বাঁশে চড়ে বিদ্যুৎ নামছে! by এনামুল হক
সিরাজগঞ্জের বহুলী ইউনিয়নের মুনসুমী গ্রামে বাঁশের খুঁটি দিয়ে বিদ্যুৎ লাইন টানা হয়েছে। সম্প্রতি তোলা ছবি l প্রথম আলো |
সিরাজগঞ্জে
পল্লী বিদ্যুত সমিতির (পবিস) লাইন আছে। বিদ্যুৎ ব্যবহারও হচ্ছে। কিন্তু
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবির) সেখানে আলাদা লাইন টানছে। কোথাও কোথাও
সে লাইন টানা হচ্ছে নির্ধারিত খুঁটির বদলে বাঁশ ও গাছের খুঁটি ব্যবহার করে।
তৈরি হচ্ছে জীবনের ঝুঁকি। মিটার ছাড়াই হচ্ছে বিদ্যুৎ ব্যবহার। চলছে অর্থের
লেনদেনও। আবার কেউ কেউ টাকা দিয়েও সংযোগ পাচ্ছেন না।
এলাকাবাসীর লিখিত অভিযোগ ও পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী বিভাগের অধীনে ১০টি শহর ও এর আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য ২০০৫ সালে দশ শহর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। তবে প্রকল্পের নীতিমালা অনুযায়ী কাজ না করে পিডিবির স্থানীয় কর্মকর্তারা দালাল চক্রের মাধ্যমে টাকা নিয়ে শহরের পরিবর্তে গ্রাম এলাকা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে সংযোগ দেওয়ার কাজ শুরু করেন। সদরের বহুলী, কালিয়াহরিপুর, সয়দাবাদ—এ তিন ইউনিয়নের গ্রামগুলোতে পবিসের বিদ্যমান লাইনের ওপর, নিচ ও পাশ দিয়ে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ লাইন টানা হয়। তড়িঘড়ি করে কাজ শেষ করতে আবাসিক গ্রাহকদের বাঁশের খুঁটি ও গাছের সঙ্গে তার টানিয়ে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়।
এদিকে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হতে চললেও টাকা দিয়ে বিদ্যুৎ-সংযোগ না পেয়ে ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। পবিসের পক্ষ থেকেও পিডিবিকে চিঠি দিয়ে কাজ বন্ধ করতে বলা হয়। এতে কাজ না হওয়ায় গত ৫ এপ্রিল তারা উচ্চ আদালতে রিট আবেদন দাখিল করে।
সম্প্রতি সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের মুনসুমী, ধীতপুর কানু, তেলকুপি, কালিয়াহরিপুর ইউনিয়নের বানিয়াগাতী বনবাড়ীয়া, বাঐতারা, সরকারপাড়া ও মুলিবাড়ী গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ বাড়িতে মিটার ছাড়াই বিদ্যুতের ব্যবহার চলছে। যেনতেনভাবে তার টানানোর কারণে বিপজ্জনক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। গত মাসে ধীতপুর গ্রামের তোতা মিয়ার স্ত্রী হাসিনা বেগম ও অনিরুদ্ধের মা খোলা তারে জড়িয়ে গুরুতর আহত হন বলে স্থানীয় লোকজন জানান।
ধীতুপর কানুগ্রামের আলমগীর হোসেন বলেন, দুই বছর আগে স্থানীয় বাবলু তালুকদার ও হান্নান মিয়া বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়ার জন্য ৪৩টি পরিবারের কাছ থেকে ১৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা নেন। সাতটি বাড়িতে মিটারের মাধ্যমে সংযোগ দেওয়া হয়। অন্য বাড়িগুলোতে মিটার ছাড়াই সংযোগ দেওয়া হয়েছে।
বাবলু তালুকদার বলেন, বিদ্যুতায়নের জন্য গ্রাম থেকে ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকা তুলে মির্জা ফারুখ আহমেদ নামের একজনকে দেওয়া হয়েছে। আরও ১ লাখ ১০ হাজার টাকা দিতে হবে। এ টাকা না দেওয়ায় খুঁটি দেওয়া হচ্ছে না। তাই স্থানীয়ভাবে তার কিনে সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ফারুখ আহমেদ বলেন, লাইন অনুমোদনের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খুশি করতে হয়। সে কারণে সামান্য কিছু টাকা নেওয়া হয়েছে।
কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নের বাঐতারা গ্রামের নুর-নবী ও আমিনুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তাঁদের এলাকায় চারটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন (এইচটি) খুঁটি দিয়ে ২৫০ কেভির ট্রান্সফরমার স্থাপনের জন্য পিডিবির কার্যালয়ের আবাসিক প্রকৌশলী (নির্বাহী প্রকৌশলী) আবু হেনা মোস্তফা কামালকে পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হয়। কার্যালয়ের লোকজনও এলাকার অন্য লোকদের কাছ থেকে আট লাখ টাকা নেন। ওই এলাকায় এখন পর্যন্ত সংযোগ দেওয়া হয়নি। সংযোগ দিতে আরও ১৫ লাখ টাকা দাবি করা হচ্ছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পিডিবির পাবনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম গত মার্চে সরেজমিন পরিদর্শনে আসেন। এরপর বিভিন্ন অনিয়মের বিষয় উল্লেখ করে আবু হেনা মোস্তফা কামালকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেন।
