নদী, জলাশয় বা পাড় ইজারা হয় না : জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন
জাতীয়
নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মো: আতাহারুল ইসলাম বলেছেন, দেশের নদী,
জলাশয় বা পাড় ইজারা হয় না। এটা রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এটা নদীর নিজস্ব জায়গা।
তবে ইতোমধ্যে যারা ইজারা পেয়েছেন বলে দাবি করেন তাদের তালিকা তৈরি হচ্ছে,
শিগগিরই ব্যবস্থা নেয়া হবে। বাতিল করা হচ্ছে নদী ইজারা।
নদী বাঁচাও আন্দোলনের উদ্যোগে আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে দখল ও দূষণমুক্ত নদী : আমাদের প্রত্যাশা, প্রাপ্তি ও চ্যালেঞ্জসমূহ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মো: আতাহারুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
কমিশনের চেয়ারম্যান মো: আতাহারুল ইসলাম আরো জানান, নদী দখলদারদের তালিকা হচ্ছে। তালিকা করে তাদের নাম ওয়েব সাইটে দিয়ে দেয়া হবে। এতে করে দখলদার অন্তত লজ্জা পাবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। আর তালিকায় যাদের নাম উঠবে তাদেরকে রাজনৈতিক দলগুলো সম্মান করবে না বলেও তিনি মনে করেন। এর পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে তাদেরকে দলীয় প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করবে না বলে তিনি আশা করেন।
আলোচনা সভায় সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, নদীর রক্ষা করতে হলে রাজনৈতিক অঙ্গীকার প্রয়োজন। নদী দখল, দূষণ থেকে রক্ষা করতে হলে রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা অবশ্যই প্রয়োজন। কারণ নদী দখল বা দূষণ সাধারণ মানুষের কাজ নয়। সব সময় শাসকগোষ্ঠী বা তাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা লোকজনই এটা করে থাকে। এ সময় তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে নদী দূষণকারী ও দখলদারদেরকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেয়ার আহবান জানান।
এতে অন্যদের মধ্যে উত্তরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের চেয়ারম্যান এ এইচ এম সেলিম, মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার হাছিবুর রহমান, অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, বাপা’র যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, প্রকৌশলী জাবের আহমেদ কাপাসিয়া নদী রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি কামরুন নাহার রীনা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক মো: আনোয়ার সাদত।
সভায় অন্যান্য বক্তারা বাংলাদেশের জন্য সময়োপযোগী সুষ্ঠু নদী ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি, কঠোর আইন প্রণয়ণ ও তার প্রয়োগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর যথাযথ হিস্যা আদায়ে রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ প্রভৃতি বিষয়ের ওপর জোর দেন। বক্তারা নদী ইস্যুতে দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর দেশ তৈরিতে সবাইকে ভূমিকা রাখার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে জানানো হয় যে, সংগঠনটির পক্ষ থেকে আগামী ২৬ ডিসেম্বর তুরাগের ৭১ কি.মি তীরে ১৫টি স্পটে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হবে।
নদী বাঁচাও আন্দোলনের উদ্যোগে আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে দখল ও দূষণমুক্ত নদী : আমাদের প্রত্যাশা, প্রাপ্তি ও চ্যালেঞ্জসমূহ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মো: আতাহারুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
কমিশনের চেয়ারম্যান মো: আতাহারুল ইসলাম আরো জানান, নদী দখলদারদের তালিকা হচ্ছে। তালিকা করে তাদের নাম ওয়েব সাইটে দিয়ে দেয়া হবে। এতে করে দখলদার অন্তত লজ্জা পাবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। আর তালিকায় যাদের নাম উঠবে তাদেরকে রাজনৈতিক দলগুলো সম্মান করবে না বলেও তিনি মনে করেন। এর পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে তাদেরকে দলীয় প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করবে না বলে তিনি আশা করেন।
আলোচনা সভায় সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, নদীর রক্ষা করতে হলে রাজনৈতিক অঙ্গীকার প্রয়োজন। নদী দখল, দূষণ থেকে রক্ষা করতে হলে রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা অবশ্যই প্রয়োজন। কারণ নদী দখল বা দূষণ সাধারণ মানুষের কাজ নয়। সব সময় শাসকগোষ্ঠী বা তাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা লোকজনই এটা করে থাকে। এ সময় তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে নদী দূষণকারী ও দখলদারদেরকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেয়ার আহবান জানান।
এতে অন্যদের মধ্যে উত্তরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের চেয়ারম্যান এ এইচ এম সেলিম, মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার হাছিবুর রহমান, অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, বাপা’র যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, প্রকৌশলী জাবের আহমেদ কাপাসিয়া নদী রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি কামরুন নাহার রীনা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক মো: আনোয়ার সাদত।
সভায় অন্যান্য বক্তারা বাংলাদেশের জন্য সময়োপযোগী সুষ্ঠু নদী ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি, কঠোর আইন প্রণয়ণ ও তার প্রয়োগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর যথাযথ হিস্যা আদায়ে রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ প্রভৃতি বিষয়ের ওপর জোর দেন। বক্তারা নদী ইস্যুতে দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর দেশ তৈরিতে সবাইকে ভূমিকা রাখার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে জানানো হয় যে, সংগঠনটির পক্ষ থেকে আগামী ২৬ ডিসেম্বর তুরাগের ৭১ কি.মি তীরে ১৫টি স্পটে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হবে।
No comments