রথযাত্রা কাল
সনাতন
ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় পর্ব জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব শুরু
হচ্ছে আগামীকাল শনিবার থেকে। প্রতি বছর আষাঢ়ের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে
এ উৎসব শুরু হয়। শেষ হবে আগামী ২৬ জুলাই উল্টো রথযাত্রার মধ্য দিয়ে।
এ উপলক্ষে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন এবং মন্দির কর্তৃপক্ষ নানা মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। রাজধানী ঢাকায় আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) রথযাত্রা উপলক্ষে ৯ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। প্রতিবারের মতো এবারও দেশের সবচেয়ে বড় রথযাত্রা উৎসবের আয়োজন হচ্ছে মানিকগঞ্জের ধামরাইয়ে। খবর বাসসের।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস জগন্নাথ দেব হলেন জগতের নাথ বা অধীশ্বর। জগৎ হচ্ছে বিশ্ব আর নাথ হচ্ছেন ঈশ্বর। তাই জগন্নাথ হচ্ছেন জগতের ঈশ্বর। তার অনুগ্রহ পেলে মানুষের মুক্তিলাভ হয়। জীবরূপে তাকে আর জন্ম নিতে হয় না। এ বিশ্বাস থেকেই রথের ওপর জগন্নাথ দেবের প্রতিমা রেখে রথ নিয়ে যাত্রা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। কাল সকালে বিভিন্ন মাঙ্গলিক আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে শুরু হবে রথযাত্রার মূল অনুষ্ঠানমালা। এর মধ্য রয়েছে হরিনাম সংকীর্তন, বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞ, মহাপ্রসাদ বিতরণ, আলোচনা সভা, পদাবলি কীর্তন, আরতি কীর্তন, ভাগবত কথা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ভগবত গীতা পাঠ, ধর্মীয় চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও ধর্মীয় নাটক মঞ্চায়ন।
ঢাকার স্বামীবাগের আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) সকালে ইসকন আশ্রমে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞের মাধ্যমে রথ উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। এ উপলক্ষে দুপুরে স্বামীবাগ ইসকন আশ্রমে এক আলোচনা সভা হবে। পরে সেখানেই মঙ্গলপ্রদীপ জ্বালিয়ে রথযাত্রা উৎসবের উদ্বোধন হবে।
ইসকনের স্বামীবাগ আশ্রমে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞ ও আলোচনা সভা শেষে দুপুর ৩টায় সেখান থেকে রথসহ বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শুরু হবে।
তিনটি সুবিশাল রথসহ এই শোভাযাত্রা জয়কালি মন্দির, শাপলা চত্বর, বায়তুল মোকাররম, পল্টন মোড়, প্রেসক্লাব, হাইকোর্ট মোড়, দোয়েল চত্বর, রমনা কালি মন্দির, টিএসসি, জগন্নাথহল ও পলাশি হয়ে বিকেল ৫টায় ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে শেষ হবে।
এ উপলক্ষে রাজধানীর জয়কালী রোডের রামসীতা মন্দিরে বিস্তারিত অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। বিকেলে এ মন্দির থেকে রথযাত্রা শুরু হবে। পুরোনো ঢাকার শাঁখারীবাজার একনাম কমিটির রথযাত্রাটি শাঁখারীবাজার থেকে শুরু হয়ে মাধবগৌড় মাঠে শেষ হবে। জগন্নাথ জিউ মন্দিরের রথযাত্রা তাঁতীবাজার থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করবে।
এ ছাড়া রাজধানীর অন্যান্য মন্দিরসহ দেশের বিভিন্ন মন্দিরে রথযাত্রা উৎসব হবে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ এই উৎসব নির্বিঘ্ন করার স্বার্থে ওই সময় বিকল্প সড়কে যানবাহন চলাচলের জন্য অনুরোধ জানিয়েছে। রথযাত্রা চলাকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সবার সহযোগিতাও চেয়েছে ডিএমপি।
