মিয়ানমার থেকে ফিরল আরও ১৫৫ অভিবাসী
সমুদ্রপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার চেষ্টাকালে মিয়ানমারের জলসীমায় আটক ১৫৫ জন বাংলাদেশি অভিবাসীকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে তাঁরা দেশে ফেরেন। এর আগে সকালে মিয়ানমারের মংডু শহরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও মিয়ানমারের অভিবাসন কর্তৃপক্ষের মধ্যে বৈঠক হয়।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্র জানায়, মিয়ানমার থেকে ফিরিয়ে আনা অভিবাসীদের মধ্যে সিরাজগঞ্জের ২৪ জন, চুয়াডাঙ্গার ১১ জন, সাতক্ষীরার ২ জন, মাদারীপুরের ১৫ জন, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া ও মাগুরার ৪ জন করে, পাবনার ১২ জন, নারায়ণগঞ্জের ৪১ জন, ঝিনাইদহের ১২ জন, যশোরের ৯ জন, কুমিল্লার ৫ জন, জয়পুরহাটের ৪ জন ও সুনামগঞ্জের ৮ জন রয়েছেন।
গত ৮ জুন প্রথম দফায় ১৫০ জন ও ১৯ জুন দ্বিতীয় দফায় ৩৭ জনকে মিয়ানমার থেকে ফিরিয়ে আনা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, গত ২৯ মে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সময় মিয়ানমার নৌবাহিনী একটি ট্রলার থেকে ৭২৭ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করে। ফিরিয়ে আনা ১৫৫ জন অভিবাসী ওই ট্রলারের যাত্রী ছিলেন। বিজিবি জানায়, গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় মিয়ানমারের মংডু শহরের ঢেঁকিবুনিয়া সীমান্তে বিজিবি ও মিয়ানমারের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনাল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টের মধ্যে বৈঠক হয়। বৈঠকে ১৬ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার ১৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. রবিউল ইসলাম। দলে পর্যবেক্ষক ছিলেন বিজিবি কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল মো. আনিসুর রহমান।
অন্যদিকে মিয়ানমারের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সে দেশের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনাল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টের মংডু জেলার উপপরিচালক স নেইং। বৈঠকে সে দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের বিষয়ে ১৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. রবিউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বৈঠকে মিয়ানমার ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সে দেশে আটক আরও ৩০০ অভিবাসীকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি উত্থাপন করে। কিন্তু আমরা তাদের বলেছি অভিবাসীদের তালিকা দিতে। এরপর তা যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’ তিনি জানান, ফিরিয়ে আনা অভিবাসীদের প্রথমে ঘুমধুম সীমান্তে বিজিবি ফাঁড়িতে রাখা হয়। এরপর তাঁদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদ ঘুমধুম সীমান্ত থেকে প্রথম আলোকে জানান, অভিবাসীদের গতকাল রাতে কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র রাখা হবে। সেখানে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদসহ আইনি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে অভিবাসীদের।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্র জানায়, মিয়ানমার থেকে ফিরিয়ে আনা অভিবাসীদের মধ্যে সিরাজগঞ্জের ২৪ জন, চুয়াডাঙ্গার ১১ জন, সাতক্ষীরার ২ জন, মাদারীপুরের ১৫ জন, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া ও মাগুরার ৪ জন করে, পাবনার ১২ জন, নারায়ণগঞ্জের ৪১ জন, ঝিনাইদহের ১২ জন, যশোরের ৯ জন, কুমিল্লার ৫ জন, জয়পুরহাটের ৪ জন ও সুনামগঞ্জের ৮ জন রয়েছেন।
গত ৮ জুন প্রথম দফায় ১৫০ জন ও ১৯ জুন দ্বিতীয় দফায় ৩৭ জনকে মিয়ানমার থেকে ফিরিয়ে আনা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, গত ২৯ মে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সময় মিয়ানমার নৌবাহিনী একটি ট্রলার থেকে ৭২৭ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করে। ফিরিয়ে আনা ১৫৫ জন অভিবাসী ওই ট্রলারের যাত্রী ছিলেন। বিজিবি জানায়, গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় মিয়ানমারের মংডু শহরের ঢেঁকিবুনিয়া সীমান্তে বিজিবি ও মিয়ানমারের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনাল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টের মধ্যে বৈঠক হয়। বৈঠকে ১৬ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার ১৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. রবিউল ইসলাম। দলে পর্যবেক্ষক ছিলেন বিজিবি কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল মো. আনিসুর রহমান।
অন্যদিকে মিয়ানমারের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সে দেশের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনাল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টের মংডু জেলার উপপরিচালক স নেইং। বৈঠকে সে দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের বিষয়ে ১৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. রবিউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বৈঠকে মিয়ানমার ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সে দেশে আটক আরও ৩০০ অভিবাসীকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি উত্থাপন করে। কিন্তু আমরা তাদের বলেছি অভিবাসীদের তালিকা দিতে। এরপর তা যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’ তিনি জানান, ফিরিয়ে আনা অভিবাসীদের প্রথমে ঘুমধুম সীমান্তে বিজিবি ফাঁড়িতে রাখা হয়। এরপর তাঁদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদ ঘুমধুম সীমান্ত থেকে প্রথম আলোকে জানান, অভিবাসীদের গতকাল রাতে কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র রাখা হবে। সেখানে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদসহ আইনি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে অভিবাসীদের।
No comments