দেশ ধ্বংসাত্মক পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে চলছে : সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, দেশ চলছে এক
ধ্বংসাত্মক পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে। ধ্বংস হচ্ছে দেশের অর্থনীতি, সংস্কৃতি,
সার্বভৌমত্ব এমনকি দেশের মানুষের সামষ্টিক মান-মর্যাদা।
গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী তৃতীয় জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী একথা বলেন।
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরো বলেন, সর্বাত্মক সংগ্রামের ভেতর দিয়েই বর্তমান পরিস্থিতির অবসান হতে পারে, যেমনভাবে সংগ্রাম গড়ে উঠেছিল ’৫২ সালে, ’৬৯ সালে বা ’৭১ সালে।
আজ শুক্রবার সাড়ে ৩টায় গণসংহতি আন্দোলনের তৃতীয় জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় পতাকা ও সংগ্রামের প্রতীক লাল পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গনে। জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনের পরে ইঞ্জিনিয়ার ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আলোচনা সভা।
এতে অন্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আহমেদ কামাল বলেন, সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, সাহস নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। পরিবর্তনের সংগ্রাম সহজ নয়, শত সহস্র বাধা বিপত্তিকে মোকাবেলা করেই আগাতে হবে। সমালোচনা ও আত্মসমালোচনার মধ্য দিয়ে সব শ্রেণি পেশার মানুষের মধ্যে সংগঠন গড়ে তুলতে হবে।
অধ্যাপক নাসিম আখতার হোসাইন বলেন, একটি নির্বাচনহীন অগণতান্ত্রিক সরকার দেশের জনগণের মাথার ওপর চেপে বসে আছে। তাদের বৈধ্যতার একমাত্র অবলম্বন হিসেবে ধারণ করেছে মুক্তিযুদ্ধকে। মুক্তিযুদ্ধকে তারা বেচাকেনার পণ্যে পরিণত করেছে। এদেশের মানুষের সংগ্রামের ইতিহাসকে তারা দখল করে রেখেছে। জনতার সংগ্রামই পারে তাদেরকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ইতিহাস রচনা করতে।
অপরদিকে জোনায়েদ সাকি সভাপতির ভাষণে বলেন, দেশে আজ চলছে সাংবিধানিক স্বৈরতন্ত্র। এদেশের স্বাধীনতার পর থেকেই লুণ্ঠন ও স্বেচ্ছাচারি শাসনকে বৈধতা দেয়ার জন্য সংবিধানকে বারবার পুনর্সজ্জিত করা হয়েছে, বাংলাদেশ হেঁটেছে মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষার উল্টো পথে।
গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী তৃতীয় জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী একথা বলেন।
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরো বলেন, সর্বাত্মক সংগ্রামের ভেতর দিয়েই বর্তমান পরিস্থিতির অবসান হতে পারে, যেমনভাবে সংগ্রাম গড়ে উঠেছিল ’৫২ সালে, ’৬৯ সালে বা ’৭১ সালে।
আজ শুক্রবার সাড়ে ৩টায় গণসংহতি আন্দোলনের তৃতীয় জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় পতাকা ও সংগ্রামের প্রতীক লাল পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গনে। জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনের পরে ইঞ্জিনিয়ার ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আলোচনা সভা।
এতে অন্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আহমেদ কামাল বলেন, সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, সাহস নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। পরিবর্তনের সংগ্রাম সহজ নয়, শত সহস্র বাধা বিপত্তিকে মোকাবেলা করেই আগাতে হবে। সমালোচনা ও আত্মসমালোচনার মধ্য দিয়ে সব শ্রেণি পেশার মানুষের মধ্যে সংগঠন গড়ে তুলতে হবে।
অধ্যাপক নাসিম আখতার হোসাইন বলেন, একটি নির্বাচনহীন অগণতান্ত্রিক সরকার দেশের জনগণের মাথার ওপর চেপে বসে আছে। তাদের বৈধ্যতার একমাত্র অবলম্বন হিসেবে ধারণ করেছে মুক্তিযুদ্ধকে। মুক্তিযুদ্ধকে তারা বেচাকেনার পণ্যে পরিণত করেছে। এদেশের মানুষের সংগ্রামের ইতিহাসকে তারা দখল করে রেখেছে। জনতার সংগ্রামই পারে তাদেরকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ইতিহাস রচনা করতে।
অপরদিকে জোনায়েদ সাকি সভাপতির ভাষণে বলেন, দেশে আজ চলছে সাংবিধানিক স্বৈরতন্ত্র। এদেশের স্বাধীনতার পর থেকেই লুণ্ঠন ও স্বেচ্ছাচারি শাসনকে বৈধতা দেয়ার জন্য সংবিধানকে বারবার পুনর্সজ্জিত করা হয়েছে, বাংলাদেশ হেঁটেছে মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষার উল্টো পথে।
No comments