আবাসিক প্রকৌশলী আবু হেনা মোস্তফা কামাল টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘প্রকল্পের সব দায়িত্ব প্রকল্প পরিচালকের। এ কাজের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’ অবৈধ সংযোগ কীভাবে দেওয়া হলো—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি কোথাও এ ধরনের সংযোগ দেওয়া হয়ে থাকে, সেগুলো কেটে দেওয়া হবে।
জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, যেখানে বিদ্যুৎ লাইন রয়েছে, সেখানে নতুন করে লাইন নির্মাণের কোনো নিয়ম নেই। অভিযোগের ভিত্তিতে পরিদর্শনে গিয়ে সত্যতা পাওয়া গেছে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে নির্বাহী প্রকৌশলীকে (মোস্তফা কামাল) পত্র দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
এদিকে সিরাজগঞ্জ পবিসের পক্ষ থেকে দায়ের করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও মোস্তফা জামান ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ২০ এপ্রিল পবিসের এলাকায় পিডিবির সংযোগ প্রদান ও লাইন স্থাপন ছয় মাসের জন্য স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। কিন্তু পিডিবি লাইন নির্মাণ এবং সংযোগ দেওয়া অব্যাহত রেখেছে।
সিরাজগঞ্জ পবিসের জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক তুষারকান্তি দেবনাথ বলেন, পবিসের আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুৎ লাইন থাকা সত্ত্বেও পিডিবি নতুন লাইন নির্মাণ করে বিদ্যুৎ-সংযোগ দিচ্ছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে লাইন নির্মাণ করায় দুটি লাইনই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে পিডিবির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। তাতে কাজ না হওয়ায় উচ্চ আদালতে রিট করায় আদালত ওই স্থগিতাদেশ দেন।
প্রকল্প পরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, নিয়ম অনুযায়ী প্রকল্প চলছে। প্রকল্পের আওতায় বাঁশ-খুঁটি দিয়ে লাইন নির্মাণ ও সংযোগ দেওয়ার বিধান নেই। এগুলো দেখার দায়িত্ব স্থানীয় কর্তৃপক্ষের। আদালতের স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ জুন মাসে শেষ হচ্ছে। এ কারণে লাইন নির্মাণ জরুরি। দেশের উন্নয়নের জন্যই কাজ করছি।’
এলাকাবাসীর লিখিত অভিযোগ ও পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী বিভাগের অধীনে ১০টি শহর ও এর আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য ২০০৫ সালে দশ শহর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। তবে প্রকল্পের নীতিমালা অনুযায়ী কাজ না করে পিডিবির স্থানীয় কর্মকর্তারা দালাল চক্রের মাধ্যমে টাকা নিয়ে শহরের পরিবর্তে গ্রাম এলাকা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে সংযোগ দেওয়ার কাজ শুরু করেন। সদরের বহুলী, কালিয়াহরিপুর, সয়দাবাদ—এ তিন ইউনিয়নের গ্রামগুলোতে পবিসের বিদ্যমান লাইনের ওপর, নিচ ও পাশ দিয়ে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ লাইন টানা হয়। তড়িঘড়ি করে কাজ শেষ করতে আবাসিক গ্রাহকদের বাঁশের খুঁটি ও গাছের সঙ্গে তার টানিয়ে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়।
এদিকে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হতে চললেও টাকা দিয়ে বিদ্যুৎ-সংযোগ না পেয়ে ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। পবিসের পক্ষ থেকেও পিডিবিকে চিঠি দিয়ে কাজ বন্ধ করতে বলা হয়। এতে কাজ না হওয়ায় গত ৫ এপ্রিল তারা উচ্চ আদালতে রিট আবেদন দাখিল করে।
সম্প্রতি সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের মুনসুমী, ধীতপুর কানু, তেলকুপি, কালিয়াহরিপুর ইউনিয়নের বানিয়াগাতী বনবাড়ীয়া, বাঐতারা, সরকারপাড়া ও মুলিবাড়ী গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ বাড়িতে মিটার ছাড়াই বিদ্যুতের ব্যবহার চলছে। যেনতেনভাবে তার টানানোর কারণে বিপজ্জনক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। গত মাসে ধীতপুর গ্রামের তোতা মিয়ার স্ত্রী হাসিনা বেগম ও অনিরুদ্ধের মা খোলা তারে জড়িয়ে গুরুতর আহত হন বলে স্থানীয় লোকজন জানান।
