মুক্তিযুদ্ধের স্মারকঃ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ‘হকার হান্টার’
নিচ
থেকে তাকালে মনে হচ্ছিল যেন আকাশে ডানা মেলেছে বিশাল আকৃতির পাখি। আসলে তা
পাখি নয়, যুদ্ধবিমান ‘হকার হান্টার’। প্রায় ৪৬ ফুট দৈর্ঘ্যের এই বিমানটি
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম স্মারক। বর্তমানে তা রাখা হয়েছে রাজধানীর
আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নির্মাণাধীন ভবনের দোতলার ছাদে।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর ‘হকার হান্টার’ ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ব্যবহার করেছিল। ভারতীয় বিমানবাহিনীর দেওয়া এই যুদ্ধবিমানটি গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে নির্মাণাধীন নতুন ভবনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। অনুষ্ঠানের শুরুতেই মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে কবি সব্যসাচী দেবের ‘মনে রেখ’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন রফিকুল ইসলাম।
স্বাগত বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সদস্যসচিব জিয়াউদ্দিন তারেক আলী বলেন, নতুন যে ভবনে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আসছে, তা সেগুনবাগিচার ভাড়া করা ভবনের চেয়ে বহুগুণ বড়, যা বাংলার মানুষের মুক্তিযুদ্ধের প্রতি ভালোবাসারই প্রকাশ।
অনুষ্ঠানে বিমানবাহিনীর সাবেক দুই কর্মকর্তা শাহাবউদ্দিন বীর উত্তম ও আকরাম আহমেদ বীর উত্তম বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গঠন, মুক্তিযুদ্ধে বিমানবাহিনীর ভূমিকার স্মৃতিচারণা করেন।
ভারতীয় বিমানবাহিনী মুক্তিযুদ্ধের স্মারক হিসেবে ২০০০ সালে যুদ্ধবিমান হকার হান্টার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে প্রদান করে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থানস্বল্পতার কারণে ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী বিমানটি রক্ষণাবেক্ষণ করেছে। আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নির্মাণাধীন নতুন ভবনে সংরক্ষণ করা মুক্তিযুদ্ধের প্রথম স্মারক এই বিমানটি।
অনুষ্ঠানে বিমানবাহিনীর প্রতিনিধি হিসেবে গ্রুপ ক্যাপ্টেন মঞ্জুর কবির ভূঁইয়া বলেন, ‘যে চেতনায়, যে আশায়, যে উদ্দেশ্যে বিমানবাহিনীর সদস্যরা স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, আমরা পরবর্তী প্রজন্ম নিজেদের তার অংশ মনে করি।’
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এই নিদর্শন সবার সামনে আনতে পেরে এবং সফলভাবে হস্তান্তর করতে পেরে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গর্বিত।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি রবিউল হুসাইন, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন একরামুজ্জামান, গ্রুপ ক্যাপ্টেন কাজী মঈন বক্তব্য দেন।
যুদ্ধবিমান হকার হান্টার ১৯৫১ সাল থেকে ভারতীয় বিমানবাহিনী ব্যবহার করত। ১৯৭১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গঠিত হলে এই বিমানটি মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। চারটি মিসাইল, চারটি ৩০ মিলিমিটার গান আর তিনটি রকেট ছিল এই বিমানের সমরাস্ত্র। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই বিমান ভূমিতে আক্রমণ এবং আকাশ প্রতিরক্ষায় সফল উড্ডয়ন করেছিল।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর ‘হকার হান্টার’ ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ব্যবহার করেছিল। ভারতীয় বিমানবাহিনীর দেওয়া এই যুদ্ধবিমানটি গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে নির্মাণাধীন নতুন ভবনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। অনুষ্ঠানের শুরুতেই মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে কবি সব্যসাচী দেবের ‘মনে রেখ’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন রফিকুল ইসলাম।
স্বাগত বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সদস্যসচিব জিয়াউদ্দিন তারেক আলী বলেন, নতুন যে ভবনে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আসছে, তা সেগুনবাগিচার ভাড়া করা ভবনের চেয়ে বহুগুণ বড়, যা বাংলার মানুষের মুক্তিযুদ্ধের প্রতি ভালোবাসারই প্রকাশ।
অনুষ্ঠানে বিমানবাহিনীর সাবেক দুই কর্মকর্তা শাহাবউদ্দিন বীর উত্তম ও আকরাম আহমেদ বীর উত্তম বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গঠন, মুক্তিযুদ্ধে বিমানবাহিনীর ভূমিকার স্মৃতিচারণা করেন।
ভারতীয় বিমানবাহিনী মুক্তিযুদ্ধের স্মারক হিসেবে ২০০০ সালে যুদ্ধবিমান হকার হান্টার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে প্রদান করে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থানস্বল্পতার কারণে ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী বিমানটি রক্ষণাবেক্ষণ করেছে। আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নির্মাণাধীন নতুন ভবনে সংরক্ষণ করা মুক্তিযুদ্ধের প্রথম স্মারক এই বিমানটি।
অনুষ্ঠানে বিমানবাহিনীর প্রতিনিধি হিসেবে গ্রুপ ক্যাপ্টেন মঞ্জুর কবির ভূঁইয়া বলেন, ‘যে চেতনায়, যে আশায়, যে উদ্দেশ্যে বিমানবাহিনীর সদস্যরা স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, আমরা পরবর্তী প্রজন্ম নিজেদের তার অংশ মনে করি।’
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এই নিদর্শন সবার সামনে আনতে পেরে এবং সফলভাবে হস্তান্তর করতে পেরে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গর্বিত।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি রবিউল হুসাইন, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন একরামুজ্জামান, গ্রুপ ক্যাপ্টেন কাজী মঈন বক্তব্য দেন।
যুদ্ধবিমান হকার হান্টার ১৯৫১ সাল থেকে ভারতীয় বিমানবাহিনী ব্যবহার করত। ১৯৭১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গঠিত হলে এই বিমানটি মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। চারটি মিসাইল, চারটি ৩০ মিলিমিটার গান আর তিনটি রকেট ছিল এই বিমানের সমরাস্ত্র। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই বিমান ভূমিতে আক্রমণ এবং আকাশ প্রতিরক্ষায় সফল উড্ডয়ন করেছিল।
No comments