রাজপথে সোয়ান গার্মেন্টস শ্রমিকদের ঈদ
বেতন
ও বোনাসের দাবিতে আজ শনিবার ঈদের দিনেও রাজপথে অব্যাহতভাবে চলছে সোয়ান
গার্মেন্টসের শ্রমিকদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি। সকালে জাতীয়
প্রেসক্লাবের সামনে এই কর্মসূচিতে তাঁদের সঙ্গে রাজনৈতিক ও শ্রমিক
নেতৃবৃন্দ ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ যোগ দেন।
রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন, সিপিবি নেতা মনজুরুল আহসান খান, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, হায়দার আকবর খান রনো, বাসদ নেতা খালেকুজ্জামান, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন, কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ জহির চন্দন, যুব ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ক্বাফী রতন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী ও গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার রয়েছেন।
সকালে মুক্তিভবনে রান্না করা সেমাই খেয়ে শ্রমিকেরা ঈদের দিনের অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। এ সময় ঈদগাহ ফেরত মুসল্লিরাও জড়ো হন। শ্রমিকদের গগণবিদারী স্লোগান এবং মর্মস্পর্শী বক্তব্যে উপস্থিত জনতার চোখে পানি আসে।
শ্রমিকদের সঙ্গে ঈদ করতে এসে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছি, আমাদের শ্রমিক ভাইবোনেরা তাদের উৎপাদনের মধ্য দিয়ে এই স্বাধীনতা শ্রমে-ঘামে রক্ষা করছেন। স্বাধীনতা পদক কতজনকেই তো দেওয়া হয়, স্বাধীনতা পদকের আসল দাবিদার এই শ্রমিকেরা। আজকে যখন সকলে ঈদের খুশিতে মত্ত তখন তারা রাস্তায় ঈদের দিন কাটাচ্ছেন। তাদের এই দুরবস্থা দেখে স্বাধীনতা পদক যাঁরা পেয়েছেন তাদের সে পদক ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।
শ্রমিক নেতাদের মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সভাপতি মন্টু ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক কাজী রুহুল আমীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার, শ্রমিকনেতা ইকবাল হোসেন, কে এম মিন্টু, মঞ্জুর মঈন, আব্দুস সালাম বাবুল, জয়নাল আবেদীন, নূরুল ইসলাম প্রমুখ তাঁদের সঙ্গে ছিলেন।
রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন, সিপিবি নেতা মনজুরুল আহসান খান, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, হায়দার আকবর খান রনো, বাসদ নেতা খালেকুজ্জামান, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন, কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ জহির চন্দন, যুব ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ক্বাফী রতন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী ও গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার রয়েছেন।
সকালে মুক্তিভবনে রান্না করা সেমাই খেয়ে শ্রমিকেরা ঈদের দিনের অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। এ সময় ঈদগাহ ফেরত মুসল্লিরাও জড়ো হন। শ্রমিকদের গগণবিদারী স্লোগান এবং মর্মস্পর্শী বক্তব্যে উপস্থিত জনতার চোখে পানি আসে।
শ্রমিকদের সঙ্গে ঈদ করতে এসে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছি, আমাদের শ্রমিক ভাইবোনেরা তাদের উৎপাদনের মধ্য দিয়ে এই স্বাধীনতা শ্রমে-ঘামে রক্ষা করছেন। স্বাধীনতা পদক কতজনকেই তো দেওয়া হয়, স্বাধীনতা পদকের আসল দাবিদার এই শ্রমিকেরা। আজকে যখন সকলে ঈদের খুশিতে মত্ত তখন তারা রাস্তায় ঈদের দিন কাটাচ্ছেন। তাদের এই দুরবস্থা দেখে স্বাধীনতা পদক যাঁরা পেয়েছেন তাদের সে পদক ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।
শ্রমিক নেতাদের মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সভাপতি মন্টু ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক কাজী রুহুল আমীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার, শ্রমিকনেতা ইকবাল হোসেন, কে এম মিন্টু, মঞ্জুর মঈন, আব্দুস সালাম বাবুল, জয়নাল আবেদীন, নূরুল ইসলাম প্রমুখ তাঁদের সঙ্গে ছিলেন।
বেতনের দাবিতে ঈদের দিন সকাল থেকে প্রেসক্লাবের সামনে পোশাকশ্রমিকদের অবস্থান। ছবি : হাসান রাজা |
No comments