জাফরুল্লাহর দণ্ড নিয়ে উদ্বেগ: জাতিসংঘকে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান আরএলএ ফাউন্ডেশনের
বাংলাদেশে
বাক স্বাধীনতার ওপর সীমাবদ্ধতাগুলো বিশ্ব সম্প্রদায়ের সামনে উঠে এসেছে।
বিশেষ করে ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় দণ্ডের
বিষয়টি জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের (ইউএনএইচআরসি) ২৯তম অধিবেশনে
আন্তর্জাতিক কর্তৃপক্ষের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। সুইডেনভিত্তিক আন্তর্জাতিক
সংগঠন রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড (আরএলএ) ফাউন্ডেশন এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা
জানিয়েছে। এতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থাকে
অনুরোধ জানানো হয়েছে আরএলএ’র পক্ষ থেকে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন মুক্তিযোদ্ধা, খ্যাতিমান সমাজকর্মী এবং ১৯৯২ সালের রাইট লাইভলিহুড পুরস্কার জয়ী। ঢাকাভিত্তিক বৃটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের সমর্থনে বিবৃতিদাতাদের একজন স্বাক্ষরকারী হওয়ার কারণে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ ড. জাফরুল্লাহকে আদালত অবমাননার অভিযোগে দণ্ড দেন। ১৮ই জুন এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের সিস্টার অর্গানাইজেশন এশিয়ান লিগ্যাল রিসোর্স সেন্টার ইউএনএইচআরসির কাছে এক মৌখিক বিবৃতি দাখিল করে। এতে বলা হয় ‘স্বতন্ত্র কণ্ঠগুলো দমিয়ে রাখার জন্য কিভাবে কিছু দমনমূলক আইন আর আদালত অবমাননার অভিযোগ ব্যবহার করা হচ্ছে।’ ওই বিবৃতিতে ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও ডেভিড বার্গম্যান উভয়ের আদালত অবমাননার দণ্ডকে ‘বাংলাদেশের মত প্রকাশের ওপর বিরাট আঘাত’ বলে অভিহিত করা হয়েছে।
১৭ই জুন এশিয়ান লিগ্যাল রিসোর্স সেন্টার এবং রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার সুরক্ষা এবং প্রচারণা বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ের ডেভিড ক্যায়ে’র সঙ্গে দেখা করেন। এর আগে তার কাছে জরুরি আবেদন দাখিল করেন উভয় সংগঠন। বৈঠকে জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়েরকে তারা বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর উদ্বেগজনক বাধা ও সীমাবদ্ধতা নিয়ে অবহিত করেন। একইসঙ্গে ড. চৌধুরীর দণ্ড নিয়ে একটি বিবৃতি ইস্যু করার আহ্বান জানানো হয় তাকে। জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে দাখিলকৃত জরুরি আবেদনে যুক্তি প্রদর্শন করা হয়, ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল-২ এর দেয়া দণ্ডে বাংলাদেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক আইনে তার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। আবেদনে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে যোগাযোগ করার জন্য বিশেষ র্যাপোর্টিয়ারের প্রতি অনুরোধ করা হয়। একইসঙ্গে ড. চৌধুরীর অধিকার রক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন মুক্তিযোদ্ধা, খ্যাতিমান সমাজকর্মী এবং ১৯৯২ সালের রাইট লাইভলিহুড পুরস্কার জয়ী। ঢাকাভিত্তিক বৃটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের সমর্থনে বিবৃতিদাতাদের একজন স্বাক্ষরকারী হওয়ার কারণে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ ড. জাফরুল্লাহকে আদালত অবমাননার অভিযোগে দণ্ড দেন। ১৮ই জুন এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের সিস্টার অর্গানাইজেশন এশিয়ান লিগ্যাল রিসোর্স সেন্টার ইউএনএইচআরসির কাছে এক মৌখিক বিবৃতি দাখিল করে। এতে বলা হয় ‘স্বতন্ত্র কণ্ঠগুলো দমিয়ে রাখার জন্য কিভাবে কিছু দমনমূলক আইন আর আদালত অবমাননার অভিযোগ ব্যবহার করা হচ্ছে।’ ওই বিবৃতিতে ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও ডেভিড বার্গম্যান উভয়ের আদালত অবমাননার দণ্ডকে ‘বাংলাদেশের মত প্রকাশের ওপর বিরাট আঘাত’ বলে অভিহিত করা হয়েছে।
১৭ই জুন এশিয়ান লিগ্যাল রিসোর্স সেন্টার এবং রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার সুরক্ষা এবং প্রচারণা বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ের ডেভিড ক্যায়ে’র সঙ্গে দেখা করেন। এর আগে তার কাছে জরুরি আবেদন দাখিল করেন উভয় সংগঠন। বৈঠকে জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়েরকে তারা বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর উদ্বেগজনক বাধা ও সীমাবদ্ধতা নিয়ে অবহিত করেন। একইসঙ্গে ড. চৌধুরীর দণ্ড নিয়ে একটি বিবৃতি ইস্যু করার আহ্বান জানানো হয় তাকে। জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে দাখিলকৃত জরুরি আবেদনে যুক্তি প্রদর্শন করা হয়, ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল-২ এর দেয়া দণ্ডে বাংলাদেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক আইনে তার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। আবেদনে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে যোগাযোগ করার জন্য বিশেষ র্যাপোর্টিয়ারের প্রতি অনুরোধ করা হয়। একইসঙ্গে ড. চৌধুরীর অধিকার রক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়।
No comments