রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান নিয়ে সতর্কতার পরামর্শ সু চির
মিয়ানমারের
নিপীড়িত সংখ্যালঘু মুসলিম জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দেওয়ার
ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির বিরোধীদলীয়
নেত্রী অং সান সু চি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকাকে
বলেছেন, সংবেদনশীল বিষয়টি নিয়ে ‘খুবই সতর্ক’ থাকতে হবে। খবর এএফপির।
শান্তিতে নোবেলজয়ী গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী সু চি রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে দীর্ঘ নীরবতার পর বলেন, নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়টি দ্রুততা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে পর্যালোচনা করে মিয়ানমার সরকারকে পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
সু চির সাক্ষাৎকারটি গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটন পোস্ট-এর অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত হয়। রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দেওয়া উচিত হবে কি না, সেই প্রশ্ন কৌশলে এড়িয়ে গিয়ে সু চি বলেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার সংরক্ষণ করার বিষয়টি খুবই সতর্কতার সঙ্গে যতটুকু সম্ভব দ্রুত ও কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে হবে। সরকার এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিচ্ছে কি না, তিনি নিশ্চিত নন।
সু চি আরও বলেন, ‘এটা অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয় এবং এত বেশি জাতিগত ও ধর্মীয় সম্প্রদায় রয়েছে যে একটি পক্ষের জন্য আমরা যা-ই করি না কেন, অন্যান্য পক্ষের ওপর তার কোনো না কোনো প্রভাব পড়বেই। তাই পরিস্থিতিটা অত্যন্ত জটিল, রাতারাতি সমাধান করার মতো নয়। আমাদের দেশে অনেক সংখ্যালঘু রয়েছে, আর আমি সব সময় সংখ্যালঘুর অধিকার রক্ষা এবং শান্তি, সহাবস্থান ও সাম্যের পক্ষে কাজ করি।’
রাখাইন পরিস্থিতি নিয়ে সু চি বলেন, সরকার সেখানকার উত্তেজনা কমাতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়নি।
শান্তিতে নোবেলজয়ী গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী সু চি রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে দীর্ঘ নীরবতার পর বলেন, নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়টি দ্রুততা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে পর্যালোচনা করে মিয়ানমার সরকারকে পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
সু চির সাক্ষাৎকারটি গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটন পোস্ট-এর অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত হয়। রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দেওয়া উচিত হবে কি না, সেই প্রশ্ন কৌশলে এড়িয়ে গিয়ে সু চি বলেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার সংরক্ষণ করার বিষয়টি খুবই সতর্কতার সঙ্গে যতটুকু সম্ভব দ্রুত ও কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে হবে। সরকার এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিচ্ছে কি না, তিনি নিশ্চিত নন।
সু চি আরও বলেন, ‘এটা অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয় এবং এত বেশি জাতিগত ও ধর্মীয় সম্প্রদায় রয়েছে যে একটি পক্ষের জন্য আমরা যা-ই করি না কেন, অন্যান্য পক্ষের ওপর তার কোনো না কোনো প্রভাব পড়বেই। তাই পরিস্থিতিটা অত্যন্ত জটিল, রাতারাতি সমাধান করার মতো নয়। আমাদের দেশে অনেক সংখ্যালঘু রয়েছে, আর আমি সব সময় সংখ্যালঘুর অধিকার রক্ষা এবং শান্তি, সহাবস্থান ও সাম্যের পক্ষে কাজ করি।’
রাখাইন পরিস্থিতি নিয়ে সু চি বলেন, সরকার সেখানকার উত্তেজনা কমাতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়নি।
No comments