হত্যার পর কাটা মাথা নিয়ে থানায় খুনি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার
নাসিরনগরে এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যার পর তার খণ্ডিত মাথা নিয়ে থানায়
হাজির হয়েছে লবু দাস (৪৬) নামের এক খুনি। গতকাল দুপুর ১টার দিকে উপজেলা
সদরের গৌরমন্দিরে এ ঘটনা ঘটে। হত্যার শিকার হয়েছে লিটন ঘোষ (৫৫)। তার বাড়ি
কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলায়। অভিযুক্ত লবু দাস নাসিরনগর উপজেলা
সদরের পশ্চিমপাড়া মহল্লার মৃত পরমানন্দ দাসের ছেলে।
গৌরমন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্মল চন্দ্র চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, লিটন দাস নাসিরনগর উপজেলা সদরের ঘোষপাড়ায় তার আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। দুপুরে তিনি মন্দিরে ঘুমিয়েছিলেন। এসময় লবু দাস ধারালো দা দিয়ে লিটনকে হত্যা করে।
এরপর শরীর থেকে মাথা আলাদা করে বাজারের ব্যাগে করে নিজেই থানায় নিয়ে যান। তবে কি কারণে তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তা জানা যায়নি। নাসিরনগর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) কবির আহমেদ খণ্ডিত মাথা নিয়ে এক ব্যক্তির থানায় হাজির হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বর্তমানে ওই ব্যক্তি পুলিশ হেফাজতে বলেও জানান তিনি। উল্লেখ্য, কিছুদিন পূর্বে লবু দাস তার আপন চাচা (৭নং ওয়ার্ড মেম্বার) মতি দাসকে হত্যা করে। কিছুদিন না যেতেই জামিনে মুক্তি পায় সে। স্থানীয়রা জানান, নিহত লিটন ও লবু দুজনই মাদকসেবী।
গৌরমন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্মল চন্দ্র চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, লিটন দাস নাসিরনগর উপজেলা সদরের ঘোষপাড়ায় তার আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। দুপুরে তিনি মন্দিরে ঘুমিয়েছিলেন। এসময় লবু দাস ধারালো দা দিয়ে লিটনকে হত্যা করে।
এরপর শরীর থেকে মাথা আলাদা করে বাজারের ব্যাগে করে নিজেই থানায় নিয়ে যান। তবে কি কারণে তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তা জানা যায়নি। নাসিরনগর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) কবির আহমেদ খণ্ডিত মাথা নিয়ে এক ব্যক্তির থানায় হাজির হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বর্তমানে ওই ব্যক্তি পুলিশ হেফাজতে বলেও জানান তিনি। উল্লেখ্য, কিছুদিন পূর্বে লবু দাস তার আপন চাচা (৭নং ওয়ার্ড মেম্বার) মতি দাসকে হত্যা করে। কিছুদিন না যেতেই জামিনে মুক্তি পায় সে। স্থানীয়রা জানান, নিহত লিটন ও লবু দুজনই মাদকসেবী।
No comments