ভারতের পিছু ছাড়ছে না ট্রাম্পের ‘কাশ্মির বোমা’, বিরোধীদের তোপের মুখে মোদি
হোয়াইট
হাউজে সফররত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে বৈঠকে মার্কিন
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কাশ্মির সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা নিয়ে
ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় থামার লক্ষণ নেই। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে ব্যক্তিগত ব্যাখ্যা দাবি করেছে ভারতের বিরোধী
দলগুলো।
প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস গত বুধবারও পার্লামেন্টে বিষয়টি উত্থাপন করে এবং মোদির কাছ থেকে ব্যাখ্যা দাবি করে। এ বিষয়ে মোদির নিরবতায় ক্ষুদ্ধ হয়ে বিরোধী দলীয় সদস্যরা পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভা থেকে ওয়াক আউট করে। পার্লামেন্টে তারা মোদির বিরুদ্ধে স্লোগানও দেয়।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং আবারো বুঝানোর চেষ্টা করেন যে জাপানের ওসাকায় বৈঠকের সময় ট্রাম্পের সঙ্গে মোদির এ ধরনের কোন কথা হয়নি। তিনি পার্লামেন্টে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বিবৃতির চেয়ে নির্ভেজাল আর কিছু হতে পারে না। তিনি নিজেও ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
কংগ্রেসের এমপি ও সাবেক জাতিসংঘ কূটনীতিক শশি থারোর প্রধানমন্ত্রীর ব্যাখ্যা চেয়ে একটি স্টপ নোটিশ জারি করেন। প্রধানমন্ত্রী কাশ্মির নিয়ে ট্রাম্পকে মধ্যস্থতা করতে বলেছিলেন কিনা তা জানতে চান।
গত ২২ জুলাই সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন যে, জুনে জাপানের নগরী ওসাকায় জি২০-এর সাইডলাইনে বৈঠকের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি কাশ্মির সমস্যা সমাধানে তার সহায়তা কামনা করেছেন। ট্রাম্পের এই বক্তব্যে ভারত যেন আকাশ থেকে পড়ে।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খানের সঙ্গে যৌথ মিডিয়া ইন্টারএ্যাকশনের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘দুই সপ্তাহ আগে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিলো। আমরা এই বিষয়ে [কাশ্মির] কথা বলি। তিনি আসলে বলছেন যে আমি মধ্যস্থতাকারী হতে বা সালিশ করতে পারবো কিনা। আমি জিজ্ঞেস করি, কোথায়? [মোদি বলেন] কাশ্মিরে।’
ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান করেন এবং পার্লামেন্টে বলেন যে প্রধানমন্ত্রী মোদি মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে এ ধরনের কোন অনুরোধ করেননি ।
১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে কাশ্মির সমস্যা চলে আসছে। এই ভূখণ্ড নিয়ে দুই দেশ তিনটি যুদ্ধও করেছে। ১৯৯৯ সালে দুই দেশের বাহিনী কারগিল উপত্যকায় মুখোমুখি হয় এবং সেই খণ্ডযুদ্ধে ৫০০-এর বেশি সৈন্য হারায় ভারত।
প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস গত বুধবারও পার্লামেন্টে বিষয়টি উত্থাপন করে এবং মোদির কাছ থেকে ব্যাখ্যা দাবি করে। এ বিষয়ে মোদির নিরবতায় ক্ষুদ্ধ হয়ে বিরোধী দলীয় সদস্যরা পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভা থেকে ওয়াক আউট করে। পার্লামেন্টে তারা মোদির বিরুদ্ধে স্লোগানও দেয়।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং আবারো বুঝানোর চেষ্টা করেন যে জাপানের ওসাকায় বৈঠকের সময় ট্রাম্পের সঙ্গে মোদির এ ধরনের কোন কথা হয়নি। তিনি পার্লামেন্টে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বিবৃতির চেয়ে নির্ভেজাল আর কিছু হতে পারে না। তিনি নিজেও ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
কংগ্রেসের এমপি ও সাবেক জাতিসংঘ কূটনীতিক শশি থারোর প্রধানমন্ত্রীর ব্যাখ্যা চেয়ে একটি স্টপ নোটিশ জারি করেন। প্রধানমন্ত্রী কাশ্মির নিয়ে ট্রাম্পকে মধ্যস্থতা করতে বলেছিলেন কিনা তা জানতে চান।
গত ২২ জুলাই সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন যে, জুনে জাপানের নগরী ওসাকায় জি২০-এর সাইডলাইনে বৈঠকের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি কাশ্মির সমস্যা সমাধানে তার সহায়তা কামনা করেছেন। ট্রাম্পের এই বক্তব্যে ভারত যেন আকাশ থেকে পড়ে।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খানের সঙ্গে যৌথ মিডিয়া ইন্টারএ্যাকশনের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘দুই সপ্তাহ আগে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিলো। আমরা এই বিষয়ে [কাশ্মির] কথা বলি। তিনি আসলে বলছেন যে আমি মধ্যস্থতাকারী হতে বা সালিশ করতে পারবো কিনা। আমি জিজ্ঞেস করি, কোথায়? [মোদি বলেন] কাশ্মিরে।’
ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান করেন এবং পার্লামেন্টে বলেন যে প্রধানমন্ত্রী মোদি মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে এ ধরনের কোন অনুরোধ করেননি ।
১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে কাশ্মির সমস্যা চলে আসছে। এই ভূখণ্ড নিয়ে দুই দেশ তিনটি যুদ্ধও করেছে। ১৯৯৯ সালে দুই দেশের বাহিনী কারগিল উপত্যকায় মুখোমুখি হয় এবং সেই খণ্ডযুদ্ধে ৫০০-এর বেশি সৈন্য হারায় ভারত।
No comments