নিরাপত্তার কারণে জনগণের সঙ্গে দূরত্ব চান না প্রধানমন্ত্রী
নিরাপত্তা
ব্যবস্থার কারণে তাঁর সঙ্গে যেন জনগণের কোনো রকম দূরত্বের সৃষ্টি না হয়
সে জন্য স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সকে (এসএসএফ) সব সময় সজাগ থাকতে বলেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই এলিট ফোর্স রাষ্ট্র প্রধান, সরকার প্রধান ও
সরকার ঘোষিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করে থাকে।
এসএসএফ-এর ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বাহিনীর সদস্যদের এক দরবারে বক্তব্য রাখেন। খবর বাসসের।
এসএসএফ সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সরকারের প্রতিটি কার্যক্রম জনকল্যাণে প্রণীত ও বাস্তবায়িত হয়। এ জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জনসম্পৃক্ততা বজায় রেখে দায়িত্ব ও জনপ্রত্যাশার মাঝে সমন্বয়ের মাধ্যমে দক্ষতা ও পেশাদারত্বের সার্থকতার স্বাক্ষর রাখতে হবে।’
এসএসএফ-এর ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বাহিনীর সদস্যদের এক দরবারে বক্তব্য রাখেন। খবর বাসসের।
এসএসএফ সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সরকারের প্রতিটি কার্যক্রম জনকল্যাণে প্রণীত ও বাস্তবায়িত হয়। এ জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জনসম্পৃক্ততা বজায় রেখে দায়িত্ব ও জনপ্রত্যাশার মাঝে সমন্বয়ের মাধ্যমে দক্ষতা ও পেশাদারত্বের সার্থকতার স্বাক্ষর রাখতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী
বলেন, তিনি তাঁর কাজের প্রতিটি দিন, ঘণ্টা ও মুহূর্তকে দেশের উন্নয়ন,
জনগণের কল্যাণ ও দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সর্বোচ্চ
সদ্ব্যবহার করার চেষ্টা করছেন। এ জন্য তাঁর সঙ্গে দায়িত্ব পালনকারী
প্রত্যেককে কাজের বাড়তি চাপ নেওয়া প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে দায়িত্ব পালনকারী প্রত্যেকের বাড়তি চাপ ও পরিশ্রম তখনই সার্থক হবে যখন আমাদের প্রয়াসের ফলশ্রুতিতে একটি সমৃদ্ধ দেশ গড়ে উঠবে। দেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হওয়ার সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীও এর সুফল পাবে।’
শেখ হাসিনা এসএসএফ সদস্যদের আনুগত্য, পেশাদারি মনোভাব ও দক্ষতার প্রশংসা করেন। সুযোগ্য নেতৃত্ব, সঠিক দিকনির্দেশনা এবং সদস্যদের নিষ্ঠা, শ্রম ও আন্তরিকতার মাধ্যমে এ বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এসএসএফ মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মোহাম্মাদ আমান হাসান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও), পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও এসএসএফ’র জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা দরবারে উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে দায়িত্ব পালনকারী প্রত্যেকের বাড়তি চাপ ও পরিশ্রম তখনই সার্থক হবে যখন আমাদের প্রয়াসের ফলশ্রুতিতে একটি সমৃদ্ধ দেশ গড়ে উঠবে। দেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হওয়ার সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীও এর সুফল পাবে।’
শেখ হাসিনা এসএসএফ সদস্যদের আনুগত্য, পেশাদারি মনোভাব ও দক্ষতার প্রশংসা করেন। সুযোগ্য নেতৃত্ব, সঠিক দিকনির্দেশনা এবং সদস্যদের নিষ্ঠা, শ্রম ও আন্তরিকতার মাধ্যমে এ বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এসএসএফ মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মোহাম্মাদ আমান হাসান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও), পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও এসএসএফ’র জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা দরবারে উপস্থিত ছিলেন।
স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: ফোকাস বাংলা |
No comments