভারতের সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী মিশন হচ্ছে এটি।
পঞ্চাশ বছর আগে চাঁদে প্রথমবারের মতো পা রাখে মানুষ। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপোলো ১১ মিশন চাঁদে অভিযান চালায় তখন। যোগাযোগ উপগ্রহ উন্নয়নকে কেন্দ্রীভূত করে নতুন এক পরিবর্তনে আভাস দিয়েছিলেন তারা।
পাকিস্তানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী চৌধুরী ফাওয়াদ হুসেইন বলেন, আমাদের ইতিহাসে এটা হবে সবচেয়ে বড় মহাকাশ অভিযান।
তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি থেকে নির্বাচকমণ্ডলী প্রার্থী বাছাই শুরু করবেন। প্রথমে পঞ্চাশ জনের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করা হবে। পরে সেখান থেকে ২৫, তারপর সেখান থেকে ১০ জনে কমিয়ে আনা হবে।
পাকিস্তানের বিমান বাহিনী প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধান করবে বলে জানান এই মন্ত্রী।
১৯৬১ সালে পাকিস্তানের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা স্পেস অ্যান্ড আপার অ্যাটমসফেয়ার রিসার্চ কমিশন গঠন করা হয়েছে।
চৌধুরী ফাওয়াদ বলেন, তাদের এই মিশনের জন্য পাকিস্তান ও চীনের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে। কারণ পাকিস্তানের নিজেদের কোনো উৎক্ষেপণ স্থাপনা নেই। সেক্ষেত্রে তারা চীনের স্থাপনা ব্যবহার করবে।
সোভিয়েত নেতৃত্বাধীন মিশনের মাধ্যমে প্রতিবেশী ভারত ১৯৮৪ সালে প্রথম মহাকাশে নভোচারী পাঠায়।
সোমবার নয়াদিল্লি মহাকাশে রকেট পাঠায়। চাঁদে একটি রোভারের নিরাপদ অবতরণের চেষ্টার অংশ হিসেবে এই রকেট পাঠানো হয়েছে। ভারতের সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী মিশন হচ্ছে এটি।
পঞ্চাশ বছর আগে চাঁদে প্রথমবারের মতো পা রাখে মানুষ। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপোলো ১১ মিশন চাঁদে অভিযান চালায় তখন। যোগাযোগ উপগ্রহ উন্নয়নকে কেন্দ্রীভূত করে নতুন এক পরিবর্তনে আভাস দিয়েছিলেন তারা।
পাকিস্তানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী চৌধুরী ফাওয়াদ হুসেইন বলেন, আমাদের ইতিহাসে এটা হবে সবচেয়ে বড় মহাকাশ অভিযান।
তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি থেকে নির্বাচকমণ্ডলী প্রার্থী বাছাই শুরু করবেন। প্রথমে পঞ্চাশ জনের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করা হবে। পরে সেখান থেকে ২৫, তারপর সেখান থেকে ১০ জনে কমিয়ে আনা হবে।
পাকিস্তানের বিমান বাহিনী প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধান করবে বলে জানান এই মন্ত্রী।
১৯৬১ সালে পাকিস্তানের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা স্পেস অ্যান্ড আপার অ্যাটমসফেয়ার রিসার্চ কমিশন গঠন করা হয়েছে।
চৌধুরী ফাওয়াদ বলেন, তাদের এই মিশনের জন্য পাকিস্তান ও চীনের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে। কারণ পাকিস্তানের নিজেদের কোনো উৎক্ষেপণ স্থাপনা নেই। সেক্ষেত্রে তারা চীনের স্থাপনা ব্যবহার করবে।
পাকিস্তানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী চৌধুরী ফাওয়াদ হুসেইন |
No comments