সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ পোষণকারীদের মানুষ চায় না
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের শান্তিকামী মানুষ উন্নয়ন ও শান্তি চায়। চায় গণতন্ত্র ও আইনের শাসন। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ চায় না। যারা দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ পোষণ করে তাদের এ দেশের মানুষ আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। বুধবার দুপুরে চট্টগ্রামে মুরাদপুর-লালখান বাজার ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে সকাল সোয়া ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিশেষ হেলিকপ্টার চট্টগ্রাম সেনানিবাসে অবতরণ করে। সেখানে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের (ইবিআর) তিনটি ইউনিটকে (৩৪, ৩৬ এবং ৩৮) কর্মদক্ষতা, কঠোর অনুশীলন ও কর্তব্যনিষ্ঠার স্বীকৃতি হিসেবে জাতীয় পতাকা প্রদান করেন তিনি।দুপুর সোয়া ২টায় ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ঢাকায় বসবাস করলেও চট্টগ্রামবাসীর সঙ্গে আত্মার আত্মীয়তার সম্পর্ক আছে। বর্তমান সরকার চট্টগ্রামকে সত্যিকারের দ্বিতীয় রাজধানী করার লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এটি এখন আর গরিব দেশ নয়। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত দেশে পরিণত হবে।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রায় ১০ মিনিটের বক্তব্যে দেশের উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলাকালে চট্টগ্রামবাসীকে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব আমি নিজ হাতে নিয়েছি। আজকে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করে গেলাম। নির্মাণ কাজ চলাকালে চট্টগ্রামবাসীকে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহেশখালীর মাতারবাড়িতে সিএনজি টার্মিনাল নির্মাণ সম্পন্ন হলে গ্যাস সরবরাহ সংকট কেটে যাবে।গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ সালাম, মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা, সংসদ সদস্য এবং ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।সিডিএ সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর একনেকের সভায় মুরাদপুর-লালখানবাজার ফ্লাইওভার প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। ফ্লাইওভারটির নাম দেয়া হয় প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা আকতারুজ্জামান চৌধুরীর নামে। চার লেনবিশিষ্ট ফ্লাইওভারের মোট দৈর্ঘ্য ৫ দশমিক ২ কিলোমিটার। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬২ কোটি ২১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১৬-এর জুন পর্যন্ত।ইবিআরের তিনটি ইউনিটকে জাতীয় পতাকা প্রদান : বাসস জানায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনী দেশের ঐক্য এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সেনাবাহিনীকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একটি দক্ষ, সুশৃংখল এবং শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। সরকারের রূপকল্প-২০২১ এর আলোকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফোর্সেস গোল-২০৩০ চূড়ান্ত করা হয়েছে। ফোর্সেস গোল-২০৩০ অনুযায়ী সেনাবাহিনীর সাংগঠনিক কাঠামো বিন্যাস ও আধুনিকায়ন প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে।এ সময় প্রধানমন্ত্রী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের (ইবিআর) তিনটি ইউনিট- রংপুর সেনানিবাসের ৩৪ ই বেঙ্গল, শহীদ সালাউদ্দীন সেনানিবাসের ৩৬ ই বেঙ্গল ও জালালাবাদ সেনানিবাসের ৩৮ ই বেঙ্গলকে জাতীয় পতাকা প্রদান করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় পতাকা হল জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, সম্মান এবং মর্যাদার প্রতীক। আর আবহমান কাল থেকেই যুদ্ধের ময়দানে প্রতিটি জাতির জাতীয় মর্যাদার প্রতীক পতাকা বহন করার রীতি প্রচলিত আছে।ইবিআরের দেশ সেবার প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সৌম্য, শক্তি, ক্ষিপ্রতা- এ মূলমন্ত্রে দীক্ষিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ইতিহাস অত্যন্ত গৌরবময় এবং ঐতিহ্যপূর্ণ। তিনি রেজিমেন্টের দুই বীর সেনানী বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল ও বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি মোহাম্মদ হামিদুর রহমান এবং বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী বাহিনীর অন্যান্য সদস্যদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।প্রধানমন্ত্রী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা মেজর এমএ গনি এবং রেজিমেন্টের অন্যতম পথিকৃত জেনারেল এমএজি ওসমানীসহ পদাতিক বাহিনীতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা অন্যদেরও স্মরণ করে বলেন, তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট আজকের এই সুদৃঢ় অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। এ প্রসঙ্গে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একটি শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার উদ্যোগ নেন। জাতির পিতার হাতে গড়া সেই সেনাবাহিনী আজ একটি চৌকস ও পেশাদার বাহিনীতে পরিণত হয়েছে।১৯৭১ সালের মার্চে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের ওপর সামরিক অভিযানের জবাবে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের পাঁচটি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যোগ দেয় এবং দেশকে পরাধীনতার শিকল থেকে মুক্ত করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, বিদেশী রাষ্ট্রদূত, নৌবাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্য ও সামরিক-বেসামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসে পৌঁছলে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া তাকে স্বাগত জানান।