রথযাত্রা উপলক্ষে সর্বজনীন পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি জে এল ভৌমিক ও সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ সাহা মণি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
এ উপলক্ষে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন এবং মন্দির কর্তৃপক্ষ নানা মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। রাজধানী ঢাকায় আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) রথযাত্রা উপলক্ষে ৯ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। প্রতিবারের মতো এবারও দেশের সবচেয়ে বড় রথযাত্রা উৎসবের আয়োজন হচ্ছে মানিকগঞ্জের ধামরাইয়ে। খবর বাসসের।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস জগন্নাথ দেব হলেন জগতের নাথ বা অধীশ্বর। জগৎ হচ্ছে বিশ্ব আর নাথ হচ্ছেন ঈশ্বর। তাই জগন্নাথ হচ্ছেন জগতের ঈশ্বর। তার অনুগ্রহ পেলে মানুষের মুক্তিলাভ হয়। জীবরূপে তাকে আর জন্ম নিতে হয় না। এ বিশ্বাস থেকেই রথের ওপর জগন্নাথ দেবের প্রতিমা রেখে রথ নিয়ে যাত্রা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। কাল সকালে বিভিন্ন মাঙ্গলিক আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে শুরু হবে রথযাত্রার মূল অনুষ্ঠানমালা। এর মধ্য রয়েছে হরিনাম সংকীর্তন, বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞ, মহাপ্রসাদ বিতরণ, আলোচনা সভা, পদাবলি কীর্তন, আরতি কীর্তন, ভাগবত কথা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ভগবত গীতা পাঠ, ধর্মীয় চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও ধর্মীয় নাটক মঞ্চায়ন।
ঢাকার স্বামীবাগের আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) সকালে ইসকন আশ্রমে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞের মাধ্যমে রথ উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। এ উপলক্ষে দুপুরে স্বামীবাগ ইসকন আশ্রমে এক আলোচনা সভা হবে। পরে সেখানেই মঙ্গলপ্রদীপ জ্বালিয়ে রথযাত্রা উৎসবের উদ্বোধন হবে।
ইসকনের স্বামীবাগ আশ্রমে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞ ও আলোচনা সভা শেষে দুপুর ৩টায় সেখান থেকে রথসহ বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শুরু হবে।
তিনটি সুবিশাল রথসহ এই শোভাযাত্রা জয়কালি মন্দির, শাপলা চত্বর, বায়তুল মোকাররম, পল্টন মোড়, প্রেসক্লাব, হাইকোর্ট মোড়, দোয়েল চত্বর, রমনা কালি মন্দির, টিএসসি, জগন্নাথহল ও পলাশি হয়ে বিকেল ৫টায় ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে শেষ হবে।
এ উপলক্ষে রাজধানীর জয়কালী রোডের রামসীতা মন্দিরে বিস্তারিত অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। বিকেলে এ মন্দির থেকে রথযাত্রা শুরু হবে। পুরোনো ঢাকার শাঁখারীবাজার একনাম কমিটির রথযাত্রাটি শাঁখারীবাজার থেকে শুরু হয়ে মাধবগৌড় মাঠে শেষ হবে। জগন্নাথ জিউ মন্দিরের রথযাত্রা তাঁতীবাজার থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করবে।
এ ছাড়া রাজধানীর অন্যান্য মন্দিরসহ দেশের বিভিন্ন মন্দিরে রথযাত্রা উৎসব হবে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ এই উৎসব নির্বিঘ্ন করার স্বার্থে ওই সময় বিকল্প সড়কে যানবাহন চলাচলের জন্য অনুরোধ জানিয়েছে। রথযাত্রা চলাকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সবার সহযোগিতাও চেয়েছে ডিএমপি।
রথযাত্রা উপলক্ষে সর্বজনীন পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি জে এল ভৌমিক ও সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ সাহা মণি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
No comments