আইওএম নির্বাচনে ঢাকার জয় by মিজানুর রহমান
আন্তর্জাতিক
অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) -এর নির্বাচনে বাংলাদেশের জয় মেনে নিয়েছে দুনিয়া।
সংস্থার নির্বাচনী বিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পাওয়া বাংলাদেশের
প্রার্থী পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকের চুড়ান্ত বিজয়ের অপরিহার্য শর্ত দুই
তৃতীয়াংশ ভোট নিশ্চিত করতে হ্যাঁ, না ভোট শুরু হয়েছে। আইওএম এর দ্বিতীয়
সর্বোচ্চ উপ-মহাপরিচালক পদে নির্বাচনে পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হকের বিজয়
এখন ঘোষণার অপেক্ষা মাত্র। গত শুক্রবার জেনেভাস্থ আইওএম হেড কোয়ার্টারে
ওই নির্বাচনের ভোটাভুটি হয়।
এ ভোটাভুটি পঞ্চম রাউন্ড পর্যন্ত ভোট গড়ায়। চূড়ান্ত পর্ব তথা পঞ্চম রাউন্ডে সুদানকে পরাজিত করে জয় পায় বাংলাদেশ। কিন্তু সুদান পরাজয় মেনে না নেয়ায় জটিলতা তৈরি হয়, ফলে মঙ্গলবার পর্যন্ত ভোটাভুটি মুলতবি করা হয়।
শুক্রবারের উত্তেজনাপূর্ণ ওই নির্বাচনের ভোটাভুটির শেষ রাউন্ডে দু’জন প্রার্থীর লড়াইয়ে বাংলাদেশের প্রার্থী ১৪৮টি ভোটের মধ্যে ৭৫ ভোট পান। তার প্রতিদ্বন্দ্বী সুদানের প্রার্থী পান ৭৩ ভোট। ভোটাভুটিতে ১৫০টি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি (ভোটার) উপস্থিত ছিলেন।
তাদের মধ্যে ২ জন ইচ্ছাকৃতভাবে ঘোষণা দিয়ে (অ্যাবস্টেইন) ভোট প্রদান থেকে বিরত থাকেন। বাকি ১৪৮ জনের মধ্যে বাংলাদেশ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়।
আইওএম-এর ভোটের বিধান হচ্ছে দু’জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় হেরে যাওয় প্রার্থী সাড়ে দাঁড়ান। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পাওয়া প্রার্থীকে হ্যাঁ-না ভোটের সুযোগ করে দেন তার জয়ের অন্যতম শর্ত দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন আদায়ের জন্য। কিন্তু এটি মানতে নারাজ ছিল সুদান তথা আফ্রিকান ইউনিয়ন। জটিলতার সূচনা সেখানেই। সুদান ফের ভোট চায়। আর ঢাকা চায় আইনের প্রয়োগ, অর্থাৎ চূড়ান্ত জয়ের জন্য হ্যাঁ-না ভোট। ৩ দিনের নাটকীয়তার পর অবশেষে ঢাকাই জয়ী হয়েছে।
সুদান ছাড়াও আরও ৩ দেশ এই পদের প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ছিল। ভোটের ফল তাদের অনুকূলে না যাওয়ায় তারা নিয়ম অনুযায়ী তা মেনে নিয়েছেন এবং পর্যায়ক্রমে সরে দাঁড়িয়েছেন। দেশ ৩টি হলো- ফিলিপাইন, আফগানিস্তান ও জর্ডান।
বাংলাদেশ সময় গত শুক্রবার দুপুর ২টায় শুরু হওয়া ওই নির্বাচনের প্রথম রাউন্ডে শহীদুল দ্বিতীয় হন। প্রথমদিকেই ফিলিপাইন ও জর্দান তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেয়। চতুর্থ রাউন্ডেও শহীদুল দ্বিতীয় অবস্থানে থাকেন। এই রাউন্ড শেষে আফগানিস্তান প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে বাংলাদেশ ও সুদানের মধ্যে পঞ্চম রাউন্ডের চূড়ান্ত ভোট হয়। সেখানে শহীদুল প্রথম হন। অভিবাসন দুনিয়ায় পরিচিত মুখ শহীদুল হক আইওএমে ১১ বছর বিভিন্ন উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি ২০১২ সালে এ সংস্থা ছাড়েন এবং ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে নিযুক্ত হন। সরকারের জ্যেষ্ঠ সচিব হিসাবে তিনি এখনও দায়িত্ব পালন করছেন।