এর আগে সকাল সোয়া ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিশেষ হেলিকপ্টার চট্টগ্রাম সেনানিবাসে অবতরণ করে। সেখানে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের (ইবিআর) তিনটি ইউনিটকে (৩৪, ৩৬ এবং ৩৮) কর্মদক্ষতা, কঠোর অনুশীলন ও কর্তব্যনিষ্ঠার স্বীকৃতি হিসেবে জাতীয় পতাকা প্রদান করেন তিনি।দুপুর সোয়া ২টায় ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ঢাকায় বসবাস করলেও চট্টগ্রামবাসীর সঙ্গে আত্মার আত্মীয়তার সম্পর্ক আছে। বর্তমান সরকার চট্টগ্রামকে সত্যিকারের দ্বিতীয় রাজধানী করার লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এটি এখন আর গরিব দেশ নয়। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত দেশে পরিণত হবে।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রায় ১০ মিনিটের বক্তব্যে দেশের উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলাকালে চট্টগ্রামবাসীকে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব আমি নিজ হাতে নিয়েছি। আজকে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করে গেলাম। নির্মাণ কাজ চলাকালে চট্টগ্রামবাসীকে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহেশখালীর মাতারবাড়িতে সিএনজি টার্মিনাল নির্মাণ সম্পন্ন হলে গ্যাস সরবরাহ সংকট কেটে যাবে।গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ সালাম, মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা, সংসদ সদস্য এবং ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।সিডিএ সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর একনেকের সভায় মুরাদপুর-লালখানবাজার ফ্লাইওভার প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। ফ্লাইওভারটির নাম দেয়া হয় প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা আকতারুজ্জামান চৌধুরীর নামে। চার লেনবিশিষ্ট ফ্লাইওভারের মোট দৈর্ঘ্য ৫ দশমিক ২ কিলোমিটার। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬২ কোটি ২১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১৬-এর জুন পর্যন্ত।ইবিআরের তিনটি ইউনিটকে জাতীয় পতাকা প্রদান : বাসস জানায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনী দেশের ঐক্য এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সেনাবাহিনীকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একটি দক্ষ, সুশৃংখল এবং শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। সরকারের রূপকল্প-২০২১ এর আলোকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফোর্সেস গোল-২০৩০ চূড়ান্ত করা হয়েছে। ফোর্সেস গোল-২০৩০ অনুযায়ী সেনাবাহিনীর সাংগঠনিক কাঠামো বিন্যাস ও আধুনিকায়ন প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে।এ সময় প্রধানমন্ত্রী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের (ইবিআর) তিনটি ইউনিট- রংপুর সেনানিবাসের ৩৪ ই বেঙ্গল, শহীদ সালাউদ্দীন সেনানিবাসের ৩৬ ই বেঙ্গল ও জালালাবাদ সেনানিবাসের ৩৮ ই বেঙ্গলকে জাতীয় পতাকা প্রদান করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় পতাকা হল জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, সম্মান এবং মর্যাদার প্রতীক। আর আবহমান কাল থেকেই যুদ্ধের ময়দানে প্রতিটি জাতির জাতীয় মর্যাদার প্রতীক পতাকা বহন করার রীতি প্রচলিত আছে।ইবিআরের দেশ সেবার প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সৌম্য, শক্তি, ক্ষিপ্রতা- এ মূলমন্ত্রে দীক্ষিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ইতিহাস অত্যন্ত গৌরবময় এবং ঐতিহ্যপূর্ণ। তিনি রেজিমেন্টের দুই বীর সেনানী বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল ও বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি মোহাম্মদ হামিদুর রহমান এবং বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী বাহিনীর অন্যান্য সদস্যদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।প্রধানমন্ত্রী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা মেজর এমএ গনি এবং রেজিমেন্টের অন্যতম পথিকৃত জেনারেল এমএজি ওসমানীসহ পদাতিক বাহিনীতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা অন্যদেরও স্মরণ করে বলেন, তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট আজকের এই সুদৃঢ় অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। এ প্রসঙ্গে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একটি শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার উদ্যোগ নেন। জাতির পিতার হাতে গড়া সেই সেনাবাহিনী আজ একটি চৌকস ও পেশাদার বাহিনীতে পরিণত হয়েছে।১৯৭১ সালের মার্চে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের ওপর সামরিক অভিযানের জবাবে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের পাঁচটি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যোগ দেয় এবং দেশকে পরাধীনতার শিকল থেকে মুক্ত করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, বিদেশী রাষ্ট্রদূত, নৌবাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্য ও সামরিক-বেসামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসে পৌঁছলে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া তাকে স্বাগত জানান।
No comments