কিআর বয়স হলো দুই, চলো বিশ্বটাকে ছুঁই by তাবাসসুম খান
কিশোর আলোর কার্যালয়ে গতকাল কেক কেটে দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করেন এর পাঠক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা l ছবি: প্রথম আলো |
কক্ষের
বাইরে থেকেই আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছিল; ভেতরে যেন এক ঝাঁক মৌমাছি ভনভন করছে!
আর কক্ষে ঢোকার পথটা যেন জুতার দোকান! ভেতরে ঢুকতেই শিশু-কিশোরদের হাসিমুখ
দেখে মনে হলো কদিন আগের সুপারমুন এর তুলনায় কিছুই নয়! গতকাল ১ অক্টোবর
ছিল শিশু-কিশোর মাসিক পত্রিকা কিশোর আলোর দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ
উপলক্ষে পত্রিকাটির কার্যালয়ে বসেছিল খুদে পাঠকদের মিলনমেলা। সেখানে কাটা
হলো কেক, সবাই গলা ছেড়ে গাইল গান আর দ্রুম দ্রুম শব্দে ফাটল বেলুন!
অনুষ্ঠানের শুরুতে ছিল কিশোর আলোর জন্য শুভেচ্ছা জানানোর পর্ব। তবে আগত অতিথিরা শুভেচ্ছা জানানোর আগে পাঠক ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে শুভেচ্ছা জানালেন কিশোর আলোর সম্পাদক আনিসুল হক। শুভেচ্ছা জানাতে এসে সংগীতশিল্পী মাহমুদুজ্জামান বাবু বললেন, ‘আমার খুব আফসোস হয়, আমি আর তোমাদের মতো কিশোর নই!’ তারপর তাঁর সঙ্গে গলা মিলিয়ে সবাই গাইল প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গান ‘আমি বাংলায় গান গাই’। শুভেচ্ছা জানালেন প্রথম আলোর ফিচার সম্পাদক সুমনা শারমীন, আরেকটা গান গেয়ে শোনালেন গীতিকার কবির বকুল।
শুভেচ্ছা জানাতে এসে শিশুসাহিত্যিক আখতার হুসেন বললেন, ‘আজকে প্রাণের টানেই তোমাদের কাছে চলে এসেছি।’ অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন আলোকচিত্রী প্রীত রেজা, কিশোর আলোর সহকারী সম্পাদক আবুল বাসার, সম্পাদনা দলের সদস্য আদনান মুকিত, মোহিতুল আলম, সমন্বয়ক শাহাদাত ফয়েজ ও মডেল পূজা।
শুভেচ্ছা জানানোর পর্ব শেষে শুরু হয় কিশোর আলোর স্বেচ্ছাসেবকদের আয়োজনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। স্বেচ্ছাসেবক কাব্য গেয়ে শোনাল আর্টসেল ব্যান্ডের ‘আমার পথচলা’ গানটি। পথচলার গানের পাশাপাশি চলতে থাকল চকলেট খাওয়ার অলিখিত প্রতিযোগিতা! শুধু চকলেট খেয়ে তো পেট ভরে না, অচিরেই টেবিলে চলে এল তিনটি কেক। কেক খেতে খেতে কিশোর আলোর জন্মদিন নিয়ে বলছিল পাঠক নওশীন ইবনাত, ‘কিশোর আলোর অনুষ্ঠানগুলো আমাদের নিজেদেরই অনুষ্ঠান মনে হয়। কিশোর আলো তো আমাদেরই, তাই না?’
২০১৩ সালের ১ অক্টোবর যাত্রা শুরু হয়েছিল কিশোর আলোর। এরই মধ্যে পেয়েছে পাঠকপ্রিয়তা। দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ১৬ অক্টোবর কিশোর আলো হাজির হবে রাজধানীর সেন্ট যোসেফ উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে ‘কিআনন্দ উৎসব’ নিয়ে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ছিল কিশোর আলোর জন্য শুভেচ্ছা জানানোর পর্ব। তবে আগত অতিথিরা শুভেচ্ছা জানানোর আগে পাঠক ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে শুভেচ্ছা জানালেন কিশোর আলোর সম্পাদক আনিসুল হক। শুভেচ্ছা জানাতে এসে সংগীতশিল্পী মাহমুদুজ্জামান বাবু বললেন, ‘আমার খুব আফসোস হয়, আমি আর তোমাদের মতো কিশোর নই!’ তারপর তাঁর সঙ্গে গলা মিলিয়ে সবাই গাইল প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গান ‘আমি বাংলায় গান গাই’। শুভেচ্ছা জানালেন প্রথম আলোর ফিচার সম্পাদক সুমনা শারমীন, আরেকটা গান গেয়ে শোনালেন গীতিকার কবির বকুল।
শুভেচ্ছা জানাতে এসে শিশুসাহিত্যিক আখতার হুসেন বললেন, ‘আজকে প্রাণের টানেই তোমাদের কাছে চলে এসেছি।’ অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন আলোকচিত্রী প্রীত রেজা, কিশোর আলোর সহকারী সম্পাদক আবুল বাসার, সম্পাদনা দলের সদস্য আদনান মুকিত, মোহিতুল আলম, সমন্বয়ক শাহাদাত ফয়েজ ও মডেল পূজা।
শুভেচ্ছা জানানোর পর্ব শেষে শুরু হয় কিশোর আলোর স্বেচ্ছাসেবকদের আয়োজনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। স্বেচ্ছাসেবক কাব্য গেয়ে শোনাল আর্টসেল ব্যান্ডের ‘আমার পথচলা’ গানটি। পথচলার গানের পাশাপাশি চলতে থাকল চকলেট খাওয়ার অলিখিত প্রতিযোগিতা! শুধু চকলেট খেয়ে তো পেট ভরে না, অচিরেই টেবিলে চলে এল তিনটি কেক। কেক খেতে খেতে কিশোর আলোর জন্মদিন নিয়ে বলছিল পাঠক নওশীন ইবনাত, ‘কিশোর আলোর অনুষ্ঠানগুলো আমাদের নিজেদেরই অনুষ্ঠান মনে হয়। কিশোর আলো তো আমাদেরই, তাই না?’
২০১৩ সালের ১ অক্টোবর যাত্রা শুরু হয়েছিল কিশোর আলোর। এরই মধ্যে পেয়েছে পাঠকপ্রিয়তা। দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ১৬ অক্টোবর কিশোর আলো হাজির হবে রাজধানীর সেন্ট যোসেফ উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে ‘কিআনন্দ উৎসব’ নিয়ে।
No comments