নতুন উচ্চতায় সৌদি আরব-রাশিয়া সম্পর্ক
সৌদি আরব ও রাশিয়ার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এক নতুন মোড় নিয়েছে। বৃহস্পতিবার উভয় দেশের মধ্যে একাধিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এসব চুক্তির মধ্যে রয়েছে সামরিক, পারমাণবিক ও তেল চুক্তি। রাশিয়ার পিটার্সবার্গে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেন সৌদি আরবের ডেপুটি ক্রাউন প্রিন্স এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহম্মদ বিন সালমান। সৌদি আরবের গণমাধ্যমগুলোতে এ বৈঠককে ঐতিহাসিক আখ্যা দেয়া হয়েছে। বৈঠকে উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করা, সহযোগিতা বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা করেন। সৌদি গেজেটের প্রতিবেদনে বলা হয়, আলোচনায় বিশেষ করে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার, সামরিক ও কারিগরি সহায়তা, আবাসন, তেল ও গ্যাসখাতসহ বিনিয়োগ সম্ভাবনা গুরুত্ব পায়। বৈঠকের পাশাপাশি এসব থাতে ঐতিহাসিক কিছু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ডেপুটি ক্রাউন প্রিন্সকে স্বাগত জানিয়ে পুতিন দুদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরেন। পুতিন রাশিয়া সফরে বাদশাহ সালমানকে আমন্ত্রণ জানান। বাদশাহ সালমান পুতিনের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন বলে বৈঠকে পুতিনকে জানান প্রিন্স মোহাম্মদ।
এদিকে বাদশাহর তরফ থেকে পুতিনকে সৌদি আরব সফরের আমন্ত্রণ জানান প্রিন্স। পুতিন সৌদি আরবে অতীতের সফর স্মরণ করে বলেন সেখানে আমি যে উষ্ণ আতিথেয়তা পেয়েছি তা আমার মনে আছে। আবারও তিনি সৌদি আরব সফরে আগ্রহী বলে উল্লেখ করেন। প্রিন্স মোহাম্মদ বলেন, সৌদি আরব রাশিয়াকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করে। তিনি আরও বলেন, ১৯২৬ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল প্রথম রাষ্ট্র যারা সৌদি আরবকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। ডেপুটি ক্রাউন প্রিন্সের এ সফরে তার সফরসঙ্গী ছিলেন হাই প্রোফাইল প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে সিনিয়র মন্ত্রী, সামরিক কর্মকর্তারা ছাড়াও ছিলেন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। নিজ নিজ সরকারের পক্ষে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার বিষয়ক সহযোগিতামূলক চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন, বাদশাহ আবদুল্লাহ সিটি ফর অ্যাটামিক অ্যান্ড রিনিউএবল এনার্জি (কেএসিএআরই)-এর প্রেসিডেন্ট হাশিম ইয়ামানি এবং রাশিয়ার পরমাণু শক্তি কর্পোরেশন রোসাটোমের পরিচালক সের্গেই কিরিয়েনকো। সূত্রমতে, রাশিয়া পারমাণবিক চুল্লি নির্মাণে সৌদি আরবকে প্রযুক্তি ও বিশেষজ্ঞ মূল্যায়ন দিয়ে সহায়তা করবে।
এদিকে বাদশাহর তরফ থেকে পুতিনকে সৌদি আরব সফরের আমন্ত্রণ জানান প্রিন্স। পুতিন সৌদি আরবে অতীতের সফর স্মরণ করে বলেন সেখানে আমি যে উষ্ণ আতিথেয়তা পেয়েছি তা আমার মনে আছে। আবারও তিনি সৌদি আরব সফরে আগ্রহী বলে উল্লেখ করেন। প্রিন্স মোহাম্মদ বলেন, সৌদি আরব রাশিয়াকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করে। তিনি আরও বলেন, ১৯২৬ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল প্রথম রাষ্ট্র যারা সৌদি আরবকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। ডেপুটি ক্রাউন প্রিন্সের এ সফরে তার সফরসঙ্গী ছিলেন হাই প্রোফাইল প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে সিনিয়র মন্ত্রী, সামরিক কর্মকর্তারা ছাড়াও ছিলেন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। নিজ নিজ সরকারের পক্ষে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার বিষয়ক সহযোগিতামূলক চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন, বাদশাহ আবদুল্লাহ সিটি ফর অ্যাটামিক অ্যান্ড রিনিউএবল এনার্জি (কেএসিএআরই)-এর প্রেসিডেন্ট হাশিম ইয়ামানি এবং রাশিয়ার পরমাণু শক্তি কর্পোরেশন রোসাটোমের পরিচালক সের্গেই কিরিয়েনকো। সূত্রমতে, রাশিয়া পারমাণবিক চুল্লি নির্মাণে সৌদি আরবকে প্রযুক্তি ও বিশেষজ্ঞ মূল্যায়ন দিয়ে সহায়তা করবে।
No comments