ইরানের বিরুদ্ধে নতুন অবরোধ, উত্তেজনা প্রশমনের আহ্বান নিরাপত্তা পরিষদের
পারস্য
উপসাগরে উত্তেজনা প্রশমনে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা
পরিষদ। কিন্তু নতুন করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প অবরোধ
দেয়ার পর তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ইরান।
নিরাপত্তা পরিষদে সর্বসম্মত একটি খসড়া প্রস্তাব তৈরি করে কুয়েত। নিরাপত্তা
পরিষদ তার মাধ্যমে সম্প্রতি তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার নিন্দা জানিয়েছে। একই
সঙ্গে বলেছে, ওই হামলা বিশ্ব বাজারে তেল সরবরাহের জন্য হুমকি। আন্তর্জাতিক
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্যও তা হুমকি। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
নিরাপত্তা পরিষদে সোমবার এ নিয়ে দু’ঘন্টার বৈঠক হয়।
এরপর একটি বিবৃতিতে একমত হয় পরিষদ। তবে তাতে ইরানের নাম উল্লেখ করা হয় নি। কিন্তু পরিষ্কার করে বলা হয়েছে, সামরিক যুদ্ধের ভয়াবহ আশঙ্কা থেকে সব পক্ষকে বিরত থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ দেয়ার কয়েক ঘন্টা পরেই বিশ্ব শক্তিগুলো ওই যৌথ বিবৃতি দেয়। উল্লেখ্য, ট্রাম্পের সর্বশেষ অবরোধে টার্গেট করা হয়েছে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিই এবং আটজন কমান্ডারকে।
ওয়াশিংটনের অনুরোধে নিরাপত্তা পরিষদ সোমবার রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসে। তবে জাতিসংঘে ইরানের রাষ্ট্রদূত মাজিদ তাখত রাভানচি সাংবাদিকদের বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসার মতো কোনো পরিস্থিতি নেই। তার ভাষায়, এমন কারো সঙ্গে আপনি আলোচনায় বসতে পারেন না, যিনি আপনাকে হুমকি দিচ্ছেন, ভীতি প্রদর্শন করছেন।
তবে ওই অঞ্চলে সব পক্ষ ও দেশকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদ। বলা হয়েছে, উত্তেজনা ও যুদ্ধংদেহী মানোভাব কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নিতে হবে। ইরানের বন্ধুরাষ্ট্র রাশিয়া এই বিবৃতিতে সমর্থন দিয়েছে। এতে সমর্থন রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রেরও। এতে বলা হয়েছে, শান্তিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ আলোচনার মাধ্যমে মতবিরোধ অবশ্যই কমিয়ে আনতে আহ্বান জানাচ্ছে নিরাপত্তা পরিষদ। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি পূর্ণ সম্মান দেখিয়ে উত্তেজনা প্রশমন ও আলোচনার জন্য আলাদাভাবে আহ্বান জানিয়েছে বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি।
নিরাপত্তা পরিষদে সোমবার এ নিয়ে দু’ঘন্টার বৈঠক হয়।
এরপর একটি বিবৃতিতে একমত হয় পরিষদ। তবে তাতে ইরানের নাম উল্লেখ করা হয় নি। কিন্তু পরিষ্কার করে বলা হয়েছে, সামরিক যুদ্ধের ভয়াবহ আশঙ্কা থেকে সব পক্ষকে বিরত থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ দেয়ার কয়েক ঘন্টা পরেই বিশ্ব শক্তিগুলো ওই যৌথ বিবৃতি দেয়। উল্লেখ্য, ট্রাম্পের সর্বশেষ অবরোধে টার্গেট করা হয়েছে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিই এবং আটজন কমান্ডারকে।
ওয়াশিংটনের অনুরোধে নিরাপত্তা পরিষদ সোমবার রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসে। তবে জাতিসংঘে ইরানের রাষ্ট্রদূত মাজিদ তাখত রাভানচি সাংবাদিকদের বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসার মতো কোনো পরিস্থিতি নেই। তার ভাষায়, এমন কারো সঙ্গে আপনি আলোচনায় বসতে পারেন না, যিনি আপনাকে হুমকি দিচ্ছেন, ভীতি প্রদর্শন করছেন।
তবে ওই অঞ্চলে সব পক্ষ ও দেশকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদ। বলা হয়েছে, উত্তেজনা ও যুদ্ধংদেহী মানোভাব কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নিতে হবে। ইরানের বন্ধুরাষ্ট্র রাশিয়া এই বিবৃতিতে সমর্থন দিয়েছে। এতে সমর্থন রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রেরও। এতে বলা হয়েছে, শান্তিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ আলোচনার মাধ্যমে মতবিরোধ অবশ্যই কমিয়ে আনতে আহ্বান জানাচ্ছে নিরাপত্তা পরিষদ। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি পূর্ণ সম্মান দেখিয়ে উত্তেজনা প্রশমন ও আলোচনার জন্য আলাদাভাবে আহ্বান জানিয়েছে বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি।
No comments