উলফা প্রধান পরেশ বড়ুয়ার দেহরক্ষী বাংলাদেশি হুজি!
বাংলাদেশের কাছে পরিচিত ভারতের
বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফা। তার প্রধান পরেশ বড়ুয়া। সম্প্রতি ভারতের
গণমাধ্যম থেকে জানানো হয়েছে, দেশটির এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন প্রধানের
দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করছেন দুই বাংলাদেশি জঙ্গি। এক সময়
হরকাত-উল-জিহাদ-আল-ইসলামির সাবেক এই দুই সদস্য জীবন রক্ষার দায়িত্বে
নিয়োজিত আছেন ভারতের উলফা প্রধানের। হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা
হয়েছে, পরেশ বড়ুয়া এখন নিজের ‘ক্যাডারদের’ উপর আস্থা রাখতে পারছেন না এবং
দুই বাংলাদেশিকে তার নিরাপত্তার দায়িত্বে রেখেছেন, যারা দুজনই হরকাত-উল
জিহাদ-আল-ইসলামীর সাবেক সদস্য।
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য উলফা এ বছরের শুরুর দিকে এনএসসিএন-কে এবং ভারতের অন্যান্য উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে নিয়ে একটি ফ্রন্ট গড়ে তোলে, যারা মনিপুরে ১৮ সেনাকে হত্যাসহ বেশ কয়েক দফা হামলা চালিয়েছে। তাদের এ ফ্রন্টের বিষয়টি জানার পর পরেশ বড়ুয়াকে ধরতে তৎপরতা আরও জোরদার করেছে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। পাকিস্তানি ও চীনা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে ‘যোগাযোগ রেখে চলা’ পরেশ বড়ুয়াকে ‘জীবিত অথবা মৃত’ চায় নয়া দিল্লি।
হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, বর্তমান পরেশ বড়ুয়া নেতৃত্বাধীন উলফা-ইন্ডিপেনডেন্টের দেড়শ’রও কম যোদ্ধা রয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রের তথ্য। ২০১০ সালে পরেশ বাংলাদেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়ার পর মিয়ানমারের সাগাইং বিভাগে এনএসসিএন-কে’র সঙ্গে মিশে তাদের ঘাঁটিতে অবস্থান করছে তারা।
এক গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করেছে হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, ‘উলফার বিরুদ্ধে’ কাজ করা এবং সরকারের সঙ্গে আলোচনায় যাওয়ায় গত বছর পরেশ বড়ুয়ার অন্যতম সহযোগী পার্থ প্রতীম গগৈ ও তার অনুসারীদের হত্যা করা হয়। এরপর থেকে বিচ্ছিন্নতাবাদী এই গোষ্ঠীর সদস্য কমতে থাকে। এরপর থেকে বড়ুয়া তার নিজের গ্রুপের ছেলেদের নিয়ে সন্দিগ্ধ হয়ে পড়েছেন। নিজের নিরাপত্তার জন্য তিনি দুই বাংলাদেশির উপর আস্থা রাখছেন।
এদিকে, গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমার সীমান্ত সংলগ্ন চীনের ইউনান প্রদেশের সদরদপ্তর কুনমিং হয়ে রুইলি ঘাঁটিতে যান উলফা-আই প্রধান।
অবশ্য পরে পরেশ বড়ুয়া রুইলির ২৫-৩০ কিলোমিটার পশ্চিমে চীন-মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকা তেংচংয়ে আসেন বলে ধারণা করা হয়। তবে বর্তমানে তিনি কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয় কারো কাছে।
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য উলফা এ বছরের শুরুর দিকে এনএসসিএন-কে এবং ভারতের অন্যান্য উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে নিয়ে একটি ফ্রন্ট গড়ে তোলে, যারা মনিপুরে ১৮ সেনাকে হত্যাসহ বেশ কয়েক দফা হামলা চালিয়েছে। তাদের এ ফ্রন্টের বিষয়টি জানার পর পরেশ বড়ুয়াকে ধরতে তৎপরতা আরও জোরদার করেছে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। পাকিস্তানি ও চীনা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে ‘যোগাযোগ রেখে চলা’ পরেশ বড়ুয়াকে ‘জীবিত অথবা মৃত’ চায় নয়া দিল্লি।
হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, বর্তমান পরেশ বড়ুয়া নেতৃত্বাধীন উলফা-ইন্ডিপেনডেন্টের দেড়শ’রও কম যোদ্ধা রয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রের তথ্য। ২০১০ সালে পরেশ বাংলাদেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়ার পর মিয়ানমারের সাগাইং বিভাগে এনএসসিএন-কে’র সঙ্গে মিশে তাদের ঘাঁটিতে অবস্থান করছে তারা।
এক গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করেছে হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, ‘উলফার বিরুদ্ধে’ কাজ করা এবং সরকারের সঙ্গে আলোচনায় যাওয়ায় গত বছর পরেশ বড়ুয়ার অন্যতম সহযোগী পার্থ প্রতীম গগৈ ও তার অনুসারীদের হত্যা করা হয়। এরপর থেকে বিচ্ছিন্নতাবাদী এই গোষ্ঠীর সদস্য কমতে থাকে। এরপর থেকে বড়ুয়া তার নিজের গ্রুপের ছেলেদের নিয়ে সন্দিগ্ধ হয়ে পড়েছেন। নিজের নিরাপত্তার জন্য তিনি দুই বাংলাদেশির উপর আস্থা রাখছেন।
এদিকে, গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমার সীমান্ত সংলগ্ন চীনের ইউনান প্রদেশের সদরদপ্তর কুনমিং হয়ে রুইলি ঘাঁটিতে যান উলফা-আই প্রধান।
অবশ্য পরে পরেশ বড়ুয়া রুইলির ২৫-৩০ কিলোমিটার পশ্চিমে চীন-মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকা তেংচংয়ে আসেন বলে ধারণা করা হয়। তবে বর্তমানে তিনি কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয় কারো কাছে।
No comments