এ ভোটাভুটি পঞ্চম রাউন্ড পর্যন্ত ভোট গড়ায়। চূড়ান্ত পর্ব তথা পঞ্চম রাউন্ডে সুদানকে পরাজিত করে জয় পায় বাংলাদেশ। কিন্তু সুদান পরাজয় মেনে না নেয়ায় জটিলতা তৈরি হয়, ফলে মঙ্গলবার পর্যন্ত ভোটাভুটি মুলতবি করা হয়।
শুক্রবারের উত্তেজনাপূর্ণ ওই নির্বাচনের ভোটাভুটির শেষ রাউন্ডে দু’জন প্রার্থীর লড়াইয়ে বাংলাদেশের প্রার্থী ১৪৮টি ভোটের মধ্যে ৭৫ ভোট পান। তার প্রতিদ্বন্দ্বী সুদানের প্রার্থী পান ৭৩ ভোট। ভোটাভুটিতে ১৫০টি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি (ভোটার) উপস্থিত ছিলেন।
তাদের মধ্যে ২ জন ইচ্ছাকৃতভাবে ঘোষণা দিয়ে (অ্যাবস্টেইন) ভোট প্রদান থেকে বিরত থাকেন। বাকি ১৪৮ জনের মধ্যে বাংলাদেশ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়।
আইওএম-এর ভোটের বিধান হচ্ছে দু’জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় হেরে যাওয় প্রার্থী সাড়ে দাঁড়ান। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পাওয়া প্রার্থীকে হ্যাঁ-না ভোটের সুযোগ করে দেন তার জয়ের অন্যতম শর্ত দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন আদায়ের জন্য। কিন্তু এটি মানতে নারাজ ছিল সুদান তথা আফ্রিকান ইউনিয়ন। জটিলতার সূচনা সেখানেই। সুদান ফের ভোট চায়। আর ঢাকা চায় আইনের প্রয়োগ, অর্থাৎ চূড়ান্ত জয়ের জন্য হ্যাঁ-না ভোট। ৩ দিনের নাটকীয়তার পর অবশেষে ঢাকাই জয়ী হয়েছে।
সুদান ছাড়াও আরও ৩ দেশ এই পদের প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ছিল। ভোটের ফল তাদের অনুকূলে না যাওয়ায় তারা নিয়ম অনুযায়ী তা মেনে নিয়েছেন এবং পর্যায়ক্রমে সরে দাঁড়িয়েছেন। দেশ ৩টি হলো- ফিলিপাইন, আফগানিস্তান ও জর্ডান।
বাংলাদেশ সময় গত শুক্রবার দুপুর ২টায় শুরু হওয়া ওই নির্বাচনের প্রথম রাউন্ডে শহীদুল দ্বিতীয় হন। প্রথমদিকেই ফিলিপাইন ও জর্দান তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেয়। চতুর্থ রাউন্ডেও শহীদুল দ্বিতীয় অবস্থানে থাকেন। এই রাউন্ড শেষে আফগানিস্তান প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে বাংলাদেশ ও সুদানের মধ্যে পঞ্চম রাউন্ডের চূড়ান্ত ভোট হয়। সেখানে শহীদুল প্রথম হন। অভিবাসন দুনিয়ায় পরিচিত মুখ শহীদুল হক আইওএমে ১১ বছর বিভিন্ন উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি ২০১২ সালে এ সংস্থা ছাড়েন এবং ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে নিযুক্ত হন। সরকারের জ্যেষ্ঠ সচিব হিসাবে তিনি এখনও দায়িত্ব পালন করছেন।
No comments