এ কান্না যেন থামার নয়! by কাজী আনিছ
প্রায়
এক বছর হতে চলল আদরের সন্তানকে হারিয়েছেন। বুকে কষ্ট চাপা দিয়ে কোনোমতে
জীবনটা চালিয়ে যাচ্ছিলেন মা। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার সেই শোক আর চেপে রাখতে
পারেননি। গতকাল বিকেল থেকে টেলিভিশনে খবর দেখেছেন আর অঝোরে কেঁদেছেন তিনি।
রাজধানীর শ্যামপুরে শিশু নিরবের মৃত্যুর খবর তাঁকে মনে করিয়ে দিল, এক বছর
আগে সন্তান হারানোর সেই করুণ দৃশ্য।
এই মা খাদিজা বেগম। শিশু জিহাদের মা। গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর রাজধানীর শাহজাহানপুরে রেলওয়ে পাম্পের গভীর পাইপে পড়ে জিহাদের মৃত্যু হয়।
ওই ঘটনার বছর পার না হতেই গতকাল রাজধানীর শ্যামপুরের খোলা ও গভীর নালায় পড়ে মারা যায় শিশু নিরব। এ ঘটনায় শুধু নিরবের বাসায় আহাজারি ছিল না, শোকের মাতম ছিল শিশু জিহাদের বাসায়ও। টেলিভিশনে নিরবের মৃত্যুর খবর দেখতে দেখতে জিহাদের কথা মনে করে বুকফাটা কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন মা খাদিজা। ঠিক ঘটনার দিনের মতোই বিলাপ করেছেন।
জিহাদের বাবা নাসির প্রথম আলোকে বলেন, ‘জিহাদ মারা যাওয়ার পর কয়েক মাস ওর মা শুধুই কাঁদত। জিহাদের ছবি আর কাপড়চোপড় বুকে জড়াইয়া আহাজারি করত। কিন্তু আস্তে আস্তে আস্তে মনডা শক্ত করার চেষ্টা করতেছিল সে। কষ্ট ভুইল্যা সংসারে মনোযোগ দিছিল কিছুটা। কিন্তু কাইল টেলিভিশনে নিরবের ঘটনা দেখছে, আর কাঁদছে। মনে হইল, কালকেও সে আবার জিহাদরে হারাইছে।’
নাসির বলেন, সন্তান হারানোর কষ্টটা তাঁরা বোঝেন। এভাবে নালায় পড়ে, পাইপে পড়ে কারও সন্তান মারা যাক, তাঁরা তা চান না।
এই মা খাদিজা বেগম। শিশু জিহাদের মা। গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর রাজধানীর শাহজাহানপুরে রেলওয়ে পাম্পের গভীর পাইপে পড়ে জিহাদের মৃত্যু হয়।
ওই ঘটনার বছর পার না হতেই গতকাল রাজধানীর শ্যামপুরের খোলা ও গভীর নালায় পড়ে মারা যায় শিশু নিরব। এ ঘটনায় শুধু নিরবের বাসায় আহাজারি ছিল না, শোকের মাতম ছিল শিশু জিহাদের বাসায়ও। টেলিভিশনে নিরবের মৃত্যুর খবর দেখতে দেখতে জিহাদের কথা মনে করে বুকফাটা কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন মা খাদিজা। ঠিক ঘটনার দিনের মতোই বিলাপ করেছেন।
জিহাদের বাবা নাসির প্রথম আলোকে বলেন, ‘জিহাদ মারা যাওয়ার পর কয়েক মাস ওর মা শুধুই কাঁদত। জিহাদের ছবি আর কাপড়চোপড় বুকে জড়াইয়া আহাজারি করত। কিন্তু আস্তে আস্তে আস্তে মনডা শক্ত করার চেষ্টা করতেছিল সে। কষ্ট ভুইল্যা সংসারে মনোযোগ দিছিল কিছুটা। কিন্তু কাইল টেলিভিশনে নিরবের ঘটনা দেখছে, আর কাঁদছে। মনে হইল, কালকেও সে আবার জিহাদরে হারাইছে।’
নাসির বলেন, সন্তান হারানোর কষ্টটা তাঁরা বোঝেন। এভাবে নালায় পড়ে, পাইপে পড়ে কারও সন্তান মারা যাক, তাঁরা তা চান না।
No comments