বাংলাদেশের টেস্ট–আইসিসির পরীক্ষাগার!
বাংলাদেশের
টেস্ট মানেই কি আইসিসির পরীক্ষাগার? এমন প্রশ্ন ওঠার কিন্তু যথেষ্ট অবকাশ
আছে! ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা যে নতুন আম্পায়ারদের ‘ব্রেক’ দিতে বেছে
নিচ্ছে বাংলাদেশেরই টেস্ট ম্যাচগুলো। ২০০০ সালে টেস্ট অভিষেকের পর থেকে
বাংলাদেশের খেলা ৯২টি টেস্ট ম্যাচে অভিষেক হয়েছে ১৮ জন আম্পায়ারের।
বাংলাদেশের টেস্ট আইসিসির পরীক্ষাগার, নয়তো কী!
বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচে অভিষেক ঘটেছে তিন বাংলাদেশি আম্পায়ারেরও। ২০০১ সালের ৮ নভেম্বর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঢাকা টেস্টে প্রথম বাংলাদেশি টেস্ট আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছিল আকতারউদ্দিন শাহীনের। এরপর অভিষেক ঘটেছে মাহবুবুর রহমান ও শওকতুর রহমানের। প্রথম দিকে ব্যাপারটা ইতিবাচক মনে হলেও আইসিসির কল্যাণে তা অচিরেই পরিণত হয় ভাবনার বিষয়ে। অতীতে অনভিজ্ঞ কিংবা অদক্ষ অভিষিক্ত আম্পায়ারের কুফল অনেকবারই বাংলাদেশ পেয়েছে বাজেভাবে।
২০০১ সালে যেদিন আকতারউদ্দিন শাহীনের অভিষেক ঘটে, তারপর থেকে এখনো পর্যন্ত ক্রিকেট বিশ্ব দেখেছে ৬০৬টি টেস্ট। এ সময় বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে ৮৬টি। এই টেস্টগুলোতে যেখানে মোট ২৯ জন আম্পায়ারের অভিষেক ঘটেছে, সেখানে বাংলাদেশের খেলা ৮৬ টেস্টে ১৮ জন আম্পায়ারের অভিষেককে কোনোভাবেই হালকা করে দেখার অবকাশ নেই। বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচগুলোর গুরুত্ব আইসিসির কাছে কম—ব্যাপারটা কি এমনটাই দাঁড়ায় না? গুরুত্ব কম দেখেই বাংলাদেশের টেস্টগুলোকে ‘পরীক্ষাগার’ হিসেবে বেছে নিচ্ছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা।
এই তালিকার সর্বশেষ সংযোজন জোয়েল উইলসন। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেই অভিষেক হলো এই ক্যারিবীয় আম্পায়ারের। অর্থাৎ, আরও একজন নতুন, আনকোরা আম্পায়ারের ‘পরীক্ষার হল’ হয়ে গেল বাংলাদেশের একটি টেস্ট ম্যাচ। উইলসন বিতর্কিত কোনো সিদ্ধান্ত না দিলেও প্রোটিয়া বোলারদের কিছু ‘ওভার স্টেপিং’ তাঁর দৃষ্টি এড়িয়ে গেছে। এই ‘দৃষ্টি এড়ানো’র ব্যাপারটা একাধিক হওয়ায় তাঁর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন কিন্তু উঠতেই পারে।
বাংলাদেশের টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আম্পায়ার হিসেবে নিজেদের শীর্ষ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার উদাহরণও আছে। আলিম দার ও ইয়ান গোল্ড—বাংলাদেশের ক্রিকেটানুরাগীদের কাছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বিতর্কিত এই দুই আম্পায়ার কিন্তু টেস্ট পরিচালনা শুরু করেছিলেন বাংলাদেশের খেলাতেই। ব্যাপারটি নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের ভাবতে বসার সময় বোধ হয় এসেই গেছে!
বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচে অভিষেক ঘটেছে তিন বাংলাদেশি আম্পায়ারেরও। ২০০১ সালের ৮ নভেম্বর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঢাকা টেস্টে প্রথম বাংলাদেশি টেস্ট আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছিল আকতারউদ্দিন শাহীনের। এরপর অভিষেক ঘটেছে মাহবুবুর রহমান ও শওকতুর রহমানের। প্রথম দিকে ব্যাপারটা ইতিবাচক মনে হলেও আইসিসির কল্যাণে তা অচিরেই পরিণত হয় ভাবনার বিষয়ে। অতীতে অনভিজ্ঞ কিংবা অদক্ষ অভিষিক্ত আম্পায়ারের কুফল অনেকবারই বাংলাদেশ পেয়েছে বাজেভাবে।
২০০১ সালে যেদিন আকতারউদ্দিন শাহীনের অভিষেক ঘটে, তারপর থেকে এখনো পর্যন্ত ক্রিকেট বিশ্ব দেখেছে ৬০৬টি টেস্ট। এ সময় বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে ৮৬টি। এই টেস্টগুলোতে যেখানে মোট ২৯ জন আম্পায়ারের অভিষেক ঘটেছে, সেখানে বাংলাদেশের খেলা ৮৬ টেস্টে ১৮ জন আম্পায়ারের অভিষেককে কোনোভাবেই হালকা করে দেখার অবকাশ নেই। বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচগুলোর গুরুত্ব আইসিসির কাছে কম—ব্যাপারটা কি এমনটাই দাঁড়ায় না? গুরুত্ব কম দেখেই বাংলাদেশের টেস্টগুলোকে ‘পরীক্ষাগার’ হিসেবে বেছে নিচ্ছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা।
এই তালিকার সর্বশেষ সংযোজন জোয়েল উইলসন। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেই অভিষেক হলো এই ক্যারিবীয় আম্পায়ারের। অর্থাৎ, আরও একজন নতুন, আনকোরা আম্পায়ারের ‘পরীক্ষার হল’ হয়ে গেল বাংলাদেশের একটি টেস্ট ম্যাচ। উইলসন বিতর্কিত কোনো সিদ্ধান্ত না দিলেও প্রোটিয়া বোলারদের কিছু ‘ওভার স্টেপিং’ তাঁর দৃষ্টি এড়িয়ে গেছে। এই ‘দৃষ্টি এড়ানো’র ব্যাপারটা একাধিক হওয়ায় তাঁর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন কিন্তু উঠতেই পারে।
বাংলাদেশের টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আম্পায়ার হিসেবে নিজেদের শীর্ষ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার উদাহরণও আছে। আলিম দার ও ইয়ান গোল্ড—বাংলাদেশের ক্রিকেটানুরাগীদের কাছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বিতর্কিত এই দুই আম্পায়ার কিন্তু টেস্ট পরিচালনা শুরু করেছিলেন বাংলাদেশের খেলাতেই। ব্যাপারটি নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের ভাবতে বসার সময় বোধ হয় এসেই গেছে!
No comments