ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ২৮ নভেম্বর ফ্র্যান্স পার্লামেন্টে ভোট
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে উদ্যোগ নিয়েছে ফ্র্যান্স। আগামী ২৮ নভেম্বর দেশটির পার্লামেন্টে ভোট অনুষ্ঠিত হবে বলে জানায় টাইমস অব ইসরাইল।
বুধবার পার্লামেন্টের একটি সূত্র জানায়, সরকারের কাছে সোসাইলিস্ট পার্টির প্রস্তাব বিবেচনা করে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাধ্যবাধকতাহীন এ প্রতিকী ভোট অনুষ্ঠিত হবে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এবং সুইডেনের উদ্যোগকে অনুসরণ করে। এতে ফ্র্যান্সের আইন প্রণেতারা পক্ষে বিপক্ষে ভোট দেবেন।
ন্যাশনাল এসেম্বলির নিম্ন কক্ষে সোসাইলিস্ট পার্টির এ প্রস্তাবনার খসড়ায় উল্লেখ করা হয়, স্বীকৃতি দেয়ার মাধ্যমে একটি স্থায়ি সমাধানে পৌঁছতে পারবে ফিলিস্তিন।
শনিবার ফ্র্যান্সের পররাস্ট্রমন্ত্রী লউরেন্ট ফেবিয়াস বলেন, অবশ্যই একটা সময়ে এসে ফিলিস্তিন স্বীকৃতি পাবে।’
তিনি বলেন, প্রশ্ন আসতে পারে কখন এবং কিভাবে? যখনই হোক, যেভাবেই হোক এই স্বীকৃতি ফিলিস্তিনের অচলাবস্থা দূর করতে পারে। এবং চূড়ান্ত সমাধানের জন্য কার্যকরি হতে পারে।
এ ব্যাপারে ইসরাইলি পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে তাৎক্ষনিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ব্রিটিশ আইন প্রণেতাদের মধ্যে অক্টোবরের ১৩ তারিখ বাধ্যবাধকতাহীন একটি ভোটে স্থায়ি শান্তির জন্য ফিলিস্তিনের পাশাপাশি ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য ভোট হয়। ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনার মুখেও অক্টোবরের ৩০ তারিখে ফিলিস্তিনকে অফিসিয়ালি রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেয় সুইডেন।
ফিলিস্তিনী কর্তৃপক্ষের হিসাবে ১৩৪টি দেশ তাদেরকে রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যদিও সংখ্যাটি বিতর্কিত। স্বীকৃতির তালিকায় ইউরোপিয় ইউনিয়নের কয়েকটা দেশ রয়েছে যেগুলো আগে সোভিয়েতের আওতায় ছিলো।
শনিবার ইউরোপের পররাষ্ট্র নীতির প্রধান ফেডেরিকা মোঘেরিনি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে ইসরাইলের সাথে ভাগ করে জেরুসালেমকে রাজধানী করার আহ্বান জানান।
সুইডেন এবং ফ্র্যান্সের কর্মকর্তারা বলেন, স্বীকৃতি দেয়ার পদক্ষেপের মাধ্যমে ফিলিস্তিনী রাষ্ট্রটি শান্তি আলোচনার দিকে দ্রুত এগিয়ে যাবে।
বুধবার পার্লামেন্টের একটি সূত্র জানায়, সরকারের কাছে সোসাইলিস্ট পার্টির প্রস্তাব বিবেচনা করে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাধ্যবাধকতাহীন এ প্রতিকী ভোট অনুষ্ঠিত হবে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এবং সুইডেনের উদ্যোগকে অনুসরণ করে। এতে ফ্র্যান্সের আইন প্রণেতারা পক্ষে বিপক্ষে ভোট দেবেন।
ন্যাশনাল এসেম্বলির নিম্ন কক্ষে সোসাইলিস্ট পার্টির এ প্রস্তাবনার খসড়ায় উল্লেখ করা হয়, স্বীকৃতি দেয়ার মাধ্যমে একটি স্থায়ি সমাধানে পৌঁছতে পারবে ফিলিস্তিন।
শনিবার ফ্র্যান্সের পররাস্ট্রমন্ত্রী লউরেন্ট ফেবিয়াস বলেন, অবশ্যই একটা সময়ে এসে ফিলিস্তিন স্বীকৃতি পাবে।’
তিনি বলেন, প্রশ্ন আসতে পারে কখন এবং কিভাবে? যখনই হোক, যেভাবেই হোক এই স্বীকৃতি ফিলিস্তিনের অচলাবস্থা দূর করতে পারে। এবং চূড়ান্ত সমাধানের জন্য কার্যকরি হতে পারে।
এ ব্যাপারে ইসরাইলি পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে তাৎক্ষনিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ব্রিটিশ আইন প্রণেতাদের মধ্যে অক্টোবরের ১৩ তারিখ বাধ্যবাধকতাহীন একটি ভোটে স্থায়ি শান্তির জন্য ফিলিস্তিনের পাশাপাশি ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য ভোট হয়। ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনার মুখেও অক্টোবরের ৩০ তারিখে ফিলিস্তিনকে অফিসিয়ালি রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেয় সুইডেন।
ফিলিস্তিনী কর্তৃপক্ষের হিসাবে ১৩৪টি দেশ তাদেরকে রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যদিও সংখ্যাটি বিতর্কিত। স্বীকৃতির তালিকায় ইউরোপিয় ইউনিয়নের কয়েকটা দেশ রয়েছে যেগুলো আগে সোভিয়েতের আওতায় ছিলো।
শনিবার ইউরোপের পররাষ্ট্র নীতির প্রধান ফেডেরিকা মোঘেরিনি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে ইসরাইলের সাথে ভাগ করে জেরুসালেমকে রাজধানী করার আহ্বান জানান।
সুইডেন এবং ফ্র্যান্সের কর্মকর্তারা বলেন, স্বীকৃতি দেয়ার পদক্ষেপের মাধ্যমে ফিলিস্তিনী রাষ্ট্রটি শান্তি আলোচনার দিকে দ্রুত এগিয়ে যাবে।
No comments