ধীতুপর কানুগ্রামের আলমগীর হোসেন বলেন, দুই বছর আগে স্থানীয় বাবলু তালুকদার ও হান্নান মিয়া বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়ার জন্য ৪৩টি পরিবারের কাছ থেকে ১৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা নেন। সাতটি বাড়িতে মিটারের মাধ্যমে সংযোগ দেওয়া হয়। অন্য বাড়িগুলোতে মিটার ছাড়াই সংযোগ দেওয়া হয়েছে।
বাবলু তালুকদার বলেন, বিদ্যুতায়নের জন্য গ্রাম থেকে ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকা তুলে মির্জা ফারুখ আহমেদ নামের একজনকে দেওয়া হয়েছে। আরও ১ লাখ ১০ হাজার টাকা দিতে হবে। এ টাকা না দেওয়ায় খুঁটি দেওয়া হচ্ছে না। তাই স্থানীয়ভাবে তার কিনে সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ফারুখ আহমেদ বলেন, লাইন অনুমোদনের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খুশি করতে হয়। সে কারণে সামান্য কিছু টাকা নেওয়া হয়েছে।
কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নের বাঐতারা গ্রামের নুর-নবী ও আমিনুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তাঁদের এলাকায় চারটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন (এইচটি) খুঁটি দিয়ে ২৫০ কেভির ট্রান্সফরমার স্থাপনের জন্য পিডিবির কার্যালয়ের আবাসিক প্রকৌশলী (নির্বাহী প্রকৌশলী) আবু হেনা মোস্তফা কামালকে পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হয়। কার্যালয়ের লোকজনও এলাকার অন্য লোকদের কাছ থেকে আট লাখ টাকা নেন। ওই এলাকায় এখন পর্যন্ত সংযোগ দেওয়া হয়নি। সংযোগ দিতে আরও ১৫ লাখ টাকা দাবি করা হচ্ছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পিডিবির পাবনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম গত মার্চে সরেজমিন পরিদর্শনে আসেন। এরপর বিভিন্ন অনিয়মের বিষয় উল্লেখ করে আবু হেনা মোস্তফা কামালকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেন।
আবাসিক প্রকৌশলী আবু হেনা মোস্তফা কামাল টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘প্রকল্পের সব দায়িত্ব প্রকল্প পরিচালকের। এ কাজের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’ অবৈধ সংযোগ কীভাবে দেওয়া হলো—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি কোথাও এ ধরনের সংযোগ দেওয়া হয়ে থাকে, সেগুলো কেটে দেওয়া হবে।
জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, যেখানে বিদ্যুৎ লাইন রয়েছে, সেখানে নতুন করে লাইন নির্মাণের কোনো নিয়ম নেই। অভিযোগের ভিত্তিতে পরিদর্শনে গিয়ে সত্যতা পাওয়া গেছে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে নির্বাহী প্রকৌশলীকে (মোস্তফা কামাল) পত্র দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
এদিকে সিরাজগঞ্জ পবিসের পক্ষ থেকে দায়ের করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও মোস্তফা জামান ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ২০ এপ্রিল পবিসের এলাকায় পিডিবির সংযোগ প্রদান ও লাইন স্থাপন ছয় মাসের জন্য স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। কিন্তু পিডিবি লাইন নির্মাণ এবং সংযোগ দেওয়া অব্যাহত রেখেছে।
সিরাজগঞ্জ পবিসের জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক তুষারকান্তি দেবনাথ বলেন, পবিসের আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুৎ লাইন থাকা সত্ত্বেও পিডিবি নতুন লাইন নির্মাণ করে বিদ্যুৎ-সংযোগ দিচ্ছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে লাইন নির্মাণ করায় দুটি লাইনই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে পিডিবির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। তাতে কাজ না হওয়ায় উচ্চ আদালতে রিট করায় আদালত ওই স্থগিতাদেশ দেন।
প্রকল্প পরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, নিয়ম অনুযায়ী প্রকল্প চলছে। প্রকল্পের আওতায় বাঁশ-খুঁটি দিয়ে লাইন নির্মাণ ও সংযোগ দেওয়ার বিধান নেই। এগুলো দেখার দায়িত্ব স্থানীয় কর্তৃপক্ষের। আদালতের স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ জুন মাসে শেষ হচ্ছে। এ কারণে লাইন নির্মাণ জরুরি। দেশের উন্নয়নের জন্যই কাজ করছি।’
No comments