রাখাইনে প্রত্যাবাসনের পরিস্থিতি নেই: জাতিসংঘ বিশেষ দূত
জাতিসংঘ
মহাসচিবের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত ক্রিস্টিন শ্র্যানার বার্গেনার
বলেছেন, রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার সহায়ক পরিবেশ রাখাইনে নেই। গত ২৩ জুলাই
মঙ্গলবার বিকালে ঢাকায় পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হকের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ
কথা বলেন।
মিয়ানমারে ১০ দিন থাকার পর এদিন সকালে তিনি ঢাকায় আসেন। মিয়ানমারে অবস্থানকালে তিনি দেশটির মন্ত্রী ও সরকারি কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, থিংক ট্যাংক ও জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বার্গেনারের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন একজন কর্মকর্তা বলেন, বার্গেনার আমাদের জানিয়েছেন রাখাইনের মাঠপর্যায়ের অবস্থার কোনও উন্নতি নেই।
ওই কর্মকর্তা বলেন, রাখাইনে ২৬টি ইন্টারনালি ডিসপ্লেসড ক্যাম্পের মধ্যে মাত্র একটি বন্ধ হয়েছে বলে বৈঠকে তিনি জানান।
বার্গেনার কেন বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন না জানতে চাইলে তিনি এর কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি।
জাতিসংঘের এই প্রতিনিধি এর মধ্যে ৫ বার বাংলাদেশ সফর করেছেন। মাত্র একবার তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠকে তিনি সিদ্ধান্ত দেন, এবারে তিনি ক্যাম্প পরিদর্শনে যাবেন।
বার্গেনার স্বীকার করেন যে রাখাইনে তাদের গতিবিধি অত্যন্ত সীমাবদ্ধ এবং তারা শুধু ওই জায়গাগুলোতে যেতে পেরেছেন, যেখানে মিয়ানমার সরকার তাদের নিয়ে গেছে।
গত সপ্তাহে মিয়ানমারে এক ডিপ্লোমেটিক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ বিষয়ে তিনি অসত্য কথা কেন বলেছেন, সেটির বিষয়ে বার্গেনারকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জেরা করলে তিনি অজ্ঞতাপ্রসূত ওই মন্তব্য করেছেন বলে জানান।
ওই ব্রিফিংয়ে তিনি বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের জানান, মিয়ানমার ইন্ডিপেন্ডেন্ট কমিশনকে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের অনুমতি দেয়নি বাংলাদেশ, যা সঠিক নয়।
মিয়ানমার প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবে
আগামী সপ্তাহে প্রত্যাবাসন নিয়ে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল কক্সবাজার সফর করবে। দেশটির পররাষ্ট্র সচিব মিন্ট থোর নেতৃত্বে ওই দল রাখাইনের বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে রোহিঙ্গাদের বিস্তারিত জানাবে।
মিয়ানমারে ১০ দিন থাকার পর এদিন সকালে তিনি ঢাকায় আসেন। মিয়ানমারে অবস্থানকালে তিনি দেশটির মন্ত্রী ও সরকারি কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, থিংক ট্যাংক ও জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বার্গেনারের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন একজন কর্মকর্তা বলেন, বার্গেনার আমাদের জানিয়েছেন রাখাইনের মাঠপর্যায়ের অবস্থার কোনও উন্নতি নেই।
ওই কর্মকর্তা বলেন, রাখাইনে ২৬টি ইন্টারনালি ডিসপ্লেসড ক্যাম্পের মধ্যে মাত্র একটি বন্ধ হয়েছে বলে বৈঠকে তিনি জানান।
বার্গেনার কেন বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন না জানতে চাইলে তিনি এর কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি।
জাতিসংঘের এই প্রতিনিধি এর মধ্যে ৫ বার বাংলাদেশ সফর করেছেন। মাত্র একবার তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠকে তিনি সিদ্ধান্ত দেন, এবারে তিনি ক্যাম্প পরিদর্শনে যাবেন।
বার্গেনার স্বীকার করেন যে রাখাইনে তাদের গতিবিধি অত্যন্ত সীমাবদ্ধ এবং তারা শুধু ওই জায়গাগুলোতে যেতে পেরেছেন, যেখানে মিয়ানমার সরকার তাদের নিয়ে গেছে।
গত সপ্তাহে মিয়ানমারে এক ডিপ্লোমেটিক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ বিষয়ে তিনি অসত্য কথা কেন বলেছেন, সেটির বিষয়ে বার্গেনারকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জেরা করলে তিনি অজ্ঞতাপ্রসূত ওই মন্তব্য করেছেন বলে জানান।
ওই ব্রিফিংয়ে তিনি বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের জানান, মিয়ানমার ইন্ডিপেন্ডেন্ট কমিশনকে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের অনুমতি দেয়নি বাংলাদেশ, যা সঠিক নয়।
মিয়ানমার প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবে
আগামী সপ্তাহে প্রত্যাবাসন নিয়ে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল কক্সবাজার সফর করবে। দেশটির পররাষ্ট্র সচিব মিন্ট থোর নেতৃত্বে ওই দল রাখাইনের বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে রোহিঙ্গাদের বিস্তারিত জানাবে।
No comments