বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হোন: হামাস; ফিলিস্তিনিদের দ্বন্দ্বের সুযোগ নিচ্ছে ইসরাইল
ফিলিস্তিনের
ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস দলটির ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক
বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি সংগঠনগুলোর মধ্যে মতবিরোধ নিরসন করে জাতীয় ঐক্য গড়ে
তোলার আহ্বান জানিয়েছে। এতে বলা হয়, জাতীয় ইস্যুতে যে অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি
রয়েছে সেগুলোকে কেন্দ্র করে তারা ঐক্যবদ্ধ হতে পারে।
ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলের আগ্রাসন দিন দিন বেড়েই চলেছে। ইসরাইলি আগ্রাসন বন্ধ এবং ফিলিস্তিন শরণার্থীদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনসহ আরো বেশ কিছু দাবিতে ফিলিস্তিনিরা প্রতি শুক্রবার বিশাল বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে থাকে। ৩৮তম শুক্রবারের এ বিক্ষোভে এবার ৭০জন আহত ফিলিস্তিনি অংশ নিয়েছে যারা ইসরাইলি সেনাদের হামলায় আহত হয়েছিল। এদিকে, গত সাত সেপ্টেম্বর ইসরাইলি সেনাদের হামলায় আহত আহমাদ ইয়াসির সাবেরি আবু আবেদি নামের চার বছরের এক শিশু গতকাল (শুক্রবার) শহীদ হয়েছে।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাবিতে চলতি বছর ৩০ মার্চ থেকে আন্দোলন শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ২৪৮জন ফিলিস্তিনি শহীদ এবং আহত হয়েছে ২৬ হাজার মানুষ। নিহতদের মধ্যে ৩৪টি শিশুও রয়েছে।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইসরাইলি আগ্রাসনের মোকাবেলায় ফিলিস্তিনি সংগঠনগুলোর মধ্যে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু তারপরও হামাস ও ফাতাহ দলের মধ্যে দূরত্ব যেন বেড়েই চলেছে। ফিলিস্তিন স্বশাসন কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে সহিংসতায় জড়ানোর জন্য ইসরাইলের পাশাপাশি হামাসকে অভিযুক্ত করেছে। বিবৃতিতে ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞ ও দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের শাহাদাত পিয়াসি হামলাকে সহিংস কর্মকাণ্ড বলে অভিহিত করা হয়েছে। এমনকি হামাসকে সরাসরি উত্তেজনা সৃষ্টিকারী হিসেবে উল্লেখ করেছে স্বশাসন কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস তাদের বিবৃতিতে ২০১১ সালে স্বাক্ষরিত চুক্তির ভিত্তিতে জাতীয় ইস্যুতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। হামাস আরো বলেছে, প্রত্যেকেরই এমন কোনো কাজ করা উচিত নয় যার ফলে পরিস্থিতি ইসরাইলের অনুকূলে চলে যায়।
এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, ফিলিস্তিনি দলগুলোর মধ্যে যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে তাতে দখলদার ইসরাইল খুবই খুশী। কেননা ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যত বেশি মতবিরোধ ও উত্তেজনা সৃষ্টি হবে ততবেশি তা ইসরাইলি স্বার্থের অনুকূলে যাবে। এ কারণে দেখা যায় ফিলিস্তিনি দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা তৈরি হলে ইসরাইলের গায়ে জ্বালা ধরে এবং সহিংসতা বাড়িয়ে দেয়। ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টির পাশাপাশি আরব দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার যে উদ্যোগ নিয়েছে হামাসের বিবৃতিতে তারও সমালোচনা করা হয়েছে।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, হামাস ও স্বশাসন কর্তৃপক্ষের মধ্যকার দ্বন্দ্বে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিলিস্তিনিদের সাফল্যগুলো ম্লান হয়ে পড়ছে। এ অবস্থায় বিশ্ববাসীর দৃষ্টি এখন ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞ থেকে সরে গিয়ে ফিলিস্তিনি দলগুলোর ঝগড়া বিবাদের দিকে নিবদ্ধ হয়েছে।
ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলের আগ্রাসন দিন দিন বেড়েই চলেছে। ইসরাইলি আগ্রাসন বন্ধ এবং ফিলিস্তিন শরণার্থীদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনসহ আরো বেশ কিছু দাবিতে ফিলিস্তিনিরা প্রতি শুক্রবার বিশাল বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে থাকে। ৩৮তম শুক্রবারের এ বিক্ষোভে এবার ৭০জন আহত ফিলিস্তিনি অংশ নিয়েছে যারা ইসরাইলি সেনাদের হামলায় আহত হয়েছিল। এদিকে, গত সাত সেপ্টেম্বর ইসরাইলি সেনাদের হামলায় আহত আহমাদ ইয়াসির সাবেরি আবু আবেদি নামের চার বছরের এক শিশু গতকাল (শুক্রবার) শহীদ হয়েছে।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাবিতে চলতি বছর ৩০ মার্চ থেকে আন্দোলন শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ২৪৮জন ফিলিস্তিনি শহীদ এবং আহত হয়েছে ২৬ হাজার মানুষ। নিহতদের মধ্যে ৩৪টি শিশুও রয়েছে।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইসরাইলি আগ্রাসনের মোকাবেলায় ফিলিস্তিনি সংগঠনগুলোর মধ্যে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু তারপরও হামাস ও ফাতাহ দলের মধ্যে দূরত্ব যেন বেড়েই চলেছে। ফিলিস্তিন স্বশাসন কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে সহিংসতায় জড়ানোর জন্য ইসরাইলের পাশাপাশি হামাসকে অভিযুক্ত করেছে। বিবৃতিতে ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞ ও দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের শাহাদাত পিয়াসি হামলাকে সহিংস কর্মকাণ্ড বলে অভিহিত করা হয়েছে। এমনকি হামাসকে সরাসরি উত্তেজনা সৃষ্টিকারী হিসেবে উল্লেখ করেছে স্বশাসন কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস তাদের বিবৃতিতে ২০১১ সালে স্বাক্ষরিত চুক্তির ভিত্তিতে জাতীয় ইস্যুতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। হামাস আরো বলেছে, প্রত্যেকেরই এমন কোনো কাজ করা উচিত নয় যার ফলে পরিস্থিতি ইসরাইলের অনুকূলে চলে যায়।
এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, ফিলিস্তিনি দলগুলোর মধ্যে যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে তাতে দখলদার ইসরাইল খুবই খুশী। কেননা ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যত বেশি মতবিরোধ ও উত্তেজনা সৃষ্টি হবে ততবেশি তা ইসরাইলি স্বার্থের অনুকূলে যাবে। এ কারণে দেখা যায় ফিলিস্তিনি দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা তৈরি হলে ইসরাইলের গায়ে জ্বালা ধরে এবং সহিংসতা বাড়িয়ে দেয়। ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টির পাশাপাশি আরব দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার যে উদ্যোগ নিয়েছে হামাসের বিবৃতিতে তারও সমালোচনা করা হয়েছে।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, হামাস ও স্বশাসন কর্তৃপক্ষের মধ্যকার দ্বন্দ্বে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিলিস্তিনিদের সাফল্যগুলো ম্লান হয়ে পড়ছে। এ অবস্থায় বিশ্ববাসীর দৃষ্টি এখন ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞ থেকে সরে গিয়ে ফিলিস্তিনি দলগুলোর ঝগড়া বিবাদের দিকে নিবদ্ধ হয়েছে।
No comments