আমি ভারতীয় ছবির পক্ষে নই
*বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?
**মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর তোমার প্রেমে পড়েছি, মনতাজুর রহমান আকবরের আগুনের চোখে প্রেম, মাসুম পারভেজ রুবেলে মিশন সিক্স, লেলিন হায়দারের মিশন সিআইডি ছবিগুলোর শুটিং নিয়েই এ মুহূর্তে ব্যস্ত আছি। পাশাপাশি বুলবুল বিশ্বাসের রাজনীতি ও বদিউল আলম খোকনের নাম ঠিক না হওয়া একটি ছবির শুটিংয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।
*সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির ফলাফল কী?
**সর্বশেষ আমার অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ছিল ‘সীমাহীন ভালোবাসা’। ছবিটি দর্শক বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে। তবে তার চেয়ে বেশি রেসপন্স ছিল মমর সঙ্গে ‘প্রেম করবো তোমার সাথে’ ছবিতে। এ ছবিটি পরিচালনা করেছেন রাকিবুল আলম রাকিব। একেবারে ব্যতিক্রমী একটি ছবি ছিল এটি। বিশেষ করে বাণিজ্যিক ছবিতে এটাই ছিল মমর প্রথম অভিনয়।
*আপনাদের হিন্দি ছবির বিরুদ্ধে আন্দোলনের খবর কী?
**আমাদের আন্দোলন ফলপ্রসূ হয়েছে। আমি বলব আমরা সাকসেস। কারণ আন্দোলনের কারণে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে আমাদের ডেকে পাঠানো হয়েছিল। তখন আমাদের নিশ্চিত করা হয়েছে, যে কটি (১১টি) ছবি আগে আইনের ফাঁকফোকর গলে আমদানি করা হয়েছিল সেগুলো প্রদর্শিত হওয়ার পর আর নতুন কোনো হিন্দি ছবি আমদানি করা হবে না।
*কিন্তু ভারতীয় বাংলা ছবির ক্ষেত্রে তো কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়া হয়নি।
**ভারতীয় বাংলা ছবির ক্ষেত্রে আমরা দাবি করেছি, যৌথ প্রযোজনার ছবি হলে বাংলাদেশে চলতে পারবে। এছাড়া এককভাবে কলকাতায় নির্মিত কোনো ভারতীয় বাংলা ছবি প্রদর্শন করা যাবে না।
*আপনাদের এ দাবি কি মেনে নেয়া হয়েছে?
আমাদের প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এ ব্যাপারেও আশ্বাস দেয়া হয়েছে।
*বর্তমানে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা দিয়ে বাংলাদেশীদের মধ্যে যে ভারতবিদ্বেষী মনোভাব তৈরি হয়েছে সেটা কী ভারতের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনার ছবির ওপর প্রভাব ফেলবে না? কিংবা দর্শকরা আপনাদের বয়কট করবে না?
**দেখুন, আমি ব্যক্তিগতভাবে ভারতীয় ছবির পক্ষে নই। আমার দেশে যে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি রয়েছে তার ডেভেলপ করে মানসম্মত ছবিতে অভিনয় করার পক্ষপাতী আমি। অন্যের দ্বারস্থ হয়ে তারকাখ্যাতি অর্জন করার কোনো ইচ্ছে আমার আগেও ছিল না, এখনও নেই। সুতরাং যৌথ প্রযোজনার ছবি দর্শক যদি বয়কট করে তাহলে সেটা আর নির্মিত হবে না। সবকিছু সময়ের ওপর ছেড়ে দেয়া ভালো।
আনন্দনগর প্রতিবেদক
**মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর তোমার প্রেমে পড়েছি, মনতাজুর রহমান আকবরের আগুনের চোখে প্রেম, মাসুম পারভেজ রুবেলে মিশন সিক্স, লেলিন হায়দারের মিশন সিআইডি ছবিগুলোর শুটিং নিয়েই এ মুহূর্তে ব্যস্ত আছি। পাশাপাশি বুলবুল বিশ্বাসের রাজনীতি ও বদিউল আলম খোকনের নাম ঠিক না হওয়া একটি ছবির শুটিংয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।
*সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির ফলাফল কী?
**সর্বশেষ আমার অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ছিল ‘সীমাহীন ভালোবাসা’। ছবিটি দর্শক বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে। তবে তার চেয়ে বেশি রেসপন্স ছিল মমর সঙ্গে ‘প্রেম করবো তোমার সাথে’ ছবিতে। এ ছবিটি পরিচালনা করেছেন রাকিবুল আলম রাকিব। একেবারে ব্যতিক্রমী একটি ছবি ছিল এটি। বিশেষ করে বাণিজ্যিক ছবিতে এটাই ছিল মমর প্রথম অভিনয়।
*আপনাদের হিন্দি ছবির বিরুদ্ধে আন্দোলনের খবর কী?
**আমাদের আন্দোলন ফলপ্রসূ হয়েছে। আমি বলব আমরা সাকসেস। কারণ আন্দোলনের কারণে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে আমাদের ডেকে পাঠানো হয়েছিল। তখন আমাদের নিশ্চিত করা হয়েছে, যে কটি (১১টি) ছবি আগে আইনের ফাঁকফোকর গলে আমদানি করা হয়েছিল সেগুলো প্রদর্শিত হওয়ার পর আর নতুন কোনো হিন্দি ছবি আমদানি করা হবে না।
*কিন্তু ভারতীয় বাংলা ছবির ক্ষেত্রে তো কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়া হয়নি।
**ভারতীয় বাংলা ছবির ক্ষেত্রে আমরা দাবি করেছি, যৌথ প্রযোজনার ছবি হলে বাংলাদেশে চলতে পারবে। এছাড়া এককভাবে কলকাতায় নির্মিত কোনো ভারতীয় বাংলা ছবি প্রদর্শন করা যাবে না।
*আপনাদের এ দাবি কি মেনে নেয়া হয়েছে?
আমাদের প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এ ব্যাপারেও আশ্বাস দেয়া হয়েছে।
*বর্তমানে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা দিয়ে বাংলাদেশীদের মধ্যে যে ভারতবিদ্বেষী মনোভাব তৈরি হয়েছে সেটা কী ভারতের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনার ছবির ওপর প্রভাব ফেলবে না? কিংবা দর্শকরা আপনাদের বয়কট করবে না?
**দেখুন, আমি ব্যক্তিগতভাবে ভারতীয় ছবির পক্ষে নই। আমার দেশে যে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি রয়েছে তার ডেভেলপ করে মানসম্মত ছবিতে অভিনয় করার পক্ষপাতী আমি। অন্যের দ্বারস্থ হয়ে তারকাখ্যাতি অর্জন করার কোনো ইচ্ছে আমার আগেও ছিল না, এখনও নেই। সুতরাং যৌথ প্রযোজনার ছবি দর্শক যদি বয়কট করে তাহলে সেটা আর নির্মিত হবে না। সবকিছু সময়ের ওপর ছেড়ে দেয়া ভালো।
আনন্দনগর প্রতিবেদক
No comments