মহাসড়কে অটোরিকশায় আবারও নিষেধাজ্ঞা
জাতীয়
মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচলের ওপর আবারও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে
সরকার। গতকাল বুধবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে তদারক কমিটির
পর্যালোচনা সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে এর আগে ২০১২ সালে সড়ক উপদেষ্টা নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভায় মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নছিমন, করিমন, ভটভটি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। বলা হয়েছিল, বিআরটিএ, ট্রাফিক পুলিশ, পুলিশ, জেলা প্রশাসন এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবে। মহাসড়কে চলতে পারবে না বলে মালিকানা কাগজপত্রে (ব্লু বুক) সিল দেওয়ারও কথাও বলা হয়েছিল। কিন্তু মহাসড়কে অটোরিকশার চলাচল বন্ধ হয়নি।
এখন নতুন করে আবার মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো।
সভায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় মহাসড়কে অটোরিকশার অবাধ চলাচল। এসব অটোরিকশা দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছে। তাই জাতীয় মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এবার ঈদে ঘরমুখী মানুষের যাত্রা এবং কর্মস্থলে ফিরে আসা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে স্বস্তিকর ছিল দাবি করে সভায় সন্তোষ প্রকাশ করা হয়। তবে যাঁরা দুর্ভোগের শিকার হয়েছেন, তাঁদের প্রতি দুঃখ প্রকাশ করা হয়।
সভায় ঈদের ছুটি চলাকালে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম প্রান্তে সড়ক দুর্ঘটনার জন্য বেপরোয়া গাড়ি চালনাকে দায়ী করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে আগামী দুই মাসের মধ্যে চারটি দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থানে গতি নিয়ন্ত্রক ও সড়ক বিভাজক স্থাপন করা হবে।
সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তবে এর আগে ২০১২ সালে সড়ক উপদেষ্টা নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভায় মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নছিমন, করিমন, ভটভটি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। বলা হয়েছিল, বিআরটিএ, ট্রাফিক পুলিশ, পুলিশ, জেলা প্রশাসন এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবে। মহাসড়কে চলতে পারবে না বলে মালিকানা কাগজপত্রে (ব্লু বুক) সিল দেওয়ারও কথাও বলা হয়েছিল। কিন্তু মহাসড়কে অটোরিকশার চলাচল বন্ধ হয়নি।
এখন নতুন করে আবার মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো।
সভায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় মহাসড়কে অটোরিকশার অবাধ চলাচল। এসব অটোরিকশা দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছে। তাই জাতীয় মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এবার ঈদে ঘরমুখী মানুষের যাত্রা এবং কর্মস্থলে ফিরে আসা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে স্বস্তিকর ছিল দাবি করে সভায় সন্তোষ প্রকাশ করা হয়। তবে যাঁরা দুর্ভোগের শিকার হয়েছেন, তাঁদের প্রতি দুঃখ প্রকাশ করা হয়।
সভায় ঈদের ছুটি চলাকালে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম প্রান্তে সড়ক দুর্ঘটনার জন্য বেপরোয়া গাড়ি চালনাকে দায়ী করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে আগামী দুই মাসের মধ্যে চারটি দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থানে গতি নিয়ন্ত্রক ও সড়ক বিভাজক স্থাপন করা হবে।
সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments