লিখিত পরীক্ষাটা ভালো দাও, বাকিটা আমরা দেখব
চাকুরি পাওয়ার ব্যাপারে ছাত্রলীগকে আশ্বস্ত করলেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম। সংগঠনটির নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, রাজনীতি করার কারণে তোমাদের সময় কম, আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হিসেবে তাই আমাদের উচিত ছাত্রলীগের পাশে দাঁড়ানো। তাই তোমরা বিভিন্ন চাকরির লিখিত পরীক্ষাটা একটু ভালো করে দাও, বাকিটা আমরা দেখব।
বুধবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) মিলনায়তনে ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে ছাত্রলীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।এইচটি ইমাম বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের এদেশের নেতৃত্বের হাল ধরতে হবে যেভাবে আমরা ৫২ এবং ৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে হাল ধরেছিলাম। শুধু লেখাপড়াতে নয় ব্যবসা-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন সেক্টরে যতটুকু পার ছড়িয়ে পড়। এর জন্য যত সহযোগিতা দরকার আমরা দেব।তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা তোমাদের সঙ্গে আগেও ছিলাম, এখনও আছি। এখনও প্রধানমন্ত্রীর কাছে যখনই কারও চাকরির বায়োডাটা নিয়ে যাই তখন তিনি জিজ্ঞেস করেন, সে কি ছাত্রলীগ করেছে? কোথায় করেছে? কোন পদে ছিল? তোমাদের চাকরি দিতে প্রধানমন্ত্রী ও আমি কম প্রচেষ্টা করি না। তোমাদের প্রতি আমাদের দরদ আছে।ছাত্রলীগের সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলমের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক ক্যাপ্টেন (অব.) এবিএম তাজুল ইসলাম ও বিশিষ্ট কলামিস্ট অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন পাটোয়ারী।জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করেননি দাবি করে এইচটি ইমাম বলেন, কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে জিয়াউর রহমান তার দলবল নিয়ে পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়েছিলেন। সত্যিকার অর্থে জিয়াউর রহমান কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর তার প্রথম দেশদ্রোহী কাজ ছিল পাকিস্তানিদের পুনর্বাসিত করা। যেদিন বিদেশ থেকে রাজাকারদের আগমন শুরু হয়েছে সেদিন থেকে শুরু হল মুক্তিযোদ্ধাদের নিধন।প্রধানমন্ত্রীর এ উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশ দেশদ্রোহীদের সরাসরি ফাঁসির দড়িতে কিংবা গর্দান কেটে মৃত্যুদণ্ড দেয়। কিন্তু বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে বিচার করলেও তা নিয়ে নানা সমালোচনা হয়। এর থেকেই বোঝা যায় দেশদ্রোহীরা এখনও সক্রিয় আছে, যেভাবে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধেও তারা সক্রিয় ছিল।
বুধবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) মিলনায়তনে ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে ছাত্রলীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।এইচটি ইমাম বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের এদেশের নেতৃত্বের হাল ধরতে হবে যেভাবে আমরা ৫২ এবং ৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে হাল ধরেছিলাম। শুধু লেখাপড়াতে নয় ব্যবসা-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন সেক্টরে যতটুকু পার ছড়িয়ে পড়। এর জন্য যত সহযোগিতা দরকার আমরা দেব।তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা তোমাদের সঙ্গে আগেও ছিলাম, এখনও আছি। এখনও প্রধানমন্ত্রীর কাছে যখনই কারও চাকরির বায়োডাটা নিয়ে যাই তখন তিনি জিজ্ঞেস করেন, সে কি ছাত্রলীগ করেছে? কোথায় করেছে? কোন পদে ছিল? তোমাদের চাকরি দিতে প্রধানমন্ত্রী ও আমি কম প্রচেষ্টা করি না। তোমাদের প্রতি আমাদের দরদ আছে।ছাত্রলীগের সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলমের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক ক্যাপ্টেন (অব.) এবিএম তাজুল ইসলাম ও বিশিষ্ট কলামিস্ট অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন পাটোয়ারী।জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করেননি দাবি করে এইচটি ইমাম বলেন, কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে জিয়াউর রহমান তার দলবল নিয়ে পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়েছিলেন। সত্যিকার অর্থে জিয়াউর রহমান কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর তার প্রথম দেশদ্রোহী কাজ ছিল পাকিস্তানিদের পুনর্বাসিত করা। যেদিন বিদেশ থেকে রাজাকারদের আগমন শুরু হয়েছে সেদিন থেকে শুরু হল মুক্তিযোদ্ধাদের নিধন।প্রধানমন্ত্রীর এ উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশ দেশদ্রোহীদের সরাসরি ফাঁসির দড়িতে কিংবা গর্দান কেটে মৃত্যুদণ্ড দেয়। কিন্তু বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে বিচার করলেও তা নিয়ে নানা সমালোচনা হয়। এর থেকেই বোঝা যায় দেশদ্রোহীরা এখনও সক্রিয় আছে, যেভাবে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধেও তারা সক্রিয় ছিল।
No comments