অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৮
ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে যায় সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি |
দুর্ঘটনায় নিহত শাহ আলমের স্বজনদের আহাজারি। |
গাজীপুর
শহরের অদূরে হায়দরাবাদ এলাকায় ডেমু ট্রেনের ধাক্কায় চালকসহ সিএনজিচালিত
একটি অটোরিকশার ৮ আরোহীর সবাই নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের পর এ
দুর্ঘটনা ঘটে। অটোরিকশাটির চালক মোস্তাফা (২০) ছাড়া আরোহী ৭ জনই এক
পরিবারের। এঁরা হলেন, শাহ আলম (২৭), তাঁর স্ত্রী পেয়ারা বেগম (২১), ছেলে
ইয়াসির (৪) ও মেয়ে সাদিয়া (৬), শ্যালিকা তারিমন (১২), ফুফাতো ভাই আল
আমীন (২৭), ও প্রতিবেশী লিটন মিয়া (২২) । তাঁদের বাড়ি নরসিংদীর
জিতরামপুরে। ঈদের ছুটি শেষে নরসিংদী থেকে গাজীপুরের বোর্ডবাজারের
খাইলকুড়ের বাসায় যাচ্ছিলেন তাঁরা।
পুলিশ জানায়, বেলা পৌনে তিনটার দিকে লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার সময় অটোরিকশাটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় ঢাকা থেকে গাজীপুরগামী একটি চলন্ত ডেমু ট্রেনের ধাক্কায় সেটি ট্রেনের ইঞ্জিনের সঙ্গে আটকে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে রেললাইনের পাশে ছিটকে পড়ে। এ অবস্থায় চালকসহ আরোহীদের কেউ বের হতে না পারায় অটোরিকশার ভেতরেই সবাই মারা যান।
জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হাসান এই দুর্ঘটনায় আটজন নিহত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা লাশগুলো উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়েছেন।
জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দাদন মিয়া জানান, দুর্ঘটনার সময় ওই লেভেল ক্রসিংয়ে কোনো প্রতিবন্ধক বা ট্রেন আসার সংকেতমূলক কোনো ব্যবস্থা ছিল না।
পুলিশ জানায়, বেলা পৌনে তিনটার দিকে লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার সময় অটোরিকশাটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় ঢাকা থেকে গাজীপুরগামী একটি চলন্ত ডেমু ট্রেনের ধাক্কায় সেটি ট্রেনের ইঞ্জিনের সঙ্গে আটকে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে রেললাইনের পাশে ছিটকে পড়ে। এ অবস্থায় চালকসহ আরোহীদের কেউ বের হতে না পারায় অটোরিকশার ভেতরেই সবাই মারা যান।
জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হাসান এই দুর্ঘটনায় আটজন নিহত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা লাশগুলো উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়েছেন।
জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দাদন মিয়া জানান, দুর্ঘটনার সময় ওই লেভেল ক্রসিংয়ে কোনো প্রতিবন্ধক বা ট্রেন আসার সংকেতমূলক কোনো ব্যবস্থা ছিল না।
গাজীপুরে দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের মায়ের আহাজারি। ছবিটি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তোলা। |
No comments