মার্কিন দূতাবাস থেকে মৃত্যুসনদ নেন ওসামার ছেলে: উইকিলিকস
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস থেকে জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সাবেক প্রধান ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুসনদ নিয়েছিলেন তাঁর ছেলে। এ খবর জানিয়ে সৌদির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিচার-বিষয়ক মন্ত্রীকে পাঠানো নথি ফাঁস করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি গোপন নথি ফাঁস করে আলোচিত ওয়েবসাইট উইকিলিকস।
আজ শনিবার টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের খবরে জানানো হয়, উইকিলিকস ইন্টারনেটে পাঁচ লাখ সৌদি কূটনৈতিক নথি ফাঁস করতে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে ৬০ হাজার নথি প্রকাশ করা হয়েছে বলে উইকিলিকস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। এসব নথির বেশির ভাগই আরবি হরফের।
তাৎক্ষণিকভাবে এসব নথির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। তবে উইকিলিকস যেহেতু সরকারি নথি ফাঁস করে আলোচিত হয়েছে, তাই ধরে নেওয়া যায় ফাঁস হওয়া নথিগুলোর সত্যতা আছে। এসব নথিগুলোর বেশির ভাগেই সবুজ কালিতে ‘কিংডম অব সৌদি আরাবিয়া’ ও ‘মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স’ লেখা ছিল। কিছু নথির ওপরে ‘জরুরি’ ও ‘গোপন’ লেখা ছিল। একটি নথি ছিল ওয়াশিংটনে সৌদি দূতাবাসের।
নথিগুলো যদি সঠিক হয়, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বী ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি, সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের প্রতি এবং মিসরের সেনা-সমর্থিত সরকারের প্রতি সৌদি সরকারের সমর্থনের নানা তথ্য পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফাঁস হওয়া ২০১২ সালে আবুধাবিতে অবস্থিত সৌদি দূতাবাস থেকে পাঠানো এক নথিতে দেখা গেছে, মিসরের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারককে সহায়তা না করতে সংযুক্ত আরব আমিরাত মিসরের সরকারের ওপর ‘প্রচণ্ড চাপ’ দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এপি দাবি করেছে, তারা নথিতে থাকা অনেক টেলিফোন নম্বরে কল করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পেয়েছে। এ থেকে তারা ফাঁস হওয়া নথিগুলোর সত্যতা সম্পর্কে অনেকটাই নিশ্চিত। উইকিলিকসের মুখপাত্র ক্রিস্টিন রাফসন এপিকে বলেছেন, ফাঁস হওয়া তথ্যগুলো যে সঠিক, এ ব্যাপারে তিনি আত্মবিশ্বাসী।
উইকিলিকস কীভাবে এসব নথি পেয়েছে, এটা স্পষ্ট না। উইকিলিকসের মুখপাত্রও এ ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু জানাতে চাননি। তিনি বলেন, তথ্যের উৎস না জানানোটা তাদের নীতি।
ওয়াশিংটনে সৌদি দূতাবাসও এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
আজ শনিবার টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের খবরে জানানো হয়, উইকিলিকস ইন্টারনেটে পাঁচ লাখ সৌদি কূটনৈতিক নথি ফাঁস করতে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে ৬০ হাজার নথি প্রকাশ করা হয়েছে বলে উইকিলিকস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। এসব নথির বেশির ভাগই আরবি হরফের।
তাৎক্ষণিকভাবে এসব নথির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। তবে উইকিলিকস যেহেতু সরকারি নথি ফাঁস করে আলোচিত হয়েছে, তাই ধরে নেওয়া যায় ফাঁস হওয়া নথিগুলোর সত্যতা আছে। এসব নথিগুলোর বেশির ভাগেই সবুজ কালিতে ‘কিংডম অব সৌদি আরাবিয়া’ ও ‘মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স’ লেখা ছিল। কিছু নথির ওপরে ‘জরুরি’ ও ‘গোপন’ লেখা ছিল। একটি নথি ছিল ওয়াশিংটনে সৌদি দূতাবাসের।
নথিগুলো যদি সঠিক হয়, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বী ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি, সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের প্রতি এবং মিসরের সেনা-সমর্থিত সরকারের প্রতি সৌদি সরকারের সমর্থনের নানা তথ্য পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফাঁস হওয়া ২০১২ সালে আবুধাবিতে অবস্থিত সৌদি দূতাবাস থেকে পাঠানো এক নথিতে দেখা গেছে, মিসরের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারককে সহায়তা না করতে সংযুক্ত আরব আমিরাত মিসরের সরকারের ওপর ‘প্রচণ্ড চাপ’ দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এপি দাবি করেছে, তারা নথিতে থাকা অনেক টেলিফোন নম্বরে কল করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পেয়েছে। এ থেকে তারা ফাঁস হওয়া নথিগুলোর সত্যতা সম্পর্কে অনেকটাই নিশ্চিত। উইকিলিকসের মুখপাত্র ক্রিস্টিন রাফসন এপিকে বলেছেন, ফাঁস হওয়া তথ্যগুলো যে সঠিক, এ ব্যাপারে তিনি আত্মবিশ্বাসী।
উইকিলিকস কীভাবে এসব নথি পেয়েছে, এটা স্পষ্ট না। উইকিলিকসের মুখপাত্রও এ ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু জানাতে চাননি। তিনি বলেন, তথ্যের উৎস না জানানোটা তাদের নীতি।
ওয়াশিংটনে সৌদি দূতাবাসও এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
No comments