আপিলে সাজা কমলো ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ জোসেফের
নব্বইয়ের
দশকের আলোচিত ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ তোফায়েল আহমেদ জোসেফের মৃত্যুদণ্ডের সাজা
কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রাজধানীর
মোহাম্মদপুরের ফ্রিডম পার্টির নেতা মোস্তাফিজুর রহমান হত্যা মামলার আপিলে
আজ বুধবার এই রায় দেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন
বেঞ্চ।
এর আগে এই মামলায় নিম্ন আদালতে ও হাইকোর্টে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিলো জোসেফকে। মামলার আরেক আসামি কাবিল সরকারকে খালাস দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।
১৯৯৬ সালের ৭ মে মোহাম্মদপুরে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মোস্তাফিজুর রহমান পিস্তলের গুলিতে নিহত হন। পরদিন মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন তার স্ত্রী রাশিদা পারভীন।
এজাহারে তিনি লিখেন, তোফায়েল আহমেদ জোসেফ ও তার কয়েকজন সঙ্গী চাঁদা না পেয়ে মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে থাকা লাইসেন্স করা পিস্তল কেড়ে নিয়ে তাকে এলোপাতারি গুলি করে হত্যা করেন।
১৯৯৬ সালের ৮ অক্টোবর এই মামলায় চার্জশিট দেয় পুলিশ। ২০০৪ সালের ২৫ এপ্রিল ঢাকার একটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এর রায় হয়। রায়ে তোফায়েল আহমেদ জোসেফ ও মাসুদ জামাদারকে মৃত্যুদণ্ড এবং কাবিল সরকার, আনিস আহমেদ ও হারিস আহমেদকে যাবজ্জীবন দেয়া হয়। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন জোসেফ, মাসুদ ও কাবিল। বাকি দুজন পলাতক থাকায় তারা কোনো আপিল করেননি।
২০০৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর এই মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশিত হয়। এতে মাসুদ জামাদারকে খালাস দেন হাইকোর্ট। এছাড়া জোসেফ ও কাবিলের দণ্ড বহাল রাখা হয়। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন হাইকোর্টে দণ্ড বহাল থাকা দুজন। তাদের আপিলের রায় দেয়া হয় বুধবার। আদালতে তাদের মধ্যে জোসেফের মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন এবং কাবিলকে বেকসুর খালাস দেন।
আদালতে জোসেফ ও কাবিলের পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান। তাদের সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট এম মাসুদ রানা ও অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী।
রায় শেষে অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা জোসেফের জন্য বেকসুর খালাস চেয়েছিলাম। আদালত তার সাজা কমিয়ে দিয়েছেন।
সূত্র জানায়, এই একটি মামলা ছাড়া বাকি সব মামলাতেই তিনি খালাস পেয়েছেন।
এর আগে এই মামলায় নিম্ন আদালতে ও হাইকোর্টে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিলো জোসেফকে। মামলার আরেক আসামি কাবিল সরকারকে খালাস দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।
১৯৯৬ সালের ৭ মে মোহাম্মদপুরে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মোস্তাফিজুর রহমান পিস্তলের গুলিতে নিহত হন। পরদিন মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন তার স্ত্রী রাশিদা পারভীন।
এজাহারে তিনি লিখেন, তোফায়েল আহমেদ জোসেফ ও তার কয়েকজন সঙ্গী চাঁদা না পেয়ে মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে থাকা লাইসেন্স করা পিস্তল কেড়ে নিয়ে তাকে এলোপাতারি গুলি করে হত্যা করেন।
১৯৯৬ সালের ৮ অক্টোবর এই মামলায় চার্জশিট দেয় পুলিশ। ২০০৪ সালের ২৫ এপ্রিল ঢাকার একটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এর রায় হয়। রায়ে তোফায়েল আহমেদ জোসেফ ও মাসুদ জামাদারকে মৃত্যুদণ্ড এবং কাবিল সরকার, আনিস আহমেদ ও হারিস আহমেদকে যাবজ্জীবন দেয়া হয়। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন জোসেফ, মাসুদ ও কাবিল। বাকি দুজন পলাতক থাকায় তারা কোনো আপিল করেননি।
২০০৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর এই মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশিত হয়। এতে মাসুদ জামাদারকে খালাস দেন হাইকোর্ট। এছাড়া জোসেফ ও কাবিলের দণ্ড বহাল রাখা হয়। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন হাইকোর্টে দণ্ড বহাল থাকা দুজন। তাদের আপিলের রায় দেয়া হয় বুধবার। আদালতে তাদের মধ্যে জোসেফের মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন এবং কাবিলকে বেকসুর খালাস দেন।
আদালতে জোসেফ ও কাবিলের পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান। তাদের সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট এম মাসুদ রানা ও অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী।
রায় শেষে অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা জোসেফের জন্য বেকসুর খালাস চেয়েছিলাম। আদালত তার সাজা কমিয়ে দিয়েছেন।
সূত্র জানায়, এই একটি মামলা ছাড়া বাকি সব মামলাতেই তিনি খালাস পেয়েছেন।
No comments